বীর্য তৈরি হতে কতদিন সময় লাগে,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

বীর্য তৈরি হতে কতদিন সময় লাগে , আমাদের অঁন্ডকোষ থেকে নতুন বীর্য তৈরি হতে সময় লাগে ৬৪ দিন. কিন্ত সেটা তৈরি হয় আগের বীর্য উৎপাদন এর সময় শেষ হলে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং বীর্য উৎপাদনের কার্যকারিতা পুরুষের শরীরের সব সময় বিরাজমান থাকে।

আমাদের প্রতিনিয়ত ৮ বিলিয়ন বীর্য পুনরায় উৎপাদিত হয়। আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।

বীর্য তৈরি হতে কতদিন সময় লাগে



প্রকৃতপক্ষে অনেকেই বলে থাকে যে বীর্য তৈরি হতে ৬৪ দিন সময় লাগে এবং ৬৪ দিনের যে পরিক্রমা রয়েছে সেই পরিক্রমায় প্রতিনিয়ত বীর্য উৎপাদিত হচ্ছে।

৬৪ দিনের ভেতরে যে বীর্য উৎপাদন হলো সেটি আবার পরবর্তীতে নতুন করে সেই নির্দিষ্ট পরিক্রমা শেষ হওয়ার পরে নতুন করে তৈরি হতে শুরু করবে। তবে এটির ব্যাখ্যা যদি আমরা আরো ভালোভাবে জানতে চাই তাহলে বলতে পারি যে একজন পুরুষের যদি বীর্যপাত হয়ে থাকে তাহলে সেই বীর্যপাতের ঘাটতি পূরণ হতে ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা সময় লাগে




পালং শাক


পালং শাকে রয়েছে ফলিক অ্যাসিড যা শুক্রাণু তৈরি করতে সাহায্য করে।



টমেটো
লাল রঙের টমেটো খেলে পুরুষের দেহের সন্তান জন্মের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। টমেটো খেলে পুরুষের শুক্রানুর পরিমান ৭০% বৃদ্ধি পায়।



গাজর
গাজরে থাকা ভিটামিন পুরুষের স্নায়ু ত্রন্ত কে শক্তি করতে এবং যৌন কার্যকলাপ বৃদ্ধি করতে সহয়তা করে।



কুমড়ার বীজ
কুমড়ার বীজে ওমেগাছি ও ফ্যাটি এসিড রয়েছে যার যৌন রক্তে বৃদ্ধির করতে সাহায্য করে। এগুলো কাঁচা খাওয়ায় উপকারী বলে জানা যায় গবেষণায়।



ডাল
ডাল শুক্রানুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটা প্রাকৃতিক ফলিক এসিডের অন্যতম উৎস। যেসব পুরুষের শরীরে কম ফলিক থাকে তাদের শরীরে শুক্রাণু দ্রুত তৈরি হয় না।



বাদাম
বাদামে প্রচুর জিংক থাকে। এজিক শরীরে শুক্রানুর সংখ্যা বাড়ায় এবং শক্তিশালী শুক্রানু তৈরি করে।



ডালিম
ডালিমে এন্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। যার রক্তের প্রবাহ বাড়ায় এরফলে শুক্রানুর মান উন্নত করে। এটা আপনার কাজ শক্তি ও উন্নতি করবে।



ডিম
ডিম যৌনসাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। যাহ হরমোনের পরিমাণ ঠিক রাখি আর মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।



টাটকা ফল ও সবজি


টাটকা ফল ও সবজিতে ভিটামিন এ বি ও সি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তাই এই ধরনের খাবার খেলে শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।


আখরোট
আখরোট বীর্যের ভলিউম বাড়ায়। প্রতিদিন এক মুঠ আখরোট খেলে শুক্রাণু ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা পুরুষের লিঙ্গে রক্তের সম্পূর্ণ কাজ ভালোভাবে করে।




এক ফোটা বিষ দিয়ে তৈরি হতে কত সময় লাগে ও বাচ্চা হওয়ার সময় কতটুকু বীর্য লাগে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। অনেকে জানতে চান আপনারা ইন্টারনেটে বাচ্চা হওয়ার জন্য কতটুকু বীর্য লাগে এসব। আজকে আপনাদের জানাবো সন্তান জন্ম হওয়ার জন্য কতটুকু বীর্য দরকার হয়।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে


সন্তান হওয়ার জন্য বিশ বীর্যের যে শুক্রাণু থাকে সেই শুক্রাণু প্রয়োজন হয়। অনেকগুলোর শুক্রাণু প্রয়োজন পড়ে না। শুধুমাত্র একটি শুক্রাণু হলেই যথেষ্ট। এক ফোঁটা বীর্যে অনেক শুক্রাণু থাকে যা খালি চোখে দেখা যায় না। আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টি জগতে এটা একটি রহস্য।

একটি শুক্রাণু একটি ডিম্বানুর সাথে মিলিত হয়ে নিষিক্ত হয়ে ভ্রুন গঠন করে। এতে প্রচুর শুকানোর প্রয়োজন হয় না। আর একটা বীর্যের পরিমাণ দ্বারা এটা নির্ধারিত হয় না। যারা চিন্তায় আছেন সহবাসের পরে বীর্য বেরিয়ে আসে এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক চিন্তা।


(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)