মানসিক রোগ কত প্রকার, সিজোফ্রেনিয়া একটি দীর্ঘস্থায়ী এবং গুরুতর মানসিক ব্যাধি যা মানুষকে অস্বাভাবিকভাবে বাস্তবতাকে ব্যাখ্যা করে।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী মানুষ হ্যালুসিনেশন, বিভ্রান্তি, অত্যন্ত বিশৃঙ্খল চিন্তাভাবনা এবং তাদের দৈনন্দিন জীবনে কাজ করার ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
মানসিক রোগ কত প্রকার
মানসিক রোগের প্রকারভেদ নিয়ে বলতে গেলে যেটা সবার আগে আসে insight. Insight means awareness of the illness।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী অর্থাৎ রোগী কি মনে করেন তিনি অসুস্থ নাকি তিনি মনে করেন তিনি সুস্থ এবং স্বাভাবিক । অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী যেসকল রোগীর insight থাকে তাদের বলা হয় neurotic পেশেন্ট এবং যাদের insight থাকে না তাদের বলা হয় psychotic পেশেন্ট।
উদাহরণ দিয়ে বলতে গেলে একজন রোগী যিনি মানসিক অবসাদে ভুগছেন এবং মনে করেন তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ তিনি একজন neurotic রোগী,অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী আবার একজন রোগী যিনি মনে করেন তার আশে পাশের বাড়ির সবাই তার ক্ষতি করতে চায় এবং মনে করেন যে
তিনি ঠিক ভাবছেন যদিও তার বাড়ির লোক এই ব্যাপারে সহমত পোষণ করেন না তিনি হলেন একজন psychotic রোগী।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী সাধারণত neurotic রোগীরা ডাক্তারের কাছে নিজেরা আসতে চান এবং ওষুধ নিজে থেকে খান কিন্তু psychotic রোগীরা নিজেরা ডাক্তার দেখাতে চান না এবং ওষুধ খেতে চান না।
মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস
মানসিক রোগ কে আমাদের দেশে খুবই নেতিবাচকভাবে দেখা হলেও এটি খুবই কমন এবং স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। শরীর থাকলে যেমন শারীরিক রোগ থাকে, মন থাকলেও তেমনই মানসিক অসুখ থাকবে। কিছু কিছু মানসিক ব্যাধি আছে,
অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী যেগুলো আপনার বাস্তবতার অনুভুতিকে বদলিয়ে দিতে পারে। এগুলো কোনটা বাস্তব এবং কোনটা কাল্পনিক, তা বোঝা কঠিন করে দেয়। যদি আপনার এই ব্যাধিগুলো হয়, তাহলে আপনি অস্তিত্বহীন জিনিস দেখতে ও শুনতে পেতে পারেন অথবা কাল্পনিক জিনিস বিশ্বাস করতে পারেন।
কারা মানসিক রোগের ঝুঁকিতে আছেন?
বিজ্ঞানীরা ঠিক কি কারণে মানসিক ব্যাধি হয়, তা নিয়ে নিশ্চিত না। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী তবে তাদের কিছু তত্ত্ব আছে। ভাইরাস, কিছু কিছু ব্রেইন সার্কিটে সমস্যা, অত্যন্ত মানসিক আঘাত, মাদকদ্রব্যের ব্যবহার ইত্যাদি কারণে এগুলো হতে পারে। আপনার পরিবারের কারো যদি মানসিক ব্যাধি থাকে, তাহলে আপনার এটা হওয়ার সম্ভাবনা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি।
অটোফ্যাজিয়ার কেসগুলো প্রায় সময়ই ভয়ংকর এবং মানুষ ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গির ঊর্ধ্বে থাকে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী এটি বেশি দেখা যায় বৃদ্ধদের মধ্যে, যারা কি না অন্যান্য মানসিক সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসা নিচ্ছে।
এনসিবিআই এ রকম একটি কেস নথিভুক্ত করেছিল যে, একজন ৬৬ বছরের বৃদ্ধ লোক প্রায় ছয় বছর ধরে তার আঙুল কামড়ে এমন পর্যায়ে নিয়ে আসেন যে, তার দুই হাতের হাড়গুলো পর্যন্ত সেখানে না থাকার মতো অবস্থায় ছিল। অথচ সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে, অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী তার ইনসমনিয়া ছাড়া আর কোনো মানসিক সমস্যাও ছিল না।
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন