মাসিক কত দিন থাকা ভালো , যদিও ২১ থেকে ৩৫ দিন অন্তর পর্যন্ত স্বাভাবিকতার তারতম্য হতে পারে। একবার মাসিক হলে সাধারণত ২-৮ দিন থাকে এবং এক মাসিকে মোট ৫-৮০ মিলি পর্যন্ত রক্ত যেতে পারে। সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবংএই তিনটার যেকোনো একটার অনিয়ম মানেই অনিয়মিত মাসিক।
মাসিক কত দিন থাকা ভালো
সাধারণত ১২ থেকে ৪৫ বছর বয়সী সব নারীরই মাসিক বা ঋতুস্রাব হওয়ার সময়কাল হয়ে থাকে ৩-৫ দিন পর্যন্ত। কিন্তু এর স্বাভাবিক সময়কাল হল কমপক্ষে ২ দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত।সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭ দিনের একটু বেশি সময় ধরে অল্প অল্প করে রক্তস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক; তবে যদি রক্তপ্রবাহ অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে তা অবশ্যই অস্বাভাবিক।
নিয়মিত পেরিয়ডের দৈর্ঘ্য মহিলাদের মধ্যে বিভিন্ন হতে পারে এবং সাধারণত পেরিয়ডের দৈর্ঘ্য ২-৭ দিনের মধ্যে হয়। তবে, যদি আপনার পিরিয়ডের দৈর্ঘ্য সাধারণ থেকে অনেক কম হয় এবং এটি নিয়মিতভাবে ঘটছে, তাহলে আপনাকে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে উচিত হবে। সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং পিরিয়ডের দৈর্ঘ্য এবং নিয়মিততা আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে নির্ভর করে, তাই সেটি বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।
বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও মেডিসিন টিপস
একজন ডাক্তারের পরামর্শের মাধ্যমে আপনি বিশেষজ্ঞ মতামত এবং পরীক্ষা করতে পারেন যেটি নির্ভর করে আপনার সমস্যার কারণ ও বিষয়বস্তুতে।
ডিম্বাশয়ের অপরিপক্বতা, যার কারণে মেয়েলি হরমোন ইসট্রোজেন ও প্রজেস্টেরনের তারতম্য হয় এবং মাসিক যে পর্দা থেকে হয় সে পর্দা নিজেকে ধরে রাখতে পারেনা এবং ভাঙতে শুরু করে।সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং (পরিপক্ব ডিম্বাশয় হলো সেটা যেটা থেকে প্রতি মাসে একটা করে ডিম্বাণু ফুটে বের হয়। কিশোরীর ডিম্বাশয় পরিণত হতে সাধারণত কয়েক বছর সময় লেগে যায়। এজন্য এ কয় বছর মেয়েদের মাসিক অনিয়মিত হয়, ওজন পরিবর্তন হয় ও মানসিক পরিবর্তন হয়।)
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)