মাসিকের সময় চাকা রক্ত যায় কেন , পিরিয়ড বা মাসিকের সময় মাসিকের স্বাভাবিক রক্তের সঙ্গে জমাট বাঁধা রক্তের দলা ( জেল সদৃশ) বেরিয়ে আসে। এই ক্লটের রং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাড় লাল বা কালচে লাল হয় ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং কিছুক্ষেত্রে অবশ্য লাল রঙেরও হয়। তবে এই রঙের ক্ষেত্রে যদি পরিবর্তন আসে তাহলে কিন্তু সচেতন হতে হবে।
মাসিকের সময় চাকা রক্ত যায় কেন
যদিও এটি অনেক সময় অনেক বেশি মনে হতে পারে, তবে একটি পিরিয়ডের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া রক্তের পরিমাণ সাধারণত প্রায় 60 মিলিলিটার (প্রায় 2.7 আউন্স) হয়। সেটা প্রায় দেড় শট গ্লাস পূর্ণ। রক্তপাতের এই হারে, একটি নিয়মিত ট্যাম্পন বা প্যাড সম্পূর্ণভাবে ভিজতে প্রায় চার ঘন্টা সময় লাগে।
ইস্ট্রোজেন আর প্রোজেস্টেরন এন্ডোমেট্রিয়ামে বৃদ্ধি পায় এবং ঘন হয়। এখান থেকেই ডিম নিষিক্ত হয়। পিরিয়ডের সময় বেশি রক্তপাত হলে তাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ‘হেভি মেনস্ট্রয়াল ব্লিডিং’।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং বেশি রক্তপাত হলে অনেক সময়ে রক্ত তরল অবস্থায় না বেরিয়ে জমাট বেঁধে বেরোয়।
অধিক মাত্রায় রক্তক্ষরণের জন্য এমন হতে পারে। রক্তের রঙ গাঢ় খয়েরি বা কালো হয়। অনেক সময় চাপ চাপ রক্ত বের হতেও দেখা যায় অনেকের ক্ষেত্রে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং পিরিয়ড শুরুর প্রথমের দিকে এই সমস্যা বেশি হয়। কমবয়সী মেয়েরাই এই বেশি ভুক্তভোগী। অনেকেই আছেন যাঁদের প্রথম থেকেই তলপেটে বেশি ব্যথা থাকে। এই সমস্যাকে বলা হয় ‘পেলভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ’। যোনিদ্বার ও ফেলোপিয়ান টিউবে সংক্রমণ হলেও এমন হয়।
পিরিয়ডের সময় Blood Clots রক্ত জমাট বাঁধা স্বাভাবিক। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এটাকে মাসিক ক্লটও বলা হয়। ঋতুচক্রেপ সময় বেশিরভাগ মহিলাই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। এটি একটি সাধারণ সমস্যা তবে এটি যদি বড় আকারে ঘটতে থাকে তবে আপনার অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করা উচিত।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)