বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায়,অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী

বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায় , স্বামীকে খুশি করার উপায় – স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায় , প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই স্বামীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়ে গুগলে সার্চ করেছেন এরপর আমাদের এই আর্টিকেল ওপেন করেছেন।

আপনাকে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায়, স্বামীকে খুশি করার মেসেজ, বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায়, স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়, স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়, স্ত্রীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে জানাবো।


আপনি আপনার স্বামীকে বাসর রাতে খুশি করতে চান, তবে বেশ কিছু দায়িত্ব রয়েছে সে গুলো নিয়ে দেওয়া হল।

 


বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায়

 



১। স্বামীর সাথে দুই রাকাত নামাজ আদায় করুন।

২। স্বামীর সাথে সৌজন্যমূলখ আচরণ করুন।

৩। হাজবেন্ডের দেয়া গিফন্ট খুসি মনে গ্রহণ করুন।



৪। স্বামীর ভালো লাগা খারাপ লাগা বিষয়ে জানার চেষ্টা করুন।

৫। যৌন মিলনের সময় এমন ভাবে সহবাস করা যাতে সে সহজেই বুঝতে পারে এটা আপনার জীবনে প্রথম।

 


স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায়


স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়। সকল স্ত্রী চান তার স্বামী তার প্রতি আকৃষ্ট হোক। সব নারী প্রত্যাশা করেন আমি একমাত্র তাকে ভালোবাসে। কিন্তু সব স্ত্রীর কপালে তা জোটেনা। তবে সামান্য কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে স্বামীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়। এটাই আর্টিকেলে স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায় গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।



১। স্বামীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। আলাপের সময় এদিক-ওদিক না তাকিয়ে চোখের ভাষায় তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন।



২। নিজেকে পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন রাখুন। সুগন্ধি ব্যবহার করুন। স্বামীর সব সময় তার সঙ্গীর পরিপাটিও সুগন্ধি ভালোবাসেন।


৩। স্বামীকে বিভিন্ন রকম কাজে সহযোগিতা করুন। ছেলেমেয়ে সব সময় সহযোগিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়।


৪। স্বামীর বন্ধুদের প্রতি সামাজিক হবেন। তাদের নিজের মতই আপন করে নিন। স্বামীর ত সামাজিক ও মিশু প্রকৃতির আকৃষ্ট হয় বেশি।


৫। স্বামীকে বিভিন্ন প্রশ্ন করুন, বিশেষ করে তার সম্পর্কে। স্বামীর সব সময় তার ব্যাপারে আলোচনা পছন্দ করে। তাই তার ভালোলাগা প্রিয় জিনিস এগুলো জিজ্ঞেস করুন।


৬। তার সৌন্দর্যের প্রশংসা করুন। যেমন তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। পোশাকটি তোমাকে ভালো মানিয়েছে ইত্যাদি।

 



স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায়

 


১। স্বামীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। আলাপের সময় এদিক-ওদিক না তাকিয়ে চোখের ভাষায় তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন।


২। নিজেকে পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন রাখুন। সুগন্ধি ব্যবহার করুন। স্বামীর সব সময় তার সঙ্গীর পরিপাটিও সুগন্ধি ভালোবাসেন।


৩। স্বামীকে বিভিন্ন রকম কাজে সহযোগিতা করুন। ছেলেমেয়ে সব সময় সহযোগিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়।


৪। স্বামীর বন্ধুদের প্রতি সামাজিক হবেন। তাদের নিজের মতই আপন করে নিন। স্বামীর ত সামাজিক ও মিশু প্রকৃতির আকৃষ্ট হয় বেশি।


৫। স্বামীকে বিভিন্ন প্রশ্ন করুন, বিশেষ করে তার সম্পর্কে। স্বামীর সব সময় তার ব্যাপারে আলোচনা পছন্দ করে। তাই তার ভালোলাগা প্রিয় জিনিস এগুলো জিজ্ঞেস করুন।



