মুখে রুচি হওয়ার ট্যাবলেট,মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস

মুখে রুচি হওয়ার ট্যাবলেট , মুখের রুচি কম হওয়ার কারন হলোঃ জিংক ও ভিটামিন বি অভাব। মুখে অরুচি দেখা দিলে আপনি জিংক বি সিরাপ টি খেতে পারেন। অথবা জিংক বি ট্যাবলেট খেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  সিরাপ বেশি কার্যকরী।

অথবা সিরাপ সিনকারাটি খেতে পারেন। সিনকারা সিরাপটি বেশি কার্যকরী এবং এর তেমন কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই।

মুখে রুচি হওয়ার ট্যাবলেট



প্রচলিত ইউনানী, আয়ুর্বেদীক, এ্যালোপ্যাথিক ও কিছু হোমিও ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছে। বর্তমান মার্কেটে এটা একটা ট্রেন্ড trend হয়ে দাড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং যার সুযোগে তারা হাতিয়ে নিচ্ছে সাধারন মানুষের কস্টার্জিত টাকা।

আর সাধারন রোগী হারাচ্ছে তাদের শারীরিক ক্ষমতা। কেউ কেউ সাময়িক কালের জন্য তাদের স্বপ্ন পুরন করতে সক্ষম হলেও, পরে তা আর টেকসই হচ্ছেনা।


যাদের খাবার খাওয়ার প্রতি রুচি থাকে না শুধুমাত্র তারাই জানেন এই সমস্যাটা কতটা ভয়াবহ। তারা অনেক কিছু খেতে চাই কিন্তু অচিরেই সমস্যার কারণে খেতে পারেন না। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং তাছাড়া তারা কিছু খেতে গেলে বমি বমি ভাব আসে এবং অনেকের ক্ষুধা না হওয়ার প্রবণতা টাও থাকে।



তাই মুখের রুচি বাড়ানোর জন্য আপনারা চাইলে Flwel gold স্কয়ার কোম্পানির এই মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট গ্রহণ করতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এই ট্যাবলেট নিয়মিত সেবন করার মাধ্যমে আপনার অরুচির সমস্যা অনেকটাই চলে যাবে এবং আপনার খিদে হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।




দুগ্ধজাত খাবার, যেমন: পনির, দই ইত্যাদি রুচি বাড়ায়। রুচি বাড়াতে কাঁচা আমলকী বা শুকনো আমলকীর গুঁড়ো পানিতে মিশিয়ে, আদাকুচি বা আদার রস গরম পানি বা চায়ের সঙ্গে, পুদিনাপাতা, এলাচিগুঁড়া বা চিনি দিয়ে খেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং ডালিমের রস, কমলা বা মালটা, লেবু রুচি বাড়ায়। খাদ্যে ব্রকলি, টমেটো, ধনেপাতা যোগ করলেও উপকার পাবেন।

প্রথমত মহান আল্লাহর কাছে দোয়া চাইতে হবে যেন আল্লাহ তোতলামি ভালো করে দেন।

এরপর যা করতে হবে তা হল

কথা বলার সময় পূর্বপরিকল্পনা করে কথা গুছিয়ে বলতে হবে, কথা ধীরে স্থির ভাবে বলতে হবে, তাড়াহুড়া করে কথা বলা একদম চলবে না।



যে বিষয়টা আপনি বলতে চাচ্ছেন বা যে শব্দটা আপনি উচ্চারণ করতে চাচ্ছেন, তা উচ্চারণ করতে কষ্ট হলে এর বিকল্প অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করুন।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)