বীর্য বের হয় না কেন , কারণসমূহ হাইপোগনাডিজম, থাইরয়েড ব্যাধি, পিটুইটারি ব্যাধি যেমন কুশিংস রোগের চিকিৎসার ফলে বিলম্বিত বীর্যপাত হতে পারে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং প্রোস্টেট সার্জারির ফলে এবং মাদকদ্রব্য ও অ্যালকোহল ব্যবহারের দরুন এ রোগ হতে পারে। প্রচণ্ড উত্তেজনা অর্জনের অসুবিধা থেকেও এ রোগ হতে পারে যেমন শ্রোণী সার্জারির জন্য শ্রোণী স্নায়ু আঘাত প্রাপ্ত হলে।
বীর্য বের হয় না কেন
মূত্রাশয় বা প্রোস্টেটের কিছু ধরণের অস্ত্রোপচারের পরে শুকনো প্রচণ্ড উত্তেজনা ঘটতে পারে । এই ক্ষেত্রে, কিছু শারীরিকভাবে পুরুষাঙ্গের মাধ্যমে বীর্যের স্বাভাবিক প্রবাহকে পরিবর্তন করেছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং শুষ্ক অর্গাজমের অন্যান্য কারণ হতে পারে: ডায়াবেটিস, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস (এমএস), স্ট্রোক, সার্জারি বা মেরুদণ্ডের আঘাতের কারণে স্নায়ুর ক্ষতি।
দ্রুত বীর্যপাতের কারণ বিভিন্ন হতে পারে। এই সমস্যাটি সাধারণত যৌন সমস্যার একটি জনপ্রিয় রূপ ধারণ করা হয়। দ্রুত বীর্যপাতের কারণ নিম্নলিখিত হতে পারে:
1. যৌন উত্তেজনার পরিমাণ বেশি থাকলে বীর্যপাত হতে পারে।
2. যৌন ক্রিয়াকলাপ করার সময় সম্পূর্ণ রাত্রি বা দিনটি জানা না হলে বীর্যপাত হতে পারে।
3. যৌন ক্রিয়াকলাপ চলা থাকলে বীর্যপাত হতে পারে।
4. একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে বীর্যপাত হতে পারে।
5. জ্বর, সংক্ষার, ক্ষত, কিছু রোগ বা ঔষধ ব্যবহারের ফলে বীর্যপাত হতে পারে।
6. অতিরিক্ত ধুমপান বা মাদকসেবনের ফলে বীর্যপাত হতে পারে।
হস্তমৈথুন কেন করে?
নিশ্চয় বীর্য স্খলনের জন্য। কেননা বীর্য স্খলনের সময় চরম সুখ অনুভব হয়। যারা হস্তমৈথুন করে তারা এ সুখের জন্যই করে তাহলে তারা কেন বীর্য স্খলন হতে জোর করে বিরত রাখবে? তবে হ্যাঁ, বীর্য বের হতে না দিয়ে চেপে ধরলে পরবর্তীতে অনেক সমস্যা হয়।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং সবচেয়ে প্রকট যে সম্ভবন সেটা হলো, বীর্য নালিতে স্টোন হতে পারে, তাছাড়া ইনফেকশক হয়। অদূর ভবিষ্যতে যৌন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, যা ব্যয় সাপেক্ষ ও ভয়ঙ্কর। দেকুন মেডিকেল সাইন্স বলে স্বাভাবিক হস্তমৈথুনে আপনার শারীরিক কোন ক্ষতি নেই বরং স্বাভাবিক প্রক্রিয়াটাকে বাধাগ্রস্ত করলে ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
আমি মেডিকেল সাইন্সের স্টুডেন্ট কোনদিনই ছিলাম না। আপনার মত কিউরিওসিটি থেকে আমি তথ্যগুলো জেনেছি। সবচেয়ে ভালো হয় আপনি কোন সনদ প্রাপ্ত ডাক্তারের কাছে যান এবং সেক্স এডুকেশন নিন।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)