স্বামীকে খুশি করার মেসেজ


প্রিয় বন্ধুরা এখন আমরা স্বামীকে খুশি করার মেসেজ সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা স্বামীকে খুশি করার মেসেজ সম্পর্কে জানতে চাই। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। আপনি যদি আপনার স্বামীকে খুশি করতে চান তাহলে অবশ্যই এই মেসেজগুলো তাকে পাঠাতে পারেন। তাহলে চলুন স্বামীকে খুশি করার মেসেজগুলো জেনে নেওয়া যাক।



১। আমি তোমাকে অন্তরের অন্তরের স্থল থেকে ভালবাসি। তুমি ছাড়া পৃথিবীর আপনার কেউ নেই।


২। ভালোবাসি বলেই ভালোবাসি। তুমি একমাত্র ব্যক্তি যার প্রতি ভালোবাসা দিন দিন বৃদ্ধি পায়।


৩। পৃথিবীতে তুমি একমাত্র ব্যক্তি যার কোলে যেন আমি মাথা রেখে মরতে পারি।


৪। প্রতিটি মুহূর্তে শুধু তোমাকে নিয়েই বিভোর থাকি। কেননা তুমি ছাড়া ভাবার যার কেউ নেই।

৫। তোমাকে ছাড়া প্রতিটি মুহূর্তে কেমন জানি লাগে। মন শুধু চাই তোমার কাছে যেতে এবং তোমার কাছে থাকতে।


আসলে বিষয়টি এমনিতেই স্বাভাবিক হয়ে যায়,


কারণ দুজনে এই বিষয়টা মাথায় রেখে বাসর ঘরে যায়,

স্বামী একটু আগালে স্ত্রী, আরেকটু সুযোগ করে দেয়,

কারো ক্ষেত্রে বাসর রাতে সহবাস হয়ে যায় ,

আবার কারো ক্ষেত্রে স্ত্রী লিঙ্গ দেখে ভয় পেয়ে যায়, তখন সমাঝোতায় একদিন পর সহবাস হয়,

 


বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায়


প্রিয় বন্ধুরা এখন আমরা বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে জানতে চায়। আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এখন আমরা বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব।



বাসর রাত সকল নারীর জীবনে সাধারণত একবারই আসে। রাতের যে আনন্দ সে আনন্দ নারী কখনো ভুলতে পারেনা। আর তাই এই রাতে নারীদেরও বেশকিছু দায়িত্বে রয়েছে তাদের। স্বামীদেরকে খুশি করা জন্য। তাই যদি আপনি আপনার স্বামীকে বাসর রাতে খুশি করতে চান, তবে বেশ কিছু দায়িত্ব রয়েছে সে গুলো নিয়ে দেওয়া হল।

 


স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়

 


প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়। আমরা জানি যে আমাদের আশেপাশে অনেক স্বামী রয়েছে যারা পরকীয়ায় লিপ্ত থাকে সাধারণত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

১। স্বামীর ঘুম থেকে ওঠার আগে নিজেকে পরিপাটি করে নিতে হবে। তার সাথে সুগন্ধি ব্যবহার করতে হবে। যাতে আপনাকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে এবং সকালে আপনাকে দেখে আপনার মন ভরে যায়।


২। তার ঘুম যেভাবে ভাঙালে সে পছন্দ করবে তাকে সেভাবে ঘুম থেকে জেগে তুলুন।


৩। তার সামনে কখনো গন্ধ নিয়ে যাবেন না। সব সময় একটা সুগন্ধি নিজের শরীরে লাগিয়ে নিয়ে যান।

৪। পরিপূর্ণ পর্দা করুন। স্বামীকে তাহাজ্জুদ এবং ফজরের নামাজের জন্য ডেকে দিন। আল্লাহ তরফ হতে সামনে কি দয়া আপনার প্রতি অফুরন্ত ভালোবাসা জন্ম দেবে।

৫। স্বামীর মনে কখনো আঘাত দিয়ে কথা বলবেন না।

৬। স্বামী কোন কাজ করতে আদেশ করলে সাথে সাথে হাসিমুখে খুশি হয়ে কাজ করে দিন।

৭। স্বামীর হুকুম ছাড়া স্বামীর মাল থেকে কাউকে দান না করা। এরা জায়েজ নেই।



৮। স্বামীর কাছে থাকাকালীন তার অনুমতি ব্যতীত কোন নফর ইবাদত করবেন না। স্বামীর খেদমত অন্যান্য নফল ইবাদতের থেকে উত্তম।



বাসর রাতে স্ত্রীর সঙ্গে কী বলে কথা শুরু করব?

