বাচ্চা পেটে আসলে কি মাসিক হয়,মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস

বাচ্চা পেটে আসলে কি মাসিক হয় , গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসে যোনিপথে রক্তপাত হওয়া বেশ কমন। প্রতি ৪ জন গর্ভবতীর মধ্যে ১ জনের এসময়ে যোনিপথে রক্তপাত হয়। মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস , অনেক ক্ষেত্রেই এটা গুরুতর সমস্যার কারণ নয়। এসময়ে সাধারণত হালকা রক্তপাত হয়ে থাকে।

গর্ভাবস্থায় প্রথম যে উল্লেখযোগ্য লক্ষণটি দেখা যায় তা হল পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া। এ ছাড়া কারো কারো ক্ষেত্রে আরও কিছু লক্ষণ উপস্থিত থাকতে পারে।

যেমন: মাথা ঘুরানো, চাপ দিলে স্তনে ব্যথা অনুভব করা, বমি বমি লাগা, ক্লান্তি অনুভব করা।মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস  তবে এসব লক্ষণ থাকলেই যে আপনি গর্ভবতী তা সুনিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব নয়।

বাচ্চা পেটে আসলে কি মাসিক হয়



মাসিক তখনই হয়, যখন আপনি গর্ভধারণ করেননি।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  প্রতিমাসেই আপনার জরায়ুতে রক্তে পরিপূর্ণ ঘন আস্তর তৈরি হয় যাতে সহবাসে বা অন্যকোনভাবে নিষিক্ত ডিম্বানু যেন এখানে আটকাতে পারে।

যদি কোন মাসে আপনি গর্ভধারণ না করেন, তাহলে আপনার শরীর এই টিস্যু ও রক্তের আস্তর দেহ থেকে বের করে দেয়। এই বের হয়ে যাওয়াই মাসিক বা মেনস্ট্রুয়াল পিরিয়ড বা সংক্ষেপে পিরিয়ড।

গর্ভাবস্থায় পিরিয়ড বা মাসিকগুলি হয়–এই প্রশ্নের জীববিজ্ঞান ভিত্তিক সমর্থিত উত্তরটি হল– ‘না‘।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং ,  আপনি গর্ভবতী হলে তখন আপনার শরীরের পক্ষে স্বাভাবিক ঋতুস্রাব বা মাসিকচক্র শুরু করা সম্ভব নয়।

আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে এর অর্থ হল আপনার ডিম্বাণুগুলি নিষিক্ত হয় এবং আপনার জরায়ুটি প্রস্তুত হয় একটি শিশুর জন্য।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং , পিরিয়ড বা মাসিকগুলি কেবল তখনই হয়ে থাকে যখন আপনার ডিম্বাণুগুলি অনিষিক্ত থাকে এবং একটি শিশুর জন্য আপনার জরায়ুটিকেও প্রস্তুত করার প্রয়োজন হয় না।


হরমোনের কারণেই প্রেগন্যান্সির প্রথম দিকে কিডনিতে রক্ত সঞ্চালনের হার বেড়ে যায়। এর ফলে মূত্রথলি সাধারণ অবস্থার থেকে বেশি দ্রুত হারে ভর্তি হয়ে যায় এবং বারবার প্রস্রাব পায়। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবংপ্রেগন্যান্সির পরবর্তী দিকে এই সমস্যা আরও বাড়ে কারণ শিশু যত বড় হয়, জরায়ুর আকারও বাড়ে এবং মূত্রথলির ওপর চাপ বারতে থাকে।