বুখারী শরীফের শেষ হাদিস

বুখারী শরীফের শেষ হাদিস , হাদিসের সহিহ বুখারি সংকলনটিকে নবী মুহাম্মদ সাঃ এর শিক্ষা ও বাণীর সবচেয়ে খাঁটি সংকলন বলে মনে করা হয় । মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  এই ভবিষ্যদ্বাণীমূলক ঐতিহ্য, বা হাদিস, উজবেক মুসলিম পণ্ডিত মুহাম্মদ আল-বুখারি সংগ্রহ করেছিলেন, প্রজন্মের জন্য মৌখিকভাবে প্রেরণ করার পর।

বুখারী শরীফের শেষ হাদিস




বুখারী শরীফের শেষ হাদীস-
كلمتان حبيبتان إلى الرحمن، خفيفتان على اللسان، ثقيلتان في الميزان : سبحان الله وبحمده سبحان الله العظيم.
দুটি কালিমা আল্লাহর কাছে খুব প্রিয়, কিন্তু পড়তে খুব সহজ, আর মীযানের পাল্লায় খুব ভারি : সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহ্‌ সুবহানাল্লাহিল আযীম।


মোট কয়েক হাজার হাদীসের গ্রন্থ আছে | তবে বুখারীকে সবচেয়ে বিশুদ্ধ বলা হয় | কারণ সবগুলো গ্রন্থ লেখা হয়েছে নবীজির অনেক পড়ে | বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  তখন উদ্দেশ্যমূলকভাবে অনেকে মিথ্যা হাদীসও বর্ণনা শুরু করেছিলো |

 

গ্রন্থকাররা তাই সব হাদীস না নিয়ে খুব বাছবিচার করতেন | এর মধ্যে ইমাম বুখারীর নীতি ছিলো সবচেয়ে কঠোর | তিনি দশ লক্ষ হাদীস শিখে মাত্র কয়েক হাজার সংকলন করেছেন । তাই তার বর্ণীত হাদীস বিশুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা সর্বাধিক |




এটি একটি সহিহ ও বিখ্যাত হাদীস। সকল কাজ কোন উদেশ্য নিয়েই করা হয়ে থাকেন। আর প্রতিটি কাজের উদ্দেশ্য হচ্ছে আসল।

আর আপনার অন্তরের ইচ্ছা একমাত্র আপনি আর আল্লাহ তালাহ জানেন।যেকোন আমল করতে হবে একমাত্র আল্লাহ্‌ তাআ’লাকে সন্তুষ্ট করার জন্য। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  দুনিয়াবি কোন লাভ, মান-সম্মান, লোকের প্রশংসা, ভালবাসা ইত্যাদির আশায় করলে সেই এবাদত গ্রহনযোগ্য হবে। আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া কোনকিছুর জন্য কোন ইবাদত করলে সেটা বাতিল বলে গন্য হবে।



বুখারী শরীফের শেষ হাদীসঃ



আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেন।দুটি কালিমা আল্লাহর কাছে খুব প্রিয়, কিন্তু পড়তে খুব সহজ, আর মীযানের পাল্লায় খুব ভারি : সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)