 


এই যুগে একটা ছেলে হোক বা আর মেয়ে হোক সবাইকে কিন্তু জানতে হবে কিভাবে বাসর রাতে বিড়াল মারতে হয় ও কিভাবে বিড়াল মারবেন। আপনার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে, মেয়ে দেখা ,আংটি পড়ানো শেষ। এবার বিয়ের তোরজোর চলছে,কেনাকাটা চলছে । গায়ে হলুদ- বিয়ে আর বৌভাতের ডেট ঠিক করা হবে, এরপর যৌতুক এরপর মোহরানা, কমিন্যুটি সেন্টার ভাড়া করা , ক’জন অতিথী আসবে সেই লিস্ট করা , গেটে কত টাকা সালামী দিতে ,,হবে সহ আরো অনেক কাজ । এসব কাজ সব অভিভাবকরাই করবেন। পাত্র হিসেবে তাহলে আপনার কাজ কি?



স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়

 

 


প্রিয় বন্ধুরা এখন আমরা স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব।আমাদের মাঝে অনেক বোন আছে যারা স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়? এ বিষয়টি জানতে চেয়ে গুগলে সার্চ করে। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়? এ বিষয়টি আলোচনা করব।

 



১। স্বামীর জন্য সুন্দর করে সেজেগুজে থাকতে হবে, স্বামীর মেজাজকে বুঝতে চেষ্টা করুন।

 


২। স্বামীকে সারপ্রাইজ দিতে মাঝে মাঝে খোলামেলা পোশাক পড়ুন,খুব গোপনীয় রাখার চেষ্টা করুন, স্বামীর সামনে নিজের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলুন।

 


৩। যৌন অক্ষমতা থেকে হিফাজত করে, সেক্স হরমোন রিলিজ করে, লিঙ্গকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত দৃঢ়, মজবুত করে রাখে।

 


৪। স্বামীকে দিয়েই আদর শুরু করুন। তার বিশেষ বিশেষ জায়গায় বিদ্যুৎ চমকায় দিন। তাকে গরম করে ছেড়ে দিন। যখন আপনার পালা আসবে তখন স্বামীর উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হয়ে যাবে যা দ্রুত বীর্যপাত কমিয়ে দিবে।

 

 


৫। স্বামীর যৌন পার্ফমেন্স কে প্রশংসায় ভাসিয়ে দিন।স্পেশাল জিনিসটি নিজের প্রিয় জিনিস বানিয়ে নিন। আর স্বামীর কানে কানে সেটা জানিয়ে দিতে ভুলবেন না।

 

 


৬। স্বামীর পোশাক খুলতে সহায়তা করুন,প্রয়োজনে আপনি নিজে খুলে দিন,আর আপনার টা যেন আপনার স্বামী খুলে দেয়,তাকে যৌনতার শুরে অনুরোধ করুন।

৭। যদি কখন ও কনডম ব্যবহার করতে হয়,তখন আপনি আপনার স্বামীর লিঙ্গে প্যাকেটটি খুলে সুন্দর করে পড়িয়ে দিন।

৮। স্বামীর চরম পুলক অর্থাৎ বীর্যপাতের সময় বেশি আপন করে নিন,শক্ত করে জড়িয়ে ধরুন,হালকা হট কথা বলুন।


৯। বিভিন্ন পজিশনে যৌনমিলন করতে ভুলবেন না।

১০। কখন ও মনমতো অর্গাজম বা আপনার বীর্যপাত না হলে মনখারাপ না করে দ্বিতীয়বার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে ডিম দুধ খেয়ে নিন।

 


১১। মনে রাখবেন স্ত্রী হলো স্বামীর শস্য ক্ষেত্র তাই খুব যত্ন করে আবাদ করান,ভালো ফল নিশ্চিত আপনাদের যৌন মিলন আরও মধুর হোক!!


