বীর্য পরীক্ষার খরচ কত , শুক্রাণু পরীক্ষা কি সঠিক? “যখন বীর্য বিশ্লেষণের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ মেট্রিক্স পরিমাপ করার কথা আসে,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে তখন স্ট্যান্ডার্ড ল্যাবরেটরি পরীক্ষার তুলনায় বাড়িতে শুক্রাণু পরীক্ষাগুলি 97% এরও বেশি নির্ভুল ,” বলেছেন জাস্টিন হাউম্যান, এমডি, একজন বোর্ড-প্রত্যয়িত ইউরোলজিস্ট এবং মেডিকেল ডিরেক্টর ঘাঁটি স্বাস্থ্য.
এআরটি-তে, নরমোজোস্পার্মিয়া বলতে বুঝায় মোট বীর্যের >৩৯ মিল (mill) পরিমান বীর্যপাত হওয়া, যার মধ্যে > ৩২% প্রগতিশীল গতিশীলতা রয়েছে এবং > ৪% সাধারণ আকৃতির শুক্রানু উপস্থিত রয়েছে এমন বীর্যকে বলা হয় নরমোজোস্পার্মিয়া। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এছাড়াও, মানুষের স্বাভাবিক বীর্যপাতের পরিমাণ ১.৫ মিলিলিটারের বেশি হতে হবে।
বীর্য পরীক্ষার খরচ কত
খরচের পরিমাণ টা একেক জায়গায় একেক রকম হতে পারে। সরকারি তে ৫/৭হাজারের ভেতর হলেও বেসরকারি তে ১০ হাজারের মতোন (বেশি/কম) লাগতে পারে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং একজন সুস্থ মানুষের 2ml-5ml semen colllection হয়ে থাকে । সিমেন এর পরিমাণ ১.৫ মিলি. এর কম হলে অস্বাভাবিক হিসেবে গন্য করা হয়রিপোর্ট দিতে ২/৪ঘণ্টা লাগতে পারে।
ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস
সাধারণত লক্ষ করে দেখা যায় যে, স্পার্মাটোজোয়ার ঘনত্ব প্রতি মিলিলিটারে ১৫ মিলিয়ন বা ১.৫ কোটি পর্যন্ত হয়ে থাকে। যদি পরিমাণ এর থেকে কম হয়, তাহলে তাকে বলা হয়- অলিগোস্পার্মিয়া। আর, যদি বীর্যে কোনও শুক্রাণুই না থাকে, তবে তাকে বলা হয়- আজুস্পার্মিয়া।
যদি প্রতি মিলিলিটারে শুক্রাণুর ঘনত্ব ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লক্ষের কম হয়, তবে তা অত্যধিক পরিমাণে কম বলেই ধরে নেওয়া হয়। প্রতিদিন শুক্রাণুর পরিমাণে কিছু এদিকওদিক হতে পারে। এছাড়া, যৌন মিলনের থেকে বিরত থাকলেও তা শুক্রাণুর পরিমাণকে প্রভাবিত করতে পারে।
‘পুরুষতান্ত্রিক’ (Patriarchal)। তার কান্না বারণ।
তার দুর্বল হওয়া বারণ। তাকে তেজি হতেই হবে। বা তেজি হওয়ার ভান করতে হবে সারাক্ষণ। কেননা, সে ‘কর্তা’। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং বাড়ির ‘হেড’। তার কোনও খামতি থাকতেই পারে না! এমনটাই শিখিয়ে আমাদের সমাজ, সেই ছেলেবেলা থেকে।
তার চোখ থেকে জল গড়ালে, এখনও বলা হয়, “মেয়েদের মতো কাঁদছ কেন? তুমি না ‘ব্রেভ’ ছেলে!” অর্থাত্, ছোট মাথায় গেঁথে দেওয়া হয় পুরুষ নারীর তুলনায় শক্তিশালী। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং কান্নাগুলো চেপে-চেপে, আবেগের বহিঃপ্রকাশ না করে-করে, পাথরে পরিণত হয় পুরুষের মন। অনেকসময় মনুষ্যত্বই হারিয়ে যায়