ভাতের মাড়ের ক্ষতিকর দিক , ভাতের মাড়ে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এটি শরীরে মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে।
এছাড়াও, এটি পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটিয়ে হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়। পাশাপাশি ভাল ব্যাকটেরিয়া সক্রিয় করে, যাতে শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা না হয়।
ভাতের মাড়ের ক্ষতিকর দিক
অন্যান্য খাদ্য শস্যের তুলনায় ধান গাছে বেশি আর্সেনিক জমা হয়। এটি এমন একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যেখানে মাটি বা পানির উৎস আর্সেনিক দ্বারা দূষিত হয়। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং উচ্চ মাত্রায় আর্সেনিক গ্রহণ ক্যান্সার, হৃদরোগ এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকির সাথে যুক্ত।
সাদা আটার মতো সাদা চালের একটি উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে। পূর্ববর্তী গবেষণায় উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত খাবারের সাথে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে।
পরিমিত মাত্রায় ভাত উপকারী খাবার। অন্যান্য খাদ্য শস্যের তুলনায় ধান গাছে বেশি আর্সেনিক জমা হয়। এটি এমন একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যেখানে মাটি বা পানির উৎস আর্সেনিক দ্বারা দূষিত হয়।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং উচ্চ মাত্রায় আর্সেনিক গ্রহণ ক্যান্সার, হৃদরোগ এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকির সাথে যুক্ত।
ব্রণ প্রত্যেক ছেলেমেয়েদের প্রায় কমন একটি সমস্যা। অনেক ধরনের চিকিৎসা করার পরেও যাদের মুখ থেকে ব্রণ কোনভাবে দূর হচ্ছেনা তারা চাইলে এই ভাতের মার ব্যবহার করতে পারেন।
তো এর জন্য আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত দুইবার করে ভাতের মার গুলো নিয়ে আপনার মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে দিতে হবে। মাড়ের মধ্যে যে এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান আছে সেটা আমাদের ত্বকের মধ্যে থাকা প্রদাহ গুলোকে একদম সাড়িয়ে তোলে।
যেহেতু এটি ত্বকের উপর প্রদাহকে সম্পূর্ণরূপে সারিয়ে তুলতে সক্ষম তাই ব্রণের মধ্যে ভাতের মার গুলো নিয়মিত গেলে সেটা ব্রনকে সারিয়ে তুলে ফেলতে পারবে।
তিন বেলা ভাত না খেলে আমাদের পেট যেন ভরেই না। বেশি ভাত খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ চাষ করার সময়ই মাটি ও পানি থেকে ধানের মধ্যে আর্সেনিক প্রবেশ করে। পরবর্তীকালে ধান থেকে চাল এবং ভাত হওয়ার সময়ও সেই আর্সেনিক থেকে যায়।
১। ভাত ওজন বাড়ায়। অপরিমিত ভাত অতিরিক্ত ওজন বাড়ায়।
২। বেশি পরিমাণে ভাত খেলে অন্যান্য সবজি ও মাছ মাংস খাওয়া কম হয়। এতে ভিটামিন ও প্রোটিনের ঘাটতি হয়।
৩। লাল চালের ভাত বেশি উপকারি। কিন্তু সাদা চালে পুষ্টিগুণ একেবারেই কম। উল্টে কার্বোহাইড্রেট মেটাবোলিজম কমিয়ে দেয়। হজম শক্তি কমায়।
৪। বেশি পরিমাণে ভাত খেলে ঘুমের আধিক্য দেখা দেয়। এবং ভাত খাওয়ার পরে ঘুম শরীরের ক্ষতি করে।
৫। শুধু ভাত নয়, চাল থেকে তৈরি যে কোনও খাবারই বেশি পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয়। হজমশক্তি কমে তো যায়ই, তার উপরে নানা রকম হার্টের অসুখেরও কারণ হয়ে ওঠে।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)