বিয়ের বাসর রাতেই কি স্ত্রীর সাথে মিলন করতে হয়? বড়দের পরামর্শ চাইছি।


আসলে এটি যারা যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কারণ যার সাথে আপনার বিয়ে হচ্ছে তার সাথে আপনার সম্পর্ক কেমন সেটা আগে বুঝতে হবে। অনেকেই আছেন রিলেশনশীপের পর বিয়ে করেন। তাদের ব্যাপারটা সম্পূর্ন ভিন্ন হয়।


আবার এরেঞ্জ ম্যারেজ এর ক্ষেত্রে বিষয়টি আলাদা। কারণ তখন একজন অপর জনকে চেনা জানার বিষয় থাকে। তাই সেটা দুজনের উপর নির্ভর করে থাকে।


এক একজন মানুষের উপর চিন্তা ভাবনা এক এক রকম। তাই সবার চিন্তা ভাবনা এক হবে না। তবে বিয়ের প্রথম রাতে মিলন করতে চাইলে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সেটা দুজন মিলে আলোচনা করে ঠিক করে নিতে পারেন।


স্ত্রীকে খুশি করার উপায়

 


প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন স্ত্রীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা স্ত্রীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে জানতে চায়। উপরের আলোচনায় আমরা স্বামীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে জেনেছি। এখন স্ত্রীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।


1. স্ত্রীকে উপহার দিতে ভুলবেন না। শুধু নির্দিষ্ট দিবস নয় সময় পেলেই তাকে উপহার দিন। বেশি দামি নয় কিন্তু ছোটখাটো কিছু মূল্যবান উপহার দিন এতে স্ত্রী খুশি হবে।


2. সময় পেলেই স্ত্রীর পরিবারের প্রশংসা করুন। আপনার কোন কথা শুনে কষ্ট না পাই। তিনি যেন না জানতে পারেন আপনি তার পরিবারকে পছন্দ করেন না।

 


3. সব সমস্যাই স্ত্রীর পাশে থাকুন। বিয়ের পর নতুন পরিবার এসে উঠেছেন আপনার স্ত্রী তার নতুন পরিবার সবাই তার অচেনা তাই তাকে সাপোর্ট দিন।

 



4. সময় পেলে স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বের হবেন। অনেক নারী অভিযোগ করে যে তারা ঘুরতে যাই না। তাই সময় পেলেই আপনার স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে যান

 


5. স্ত্রী অনেক বিষয় নিয়ে হয়তো আপনার সামনে কথা বলতে পারে না। তাই আপনি তার খুঁটিনাটি বিষয়গুলো জানার চেষ্টা করুন। তার সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলুন।

 



ঙিন অন্তর্বাস : কোনও জিনিসের ঢাকনা যদি আকর্ষণীয় হয়, সেই জিনিসটির প্রতি আমাদের লোভ বেড়ে যায়। সে চকোলেটই হোক বা জামার প্যাকেট। তৎক্ষণাৎ সেই জিনিসটি আমরা কিনে ফেলতে চাই। অন্তর্বাসের ব্যাপারটিও তাই। স্ত্রীর সামনে নিজেকে পুরোপুরি মেলে ধরার আগে কয়েক জোড়া আকর্ষণীয় অন্তর্বাস রাখুন স্টকে। দোকানে গিয়ে স্যাটিন বা লেস দেওয়া সুন্দর কয়েকটি অন্তর্বাস কিনে ফেলুন। ম্যাটিরিয়ালের সঙ্গে ভ্যারাইটিতেও রকমফের চাই। জি-স্ট্রিং, থং, বিকিনির মতো অন্তর্বাস বেছে নিন। সেই অন্তর্বাসই স্বামীকে আপনার দিকে চুম্বকের মতো টেনে নিয়ে আসবে।

 



উপসংহার

 


স্বামীকে খুশি করার উপায়, স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায়, স্ত্রীকে খুশি করার উপায়, স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়, বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনি উক্ত বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। আপনাকে বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ। 

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)