মুসলমানি করার পর ঔষধ,বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও মেডিসিন টিপস

মুসলমানি করার পর ঔষধ , পেনিসে নেবানল পাউডার দিন। এতে ব্যাথা আর ঘা শুকাতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং আর যেই ডা: খাৎনা করেছেন সেই ডা: এর কাছে পরামর্শ নিন কি কি খাবার খাবে আর কি কি খাবার খাবে না। তবে পেনিসে গরম পানি বা ঠান্ডা পানি দিবেন না।

মুসলমানি করার পর ঔষধ


মুসলমানি পরবর্তী জটিলতা ( অদক্ষ লোক দিয়ে মুসলমানী করালে ) :

> রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়া।

> অতিরিক্ত চামড়া কেটে ফেলা।

> চামড়া কম কাটা। এইক্ষেত্রে অনেক সময় পুনরায়
মুসলমানি করার প্রয়োজন হয়।

> পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথা কেটে ফেলা।

> ক্ষত না শুকানো ইত্যাদি।



মুসলমানিতে সচেতন পিতামাতা তখন ভরসা করতে পারতো। তাছাড়া যেসব বাচ্চা ভয় পেট বেশি বা বাবামা ও শঙ্কায় থাকতো তারা নিরাপদ থাকার জন্য ডাক্তার এর কাছে গিয়ে সাধারণ সার্জারির মাধ্যমে লিঙ্গের বারোটি অংশ কেটে মুসলমানি সম্পন্ন করতো।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং  এই পদ্ধতি সাধারণ সার্জারি বা অপারেশন এর মতোই।

বাচ্চাদের কে এনেস্থেসিয়া বা অজ্ঞান করার ইনজেকশন দিয়ে তার কোমর থেকে নিচের অংশ অবশ করে দেওয়া হতো। এর ফলে বাচ্চা অপারেশন করা নিজের চোখে দেখলেও কোন ব্যাথা অনুভব করতো না। ডাক্তাররা সমস্ত আধুনিক ও ধারালো সার্জারির যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে বিধায় এই পদ্ধতি অনেকটাই নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত।


মুসলমানি করতে গিয়ে যেকোনো দুর্ঘটনা বাচ্চার ভবিষ্যৎ জীবন জটিল করে তুলতে পারে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং মুসলমানি একটি ছোট অপারেশন। এই অপারেশন করতে কিছু হিসাব নিকাশ করে করা লাগে যেমনঃ চামড়া কতটুকু কাটা লাগবে, কখন মুসলমানি করা যাবে না, ভিতরের মিউকাস সারফেস হিসাব করে কাটা ।



আধুনিক মাইক্রো কসমেটিক মুসলমানি :


আমাদের ৩৫ বছরের অভিজ্ঞ ডাক্তার কাজী সাহাব উদ্দিন সাহেবের উদ্ভাবিত এই মাইক্রো কসমেটিক পদ্ধতি সাধারণ সার্জারি থেকেও কয়েক ধাপ উন্নত। উনার কর্মজীবনের শুরুতে নরমাল সার্জারির মাধ্যমে মুসলমানি করে থাকলেও সময়ের সাথে সাথেই তিনি অনুভব করেন মুসলমানিকে আরো সহজ ও সুন্দর করতে হবে। ভয়,ভীতি ও রক্তপাত হীন মুসলমানির পদ্ধতি উদ্ভাবনের নেশায় তিনি গবেষণা শুরু করেন এবং দীর্ঘ গবেষণার পর সফলতা লাভ করেন।



কেন করানো হয় ?



> ধর্মীয় কারণে মুসলমান, খ্রিস্টান, ইহুদিরা খতনা করিয়ে থাকে।

> Phimosis বা Paraphimosis হলে।

> smegmal cyst ( চামড়ার নিচে ময়লা জমে টিউমার এর মতো) হলে অপারেশন করতে হয়।

> Balanitis বা balanoposthitis বার বার হলে।

> পুরুষাঙ্গের চামড়া অনেক সময় প্যান্টের জিপারের সঙ্গে আটকে গেলে।

অপকারিতা যৌন সুড়সুড়ি কমতে পারে। উপকার অনেক; যে কোন যৌনরোগ ও ইউরিনাল ইনফেকশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। মুত্রত্যাগে প্রশান্তি আসে। পবিত্রতা রক্ষা হয়। কাপড় নষ্ট হয় না। খতনা না করলে ইউরিন জমে থাকে, যা অনেক রোগের সহায়ক।




কখন মুসলমানি করা জরুরী :



কিছু সমস্যা হলে মুসলমানি করাতে হয় জরুরি ভিত্তিতে। আবার মুসলমানি না করালেও কিছু সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

Phimosis (ফাইমোসিস ): ফাইমোসিস হলো পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মূত্রনালিকে ঢেকে রাখে, যে বাচ্চা বা রোগীর প্রস্রাবের সময় মাথাটা ফুলে ওঠে। বাচ্চা প্রসাব করার সময় কান্নাকাটি করে, প্রসাব একবারে সব বের হয় না এবং কিছুক্ষণ পর আবার প্রসাব করতে চায়।




বাচ্চা প্রসাবের রাস্তার সামনে যেই চামড়া থাকে সেটা টানাটানি করলে বা চামড়ায় কোন প্রদাহ হলে এমন হতে পারে। এইক্ষেত্রে প্রথমে আমরা মুসলমানি না করে কিছু মলম আছে সেগুলো ব্যবহার করি।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং  সাধারণত ঔষধ ব্যবহার করার পরই ভালো হয়ে যায়। যদি ঔষধ এ ভালো না হয় বা বার বার এই সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে মুসলমানি করাতে হয়।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)