বিড়ালের লোম কি ক্ষতিকর,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

বিড়ালের লোম কি ক্ষতিকর , গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে সিজোফ্রেনিয়া বুলেটিনে। তাছাড়া বিড়ালের লোম থেকে ডিপথেরিয়া এবং হাঁপানী হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে।ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস ,  মোটকথা হাঁপানী, ডিপথেরিয়া, বাইপোলার ডিজঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া রোগ বিড়ালের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে হতে পারে।

বিড়াল মাংসাশী প্রাণী তাই ভাত দিলেও অল্প ভাতের সাথে বেশি মাংস মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে তবে খাবারটি অবশ্যই তেল , মশলা , লবন , চিনি, পেঁয়াজ , রসুন ছাড়া শুধু পানিতে সেদ্ধ করে দিতে হবে। কাঁচা মাছ মাংস না খাওয়ানো ভালো কারন এতে ব্যাকটেরিয়া থাকে ফলে বিড়াল রোগে আক্রান্ত হয়। এসময় তাকে দিনে ২-৩বার খাওয়াতে হবে।

বিড়ালের লোম কি ক্ষতিকর



বিজ্ঞানীরা বলেন অই পরজীবী জীবাণুর জন্য মানুষ সিজোফ্রেনিয়া ও বাইপোলার ডিসঅর্ডারের মতো রোগে আক্রান্ত হতে পারে।সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে আশঙ্কার বিষয় হলো বেশির ভাগ বিড়ালের শরীরেই এই জীবাণু থাকতে পারে। ফলে পোষা বিড়ালের কাছ থেকেই এমন মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে শিশু-কিশোরদের। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীদের বরাত দিয়ে পিটিআই এ খবর জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানলি মেডিকেল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষকেরা শৈশবে বিড়াল পোষার সঙ্গে সিজোফ্রেনিয়ার যোগসূত্র নিয়ে আগের কিছু গবেষণার তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করেন। এতে দেখা গেছে শৈশবে বিড়াল পোষার অভ্যাস ছিল এমন ছেলে-মেয়েদের মধ্যে পরবর্তী জীবনে মানসিক রোগ দেখা দেওয়ার ঝুঁকি থাকে।

ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস , বিড়ালের চুলে ব্যাকটেরিয়া বা প্যাথোজেন বহন করতে পারে যদি বিড়ালের ত্বকে সংক্রমণ থাকে বা চুল ময়লা বা অন্যান্য পদার্থ দ্বারা দূষিত হয়।

বিড়ালের পশম সম্ভাব্যভাবে ব্যাকটেরিয়া বহন করতে পারে যদি একটি বিড়াল অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকে বা দূষিত পদার্থের সংস্পর্শে আসে।

আপনার যদি খোলা ক্ষত বা স্ক্র্যাচ থাকে এবং আপনার বিড়ালের পশম তাদের সংস্পর্শে আসে তবে এটি বিবেচনা করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।