মুখের কালো তিল দূর করার ক্রিমের নাম

মুখের কালো তিল দূর করার ক্রিমের নাম , ব্রণ আমাদের নিকট খুবই পরিচিত একটি শব্দ। পৃথিবীর সকল মানুষ কোনো না কোনো এক সময় এই ব্রণ সমস্যায় দীর্ঘদিন জর্জরিত ছিল।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং  ব্রণ শব্দটি খুবই বিরক্তকর ও বাজে বিষয় কিশোর কিশোরী উভয়ের কাছে।

এটির প্রধান কারণ হচ্ছে চেহারার উজ্জলতা কে নষ্ট করে দেয়া। প্রত্যেকটি মানুষের একটি গৌরবের বিষয় তার চেহারার উজ্জলতাকে নিয়ে।

মুখের কালো তিল দূর করার ক্রিমের নাম 



সাধারণত বলতে গেলে ব্রণ কোন মারাত্মক ব্যাধি না। তবে সারা বিশ্বে কিশোর-কিশোরীদের(acne is one of the major problems of teenager) ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে। সাধারণত পানি কম খাওয়া, ঘুম কম হওয়া ইত্যাদি জনিত কারণে ব্রণ(acne) হয়ে থাকে।

এটা মারাত্মক না হলে ও ব্রণের কারণে (pimple cause)আমাদের চেহারায় কালো কালো দাগ সহ ছোট ছোট ছিদ্র হয়ে যায়। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং যার ফলে আমাদের চেহারার উজ্জলতা নষ্ট করে চেহারা দেখতে কুৎসিত লাগে।

ব্রণ হচ্ছে আমাদের ত্বকের নিচে লুকিয়ে থাকা একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ। সাধারণতঃ এটি মুখ-মন্ডল, মাথা, ঘাড় ও পিঠ সহ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে হয়ে থাকে। তবে এটি মুখমন্ডলে সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।



চেহারায় ছোট তিল বা আঁচিল বিউটি স্পট হিসেবে কাজ করলেও অতিরিক্ত তিল আমাদের চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং  তাই চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য আমাদের চেহারার অতিরিক্ত তিল থাকলে তা তুলে ফেলা দরকার। আমাদের চেহারায় অতিরিক্ত তিল বা আঁচিল থাকলে অনেকেই চিকিৎসকের সাহায্যে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তা তুলে ফেলে ।



ব্রণ(acne) কত প্রকার ও কি কি?



ব্রণ সমস্যা(acne on stomach) প্রধানত পাঁচ প্রকার। যথা,

১। ট্রপিক্যাল একনি।

এটি সাধারণত গরমকালে ও বাতাসের আদ্রতা বেশি হলে পিঠের নানা অংশে এবং উরুতে হয়ে থাকে।

২। প্রিমিন্সট্রুয়াল একনি।

প্রিমিন্সট্রুয়াল একনি মহিলাদের মাসিকের সময় অথবা মাসিকের ২ থেকে ৩ দিন আগে হাতের তালু সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে হয়ে থাকে।

৩।একনি কসমেটিকা।


একনি কসমেটিকা ব্রণ যখন কোন মানুষ বিভিন্ন রকম প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকে দীর্ঘদিন ধরে তখন সেই প্রসাধনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ফলে মুখে ও শরীরে যে ব্রণ সৃষ্টি হয় তাকে একমি কসমেটিকা ব্রণ বলে। তাই আমাদের মুখমন্ডল(face) পরিষ্কার করার জন্য যে সকল প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি সেই সকল প্রসাধনী ব্যবহার করার আগে ভালোভাবে সেই প্রসাধনী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।



৪। একনি ডিটারজিনেকস।



সাবানের মাধ্যমে এই ব্রণ হয়ে থাকে। কারণ সাবানে রয়েছে ক্ষার জাতীয় এসিড পদার্থ যা অতিরিক্ত শরীরের মুখমন্ডলে ব্যবহার করলে যে ব্রণ দেখা যায় তাকে একনি ডিটারজিনেকস বলে।

৫।স্টেরয়েড একনি।

যা স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবনে হতে পারে। এ ঔষুধ একাধারে অনেকদিন ব্যবহারের ফলে ব্রণের পরিমান আরও বেড়ে যেতে পারে ।

ব্রণের উপসর্গ কি?


১। এটি ত্বকে যখন দেখা দেয় তখন লাল লাল দাগ হয়ে থাকে এবং অনেক ব্যথা হয় আবার অনেকটা ব্যথা থাকে না।

২। চামড়া ফুলে যায়।

৩। ফুলে যাওয়া অংশের নিচে তরল পদার্থ থাকে।

৪। কোন ছিদ্র বুঝা যায় না।

৫। ফুলে যাওয়ার ভিতরে পুজ স্পষ্ট দেখা যায়।




একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে ১০ থেকে ৪০টি তিল থাকা স্বাভাবিক। সাধারণত এগুলো মুখ, হাত, পা বা উন্মুক্ত স্থানে দেখা যায়, যা সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসে।

কারও জন্ম থেকেই তিল থাকে, আবার বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে পারে সংখ্যা। মুখে এক ধরনের তিল হয়, যেটাকে ডার্মাটোসিস প্যাপুলোসা নাইগ্রা বা ডিপিএন বলে।

হালকা ক্রিম দিয়ে হয়তো এটা কমানো যেতে পারে বা যেগুলো নতুন বের হবে সেগুলো কমানো যায়।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)