বেইমান নিয়ে উক্তি,মনীষীদের কিছু কথা ও ফেসবুক স্ট্যাটাস

বেইমানি নিয়ে উক্তি (2)
বেইমানি নিয়ে উক্তি (2)

ইসলামে বেইমান মানুষ সম্পর্কে কয়েকটি উক্তি রয়েছে। নিচে কিছু প্রমুখ উক্তি উল্লেখ করা হলঃবেইমান নিয়ে উক্তি,

সত্যতা এবং ন্যায়মূলকতা: ইসলামে বেইমান মানুষকে সত্যতার প্রতিষ্ঠান এবং ন্যায়মূলকতা বজায় রাখা হয়েছে। খুদা ইসলামে সত্য বলে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং অসত্য এবং প্রতারণার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান নেওয়ার আহবান করেছেন। আহলে হাদীসেও বলা হয়েছে, “সত্যের পথে আচরণ কর এবং সত্য বল”।

বিশ্বাস ও আমল: ইসলামে মাত্র মৌখিক বিশ্বাস বোঝানো যায় না, বরং আমলও করতে হয়। একজন মুসলিম বেইমান মানুষ হলে তিনি তার বিশ্বাস অনুযায়ী আমল করবেন এবং পরম ঈশ্বরের মার্গে চলবেন।

 

বেইমান মানুষ নিয়ে ইসলামিক উক্তি ১০ টি

আপনার অনুরোধ অনুযায়ী, নিম্নলিখিতগুলি ইসলামিক উক্তি বেইমান মানুষ সম্পর্কেঃ

১. হদীসে শরীফে বলা হয়েছে, “মুসলিম হলে কোন ব্যক্তির কথা, কর্ম ও করণীয় আরও সাবলে অনুসরণ করতে হবে।”

২. কুরআনে বলা হয়েছে, “ওদক আল্লাহের কাছে অনুগত হতে হবে এবং অন্য কেউর সাথে ব্যর্থ হওয়া দরকার নেই।”

৩. কুরআনে বলা হয়েছে, “সত্যিই লাভবান মানুষ সে যিনি পরিশ্রম করে এবং আমানতের মূল্য পরিশ্রমের মানুষের উপর দেখায়।”

৪. হদীসে শরীফে বলা হয়েছে, “কেউ যখন তোমার সাথে একটি মৌলিক বিশ্বাস নিয়ে থাকে না এবং তোমার আশায় পূর্ণ না হয় তখন সে তোমার বেলায় নেয়া উচিত নয়।”

বেইমানি নিয়ে উক্তি
বেইমানি নিয়ে উক্তি
সার্থপর মানুষ নিয়ে ইসলামিক উক্তি

একজন সার্থপর মানুষ সম্পর্কেও ইসলামে কিছু উক্তি রয়েছে। নিচে কিছু প্রমুখ উক্তি উল্লেখ করা হলঃ

১. দাঁড়িয়ে খড়ে যাওয়া: ইসলামে সার্থপর মানুষকে নিজেকে হদয়াতের পথে দাঁড়িয়ে খড়ে যাওয়ার আহবান করা হয়েছে। এটি বোঝায়, একজন সার্থপর মানুষ তার মূল্যবান সময় প্রতিক্রিয়া করতে পারে এবং সৎ ও ন্যায়মূলক পথে চলতে পারে।

২. জ্ঞানের তালিকা: কুরআনে বলা হয়েছে, “যার কাছে জ্ঞান দেওয়া হয়েছে সে যিনি নিজের কাছে উচ্চতম জ্ঞানের সূত্রপাত করেছেন”। এটি বোঝায়, ইসলামে সার্থপর মানুষকে জ্ঞানের মাধ্যমে নিজের এবং অন্যদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির দিকে পরিনত হতে হবে।

বেইমান নিয়ে উক্তি

 

আপনার অনুরোধ অনুযায়ী, নিম্নলিখিতগুলি ইসলামিক উক্তি সার্থপর মানুষ সম্পর্কেঃ

১. কুরআনে বলা হয়েছে, “সত্যিই সার্থপর মানুষ সে যে পরিশ্রম করে এবং আমানতের মূল্য পরিশ্রমের মানুষের উপর দেখায়।”

২. হদীসে শরীফে বলা হয়েছে, “কেউ যখন তোমার সাথে একটি মৌলিক বিশ্বাস নিয়ে থাকে না এবং তোমার আশায় পূর্ণ না হয় তখন সে তোমার বেলায় নেয়া উচিত নয়।”

৩. কুরআনে বলা হয়েছে, “তাদের প্রতি যে মানুষের প্রতি সহজ এবং ভালোবাসা রয়েছে তাকে তিনি অধিক ভালোবাসেন।”

৪. হদীসে শরীফে বলা হয়েছে, “সত্যিকারের সব আচরণ এবং মর্যাদা দূর্বল নয়, বরং সে সার্থপর মানুষের মাঝে একটি গৌরবপূর্ণ গুণ।”

 

 

শেষ কথা

সত্যিকারের সার্থপর মানুষ হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ইসলামে মর্যাদা পায়। সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য পরিশ্রম করতে হবে এবং সত্যিকারের জীবনযাপন করতে হবে। সেই সত্যিকারের সাথে সার্থপর মানুষের আচরণ, সহমর্মিতা, সত্যবাদী ও সত্যিকারের মূল্যায়ন সহনশীলতা এবং মর্যাদাময় ব্যক্তিত্ব সম্পর্কিত।

আরও গুরুত্বপূর্ণ হলো সত্যিকারের সাথে সার্থপর মানুষের অন্যদের সংগঠনে অংশ নিতে এবং সার্থপর মানুষদের উত্থান ও উন্নতির জন্য কাজ করতে হবে। সার্থপর মানুষের গুণগত উন্নতি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, “আল্লাহ তা্যে আপনাদের সহযোগিতা চাইয়া প্রশাসন করেন এবং সমান্তরাল করেন সেই গুণগত উন্নতির জন্য” (সূরা আল-আনফাল, ৪৬).