মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা ও স্ট্যাটাস সমগ্র

মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা
মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা

আমরা আজকে মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা আলচোনা করবো  প্রিয় বন্ধুরা চোখ নিয়ে আমরা অনলাইনে তেমন ভালো কোন উক্তি কবিতা দেখি না , এর মধ্যে চোখ নিয়ে বিখ্যাত উক্তি, চোখ নিয়ে সেরা উক্তি, চোখ নিয়ে কবিতা, চোখ নিয়ে স্ট্যাটাস শেয়ার করব।

মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা
মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা

চোখ নিয়ে কবিতা

কবিতা

এখনো চোখে পানি নিয়ে বলতে হয়
আমি ভালো আছি ।
বুক
ভরা ব্যাথা নিয়ে বলতে হয়
আমি সুখে আছি ।

কবিতা

আমি সুখি। 
তোমাকে হারানোর
ব্যাথা নিয়ে বলতে হয়
আমি ভাল ভাল
আছি। কবে এই মিথ্যা বলা শেষ
হবে?
বলতে পারো কবে?

কবিতা

আজ কে সব থাক ”
আমার কাছে মেঘ
হয়ে বৃষ্টি চেও না
আমি পারবো না দিতে
আমি পারবো না তোমার
হৃদয় হারাতে
আর পারব না তোমায়
কাঁদাতে ।

কবিতা

আমার
কাছে ঝরনা হয়ে চেও
না পাহাড়
আমি পারবো না দিতে
আমি পারব
না যেতে দিতে তোমাকে
পারব না এত বড়
বাধা এড়াতে ।
আমার কাছে সমুদ্র
হয়ে নদী চেও না
আমি পারব না দিতে
বড়ই ক্ষুদ্র আমি ,
মেনে নিয়ে বলছি
তোমার জন্য স্বার্থপর
আমি তোমার
বিপরীতে ।

মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা
মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা

চোখ নিয়ে উক্তি

ঘটনাসমূহ মানুষের চেয়ে শক্তিশালী বেশি—-জহরলাল নেহেরু

যা ভাবা যায় না তাই ঘটে এবং অনেক সময় যা ঘটে তা ভাবা যায় না—-জাস্ট ম্যারিড

যা ঘটেছে তাকে সন্দেহে মেনে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ—-ডিজরেইলি

নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়—ভারতচন্দ্র রায়

সকল ফুলের ফুল ও দেখা যায় না কিন্তু ফল ধরলে অস্বীকার করা কি করে—তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়

যে ঘর আলা ঘরে বাস করে না সে যত বড় ক্ষমতাশীল হোক তার শাসন এর চেয়ে যে দরিদ্র ঘরে থাকে তার যেমন তেমন ব্যবস্থাও ভালো—-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বিধাতা টাকাই ততটা অধিক পছন্দ করেন যে নিজের ঘরকে ভালোবেসে—কাভেন্টিস

কোকিল নিজের জন্য ঘর বাধে না—-শেক্সপিয়ার

বৃহত্তম বিশ্বকাপের অন্যতম হচ্ছে ঘুষ-দুর্নীতি ইহা বিশ্ব বজ্রকঠিন হামারা ইয়াদ করিব—-জিন্না হ

ঘুষ গ্রহণকারী উভয়ের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ—আল হাদিস

মৃত্যুই কেবল উৎকোচ গ্রহণ করে না—বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন

অবাধ্য ঘোড়ার আহরণ করার চেয়ে বেশি আরামদায়ক—-বুজুচে মেহের

ঘরদোর দেখতে যতটা আনন্দদায়ক তারচেয়ে মজা ঘোড়ার পিঠে চড়ে থাকা—-সৌরভ মাহমুদ

যে ঘৃণা করতে জানে না সে ভালোবাসতেও জানেনা—-কন জাভ

ঘৃণা আপনা থেকেই অকারণে জন্মায় না—-কৃষণ চন্দর

একজন খাটি মানুষ কখনো অন্যকে ঘৃনা করে না—-নেপোলিয়ন

দুঃখ আনন্দকে ঘৃন্না করে আনন্দ ঘৃন্না করে দুঃখকে তারিক তোদেরকে এবং অলাশ কর্মতৎপর ওকে ঘৃণা করে—-হরে ফ

গিরনার আয়ু লম্বা আর বিরক্ত-_—কৃষণ চন্দর

মানুষকে ঘৃণা করাটা হলো ইঁদুর তাড়ানোর জন্য নিজের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার মতো—–হ্যাঁরে ইমারসন

যাকে মানুষ আহত করে তাকে ঘৃণা করা এমন স্বভাব—-এসিটাস

ঘৃণা ঘৃণা কে জন্ম দেয় ঘোরামি জন্ম দেয় গোঁড়ামির—-ডাক্তার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ

হৃদয়ের পাগলামু হচ্ছে ঘৃণা করা__বায়রন

আমি তাকে ঘৃণা করি অর্থ আমি তার কাজকে ঘৃণা করি_জে আর লাওয়াল

কাউকে সন্দেহ করার চেয়ে তাকে ঘৃণা করা ভালো__সৌরভ মাহমুদ

চচার ওপরে অনেক কিছুর বিকাশ ও সাফল্য নির্ভর করে—-০ ভার্জিল

শর্শা জ্ঞানের উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি শুধুমাত্র চর্চার মাধ্যমে ঘটে—-টমাস ফুলার

