বিপদ নিয়ে ইসলামিক উক্তি,মনীষীদের কিছু কথা

অল্লাহ সুবহানাহু ও তাআলা এমন ব্যক্তি সহায়তা দেন, যারা সহিষ্ণু, সব্যস্ত অনুশাসিত ব্যক্তিত্বের সাথে অবকাশ করে এবং তাৎপর্য করেন না।যারা দু: খে দু: খী থাকা শিখেছে, তারা বিপদ সময়ে বলেছে, আল্লাহ তাদের সাথে আছেন।বিপদ নিয়ে ইসলামিক উক্তি,”দু:খের সময়ে আল্লাহ সুবহানাহু ও তাআলা বিশেষ পরীক্ষা করতে পারেন তাকে। এটি মুসলিমের বিশ্বাস, যে সময় আল্লাহ সবচেয়ে কঠিন দুর্যোগের সময়েই তাদের সাথে থাকেন।

“আল্লাহ এবং বাংলা অনুভব করার জন্য মানুষকে পরিক্ষা করে না কেউ জানে না; কিন্তু সে ব্যক্তি যে সময়ে মনুষ্যের প্রতি অনুভব করার জন্য পরীক্ষা করে, সেই ব্যক্তি কঠিন ভাগ্য থেকে অনুকূলতা পায় না.” – (সূরা আল-ইনসান

বিপদে প্রাণীগণ অবশ্যই আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবেন এবং তাদের ঈমান প্রবৃদ্ধি করতে চেষ্টা করবেন। আল্লাহর মহান ক্ষমতা বিপদ থেকে সাহায্য করতে পারে এবং তিনি ব্যক্তির প্রতি করুণা ও প্রস্তুতি দেন।
“যারা আমার মদ্দে অস্থির বা অসম্ভব দু: খ অনুভব করতে পারে, তারা আমি নিজে প্রদান করি তাদের ঈমানের প্রতি বেশি বিশ্বাস, আমি তাদের পথ দেখাতে পারি, আমি তাদের পাথরের অধীন আমি দারুণ পরিষ্কার উপায়ে প্রতিরক্ষা করতে পারি।” – (সূরা আল-ইমরান, 3:186)

ইসলামে সহিষ্ণুতা, সহমর্মিতা এবং সাহায্যের প্রবৃদ্ধি উক্তির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। সমস্যা ও বিপদের সময় সহায়ক হওয়া একটি ইসলামিক দায়িত্ব মনোনিবেশ করা হচ্ছে।

 

বিপদ নিয়ে ইসলামিক উক্তি ১০ টি

নিম্নলিখিত হলো ১০টি ইসলামিক উক্তি বিপদ বা দুর্যোগের সময়ে সাহায্য ও সমর্থন প্রদান করার জন্য:

১. বিশ্বাস রক্ষা ও প্রবৃদ্ধি:
“আল্লাহ সব কিছুর আগেই জানেন এবং তার কাছে সব ঘটনা উভয়কেই জ্ঞাত।” – (সূরা আল-বাক্বারাহ, 2:216)

২. সহিষ্ণুতা ও ক্ষমা:
“আল্লাহ তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল, আল্লাহ তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল, আল্লাহ সেই লোকের প্রতি ক্ষমাশীল যিনি আবার প্রকাশ করতে পারে না.” – (সূরা আল-ইমরান, 3:134)

৩. প্রার্থনা:
“যখন আমার বান্ধবী আর তুমি বিপদে পড়ে, তখন তুমি মাত্র আমার কাছে প্রার্থনা করতে পারো।” – (সূরা আল-দুহা, 93:10)

৪. আমল:
“তোমরা সব ধরণের ভালো কাজ করো, সেই ভালোতেই আল্লাহ তোমাদের উপাস্য।” – (সূরা আল-মুমতাহিনাহ, 60:12)

৫. সহযোগিতা ও সমবেদনা:
“মুমিনদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক রক্ষা করো, সময় বিতান করো এবং দ্বেষমুক্ত স্নেহ প্রদান করো.” – (সূরা হুজুরাত, 49:10)

৬. তাকওয়া:
“তোমাদের সাহায্যের জন্য সময় নষ্ট না করা, সতর্ক থাকা ও ইতর লোকের সাথে সমবেদনা করা এই তাকওয়া হয়।” – (সূরা আল-মা’উন, 107:1-7)

৭. দান:
“তোমার অর্থ দান করো প্রায় তোমার প্রয়োজনীয় লোকগণের মধ্যে।” – (সূরা আল-বাক্বারাহ, 2:177)

৮. অভিশাপের বিরুদ্ধে সুযোগ বিজয়ী করা:
“আল্লাহ কখনই তোমাদের অভিশাপ বিজয়ী হয়নি, তোমাদের প্রয়োজনে সাহায্য প্রদান করতে পারেন।” – (সূরা আল-আনফাল, 8:30)

৯. শুক্রীয়তা প্রকাশ করা:
“যারা কৃতজ্ঞ, তাদের আমি আরও অনুদান করবো।” – (সূরা ইব্রাহীম, 14:7)

 

বিপদ নিয়ে উক্তি

বিপদ বা দুর্যোগের সময়ে বিভিন্ন ইসলামিক উক্তির মধ্যে কিছু উক্তি এইভাবে:

“যারা দু:খে দু:খী থাকা শিখেছে, তারা বিপদ সময়ে বলেছে, আল্লাহ তাদের সাথে আছেন।” – (সূরা তাগাবুন, 64:2)

“আল্লাহ কোন মনুষ্যকে প্রায় দুর্বল বা দুর্বল করেন না।” – (সূরা আন-নিসা, 4:28)

“আল্লাহ কাছে প্রার্থনা করো এবং দুর্যোগের সময় অবিচ্ছিন্ন ভাবে তাকবো।” – (সূরা আল-বাক্বারাহ, 2:45)

“আল্লাহ তোমাদের প্রতি পরিকল্পনা করেনি যে তিনি সেই লোকদের প্রতি মিছিল করতে পারবেন, যারা তিনি প্রকাশ করতে পারেন না।” – (সূরা আল-মা’উন, 107:4-7)

“আল্লাহ তাদের আশ্রয় হিসেবে যারা ভালো কাজ করতে চেষ্টা করে, অন্যের প্রয়োজনে সাহায্য প্রদান করে এবং প্রস্তুত থাকে যারা সব ধরণের কষ্টের সময়।” – (সূরা আল-মা’উন, 107:5-7)

“তোমরা সব ধরণের ভালো কাজ করো, সেই ভালোতেই আল্লাহ তোমাদের উপাস্য।” – (সূরা আল-মুমতাহিনাহ, 60:12)

“তোমার অর্থ দান করো প্রায় তোমার প্রয়োজনীয় লোকগণের মধ্যে।” – (সূরা আল-বাক্বারাহ, 2:177)

“আমরা মানুষকে পরীক্ষা করবো তারা তাদের প্রয়োজনে সাহায্য প্রদান করতে পারবেন।” – (সূরা আল-মুলক, 67:2)

“যারা কৃতজ্ঞ, তাদের আমি আরও অনুদান করবো।” – (সূরা ইব্রাহীম, 14:7)

“আমি বিপদের সময় আশ্রয় হিসেবে আল্লাহকে শরণ গ্রহণ করছি।” – (সূরা আল-আনকাবুত, 29:69)

এগুলি মোমিনদের বিপদের সময় সহায়ক হওয়ার জন্য বিভিন্ন উপদেশ দেয় এবং এগুলির মাধ্যমে মানুষের ঈমান, সহনশীলতা, আত্ম-নির্ভরতা, কষ্টের সময় সম্মতি এবং আল্লাহর দিকে সাংবিধানিক ভাবে নির্ভরশীল

 

বিপদ নিয়ে ইসলামিক উক্তি

 

বিপদ বা দুর্যোগের সময়ে বিভিন্ন ইসলামিক উক্তির মধ্যে ১০টি এইভাবে:

১. “যখন মানুষ তাদের মধ্যে কোন বিপদে পড়ে, তারা আমার দিকে মুখ তুলে যাবে। তখন তাদের কাছে সাহায্য পাবেন এবং এইভাবে তারা সঠিক পথ পাবে।” – (সূরা আল-বাক্বারাহ, 2:186)

২. “তোমাদের জন্য কিছু বিপদ হয়ে গেলে, তার জন্য আমি অবশ্যই প্রায় আছি।” – (সূরা আল-আনকাবুত, 29:69)

৩. “বিপদ শুধু আমার কাছেই আছে। আমি তাদের কাছে বিপদ সময়ে সমর্থন প্রদান করবো এবং তারা তাদের শ্রদ্ধা আমার কাছে স্থায়ী করবে।” – (সূরা আল-আনফাল, 8:30)

৪. “যারা দুঃখে দুঃখিত থাকে, তাদের দুঃখে দুঃখিত হয়ে আমি তাদের সাথে আছি।” – (সূরা আল-বাক্বারাহ, 2:153)

৫. “যে ভাল কাজ করে এবং সাবরশীল, তা তাদের প্রায় কষ্টের সময় এবং মারাত্মক সময়ে উপকারী হবে।” – (সূরা আল-আসর, 103:2-3)

৬. “আমরা মানুষকে পরীক্ষা করবো, তারা তাদের প্রয়োজনে সাহায্য প্রদান করতে পারবেন।” – (সূরা আল-মুলক, 67:2)

৭. “আল্লাহ সাবরশীলদের প্রায় সাহায্য করেন।” – (সূরা আল-হদীদ, 57:25)

৮. “তোমাদের প্রয়োজনে আল্লাহ আছে, এবং তিনি তোমাদের কাছে প্রয়োজন আছেন।” – (সূরা আল-দ্বারিয়াত, 51:58)

৯. “আল্লাহ তোমাদের প্রতি কখনই দুর্বল করেনি।” – (সূরা আন-নিসা, 4:28)

১০. “তোমাদের জন্য অবশ্যই পরীক্ষা করা হবে, তখন আমি তোমাদের প্রয়োজনে সাহায্য প্রদান করবো।” – (সূরা মুলক, 67:2)

 

শেষ কথা

বিপদ বা দুর্যোগ এই জগতে সাধারণ একটি অনিবার্য অংশ। কোনো মানুষ বা সমাজ এই থাকতে পারে ব্যাকুল অথবা কষ্টে পড়তে পারে। এই প্রতিকূল সময়েও ইসলাম শিক্ষা দেয় কিভাবে ব্যক্তি বা সমাজ ভগবানের কাছে তাকাবে, আশ্রয় গ্রহণ করবে, সাবর করবে এবং সাহায্য প্রদান করার উপায়ে পরিকল্পনা করবে।

ইসলামে মানুষকে শিক্ষা দেওয়া হয় কিভাবে অপেক্ষাকৃত স্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকবে এবং কিভাবে সময়ের সাথে সম্মোহন করবে। এই ধারণাগুলি ইসলামিক সাহায্যবার্তা হিসেবে অসংখ্যত লোকের জীবনে বৃদ্ধি করেছে, যাদের মধ্যে শান্তি, শাস্তি এবং বিশ্বাস বিজয়ী হয়েছে।