বাসর রাতে কি করলে বাচ্চা হয়,অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী

বাসর রাতে কি করলে বাচ্চা হয় ,বাসর রাতে দৈহিক সঙ্গমের ফলে বাচ্চা হয়। বাসর রাত হচ্ছে স্বামী স্ত্রীর জীবনের একটির গুরুত্বপূর্ণ রাত।এই রাতে মধুর মিলন হয় দুইজন নর নারীর। তবে যারা আরো পরে বাচ্চা নিতে চান তারা কনডম কিংবা পিল খাইয়ে স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে পারেন।ফার্মেসীতে অনেক ব্র্যান্ডের কনডম এবং পিল পাওয়া যায়।তবে পিল থেকে কনডম সেফ। কারণ পিলে অনেক পার্শপ্রতিক্রিয়া আছে।

 


এটির আসল উত্তর ছিল: বউয়ের বাচ্চা হয়না প্রায় ৮ বছর হলো সেক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া গোপনে ২য় বিয়ে করলে কি ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে?

 


গোপনে যে কোন বিয়েই অবৈধ। বিয়ে মানেই প্রকাশ্যে হতে হবে। আট বছর সন্তান না হলে, আর চিকিৎসকের কথামত এর জন্য আপনার স্ত্রীর স্বাস্থ্য জনিত কারন দায়ী হলে আপনি, তার কাছে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি নিতে পারেন। আর তাতে সে রাজী না হলে আদালতে গিয়েও আপনি সে অধিকার নিতে পারেন।



অন্যদিকে সে যদি সন্তান না হবার পরেও অন্য কোন নারীকে আপনার দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করে তাহলে আপনি বাংলাদেশের আইনে অপরাধী সাব্যস্ত হবেন। কারন এই আইনে নারীর বন্ধ্যত্বকে আমলে নেয়া হয়নি। বাংলাদেশে বিয়ে করলে বাই ডিফল্ট বা সরকারী নিয়মেই পুরুষ বিনা শর্তে দ্বিতীয় বিয়ের আগে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি নেবার শর্ত মেনে বিয়ে করে।



অর্থাৎ সন্তান না হলে আপনি আরেকটি বিয়ে করতে পারবেন এমন শর্ত কাবিনে আপনি লিখে দেননি, আর তা না দিলে আপনি মেনে নিয়েছেন এমন কোন কারনেও আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবেন না। আর সেও এমন কোন শর্ত মেনে বিয়ে করেনি আপনাকে যে, তার সন্তান না হলে আপনি আরেকটি বিয়ে করতে পারবেন বা আরেকজন নারীকে সে আপনার স্ত্রী হিসেবে মেনে নেবে।

 

 

বাসর রাতে কি করলে বাচ্চা হয়



অনেকটা একচ্ছত্র অধিকার যা নারীকে পুরুষের সমধিকার দেবার জন্য প্রাকৃতিক নিয়মকে অস্বীকার বা অগ্রাহ্য করেই বানানো হয়েছে। এটাই পশ্চিমা ফেমিনিজম এর ত্রুটি। এর দ্বারা আসলে তারা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করে ফেলেছে।


এতে করে পুরুষের মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ আদালতে এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেনি। চ্যালেঞ্জ করা হলে নারীর বন্ধ্যাত্বকে আমলে নিয়ে আই আইন সংশোধন করার প্রয়োজনীয় নির্দেশ আদালত হয়ত দিতে পারত।


স্ত্রীর অসুবিধা না থাকলে স্ত্রীর মাসিকের ঠিক দুই সপ্তাহ পর থেকে আগামী মাসিক হওয়ার আগে পর্যন্ত প্রতিদিন মিলন করুন। মিলনের সময় খেয়াল রাখবেন আপনার স্ত্রী যেনো পূর্ণ তৃপ্তি লাভ করেন। তাতে আপনাকে একটু বেশি সময় দিতে হবে। প্রথমেই ঢুকাতে শুরু করবেন না। প্রথমে স্ত্রীকে ভালো করে আদর করুন। সারা শরীরে চুম্মন করুন। স্তনের উপর জীব দিয়ে আলতো করে চুষতে থাকুন। পিঠে চুম্মণ করুন।

 

অবশেষে ঢোকানোর চেষ্টা করুন। ঢুকানোর সময় অবশ্যই আপনি আপনার স্ত্রীর উপর থাকবেন। অথবা ডগি পজিশনে করবেন। আপনার বীর্য বেরিয়ে যাওয়ার পর সাথে সাথেই স্ত্রীর উপর থেকে নেমে যাবেন না। কিছুক্ষণ স্ত্রীর উপর শুয়ে থাকুন। এবং স্ত্রীকে আদর করতে থাকুন। তারপর দেখবেন ইনশাল্লাহ আপনি আপনার স্ত্রী একটা ছেলে/ মেয়ের বাবা মা হবেন। ভালো লাগল অপভোট দিতে ভুলবেন না।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)