চর্চা ই সবচেয়ে বড় শিক্ষক কারণ চর্চা মাধ্যমে আমরা যেকোনো জিনিস নিখুঁতভাবে আয়ত্ত করতে পারে__পাবলিয়াস সাইরাস

চর্চা উপরে সব কিছু সাফল্য নির্ভর করে_& আইজাক উইলিয়াম

যে কোন শিক্ষাই চর্চা ব্যতীত বলিষ্ঠ হয় না—-লেগা ল্যান্ড

চোখের দেহের আলো বলা যায়__উইলিয়াম পেন

অন্তরের চিঠি পরবার ভাষায় চোখ মন যদি অনুপস্থিত যোখন উপস্থিত দুটি চোখ আকাশে চন্দ্র সূর্য__অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত

জ্ঞানী লোকের চক্ষু সকলকে ভালোবাসার প্রসাদ তাই ভরা__রবার্ট ব্রাউন

চক্ষু ভাষা সর্বত্রই এক—-জল হাবাট

এতো দেখেও চোখ পরিতৃপ্ত হয় না__ইলিয়াড

চোখ পেটের চেয়েও বড় &_স্কট

চক্ষু যদি না দেখতে তবে হৃদয় দুঃখ-বেদনার ক্ষতবিক্ষত হতো না__কাভেন্টিস

যে চোখ ভালো-মন্দ দুটোকেই সুস্পষ্টভাবে দেখে সেটা যথার্থ চোখ__কুপার

প্রভুর যদি একটি উৎকৃষ্ট চোখ থাকে তবে সে বিত্তের দশটি চোখ চেয়ে ভালো দেখতে পাই___প্লু পাসে

উজ্জ্বল চোখ সহজে আকর্ষণ করে কিন্তু মনের গভীরতা স্থায়ী নয়—ইলিয়াম ক্রিস্ট

সিঙ্গেল ছেলেরা সাধারনত তাদের কাছের বান্ধবীদের কাছে আবদার করে , ” দোস্ত প্লিজ , একটা মেয়ে খুজে দেখ না আমার জন্যে । প্রেম করুম “… ১৪ ফেব্রুয়ারি যতই এগিয়ে আসে, এই আবদারের তীব্রতা যেন ততই বাড়তে থাকে। কিন্তু মেয়ে বান্ধবীরা কখনোই এ ধরনের হেল্প করতে এগিয়ে আসে না … …

মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা
মায়াবী চোখ নিয়ে উক্তি কবিতা

এর কারন হইলো, ”  মেয়েরা কখনোই চায় না , তার কাছের কোন ছেলে বন্ধু তার থেকে অন্য কোন মেয়েকে অধিক গুরুত্ব দিক।” মুরুব্বী বলেছেন, “ছেলেদের বিয়ের পর বান্ধবীরা তাদের বউকে পর্যন্ত হিংসা করে” … … ধরেন , কোন ভাবে কোন মেয়েকে পটিয়েই ফেললেন  !! তো প্রেমিকা সমেত ফ্রেন্ড সার্কেলে আড্ডা দিতে গেলেন, প্রেমিকাকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে।। আপনার ছেলে বন্ধুরা দেখবেন, দৌড়াই আইসা জরাইয়া ধরে বলবে, “আরেহ মামা, ভাবীরে নিয়া আসবি আগে কইবি না?? সাইজা গুইজা আসতাম…

আয় আয়  ।। যাক মামা , অবশেষে তোর একটা গতি হইলো …”  কিন্তু মেয়ে বান্ধবীরা দেখবেন, মুখ বাংলা পাচের মতো কইরা বইসা থাকবে !! এরপর আপনি চলে আসার পরে সবাইকে বলে বেড়াবে, ” শেষমেষ এটা কেমন মাইয়া পছন্দ করলো ও  ?? না আছে রঙ , না আছে কিছু !! নাক বোচা, বাইট্যা, মোটা…” খুত না থাকলেও খুজে খুজে হাজার হাজার খুত বের করে ফেলবে… অন্যদিকে, ছেলে বন্ধুরা বলবে , ” নাহ, ঠিকই তো আছে সব। ভাবি তো খুব মিশুক, হাসিখুশি… মানাইছে ভালো দুই জন কে…এক্কারে পারফেক্ট” …

 

বান্ধবীগুলা নিজেরাও প্রেম করবে না, কারো লগে করতে দেখলেও হিংসায় জলে পুড়ে মরে যায় !! অথচ হিংসার দাবানলে পোড়ার কথা ছিল বরং ছেলে বন্ধুদের, ” ইশ , হারামজাদাটার লাইন হইয়া গেলো, অথচ আমাদের কিছু হইলো না” !! কিন্তু আশ্চর্যজনক হইলেও এমনটি ঘটে না… মোরালঃ ” প্রেমের ক্ষেত্রে” মেয়েদের থেকে ছেলেরা ” বন্ধু ” হিসেবে অধিকতর ভালো.. .ও বিশ্বস্ত.