মাসিক বন্ধ না হলে কি ঔষধ খেতে হবে , ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস (NSAIDs): এই ওষুধগুলি, যেমন ibuprofen এবং naproxen, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে মাসিকের ক্র্যাম্পের সাথে যুক্ত ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
মাসিক বন্ধ না হলে কি ঔষধ খেতে হবে
হরমোনজনিত গর্ভনিরোধক: জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, প্যাচ এবং ইনজেকশনগুলিতে হরমোন থাকে যা মাসিক চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করতে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে ভারী রক্তপাত কমাতে এবং মাসিকের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য উপসর্গগুলিকে উপশম করতে সাহায্য করে।
মাসিকের বিলম্ব অনেক কারণে হতে পারে, যেমন: শারীরিক ও মানসিক চাপ, ওজনের অত্যধিক বেড়ানো বা কমানো, হরমোনাল সমস্যা, ধূমপান, শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদি।
আপনি নিম্নলিখিত কিছু কার্যকরণ অনুসরণ করতে পারেন: ১. যথাসম্ভব তাণ্ডব কমানো। ২. সুস্থ জীবনযাপন নেওয়া। ৩. সঠিক ওজন নিজেকে রাখা। ৪. শারীরিক ব্যায়াম নিয়মিত করা। ৫. প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
নির্ধারিত সময়ের থেকে, অর্থাৎ ঠিক ২৮ দিনের গ্যাপে যদি কারো মাসিক না হয়, তবে অনেক নারীরা চিন্তা করে থাকে।
বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও ইসলামিক টিপস
অনেক নারীরা আবার মাসিক হওয়ার ট্যাবলেটের নাম বা মাসিক না হলে ঔষধ খুঁজে খুঁজে হয়রান হয়ে থাকে । কারণ সত্যিকার অর্থেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মাসিক না হওয়া আতঙ্কিত হওয়ার মত একটি গুরুতর বিষয় হয়ে পরে । বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে আবার সময়মত মাসিক না হলে এর জন্য প্রয়োজনীয় মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম কি এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে আজ আমরা জানবো।
ওষুধ খেয়ে পিরিয়ড সময় এগিয়ে আনলে বা পেছালে ঋতুস্রাবের চক্রে বিশৃঙ্খলা হতে পারে। অনেকে ওষুধ সেবন করে স্বাভাবিক ঋতুস্রাবের চক্রে পরিবর্তন আনছেন। আর কিছু নারী আবার এই ওষুধগুলোকে জন্ম নিয়ন্ত্রক ওষুধ ভেবে সেবনের কারণে গর্ভবতীও হয়ে যান।
