মৃত্যুর কতদিন আগে মানুষ বুঝতে পারে , মৃত্যুর সক্রিয় পর্যায় সাধারণত প্রায় 3 দিন স্থায়ী হয়। সক্রিয় পর্যায়টি প্রাক-সক্রিয় মরন পর্যায়ের প্রায় 3-সপ্তাহের সময়কালের আগে থাকে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং যদিও সক্রিয় পর্যায় প্রত্যেকের জন্য আলাদা হতে পারে, সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে প্রতিক্রিয়াহীনতা এবং রক্তচাপের উল্লেখযোগ্য হ্রাস অন্তর্ভুক্ত।
মৃত্যুর কতদিন আগে মানুষ বুঝতে পারে
প্রায়শই, রক্ত সঞ্চালন হ্রাসের কারণে মৃত্যুর আগের দিনগুলিতে মানুষের ত্বকের রঙ পরিবর্তিত হয় । এগুলি ফ্যাকাশে বা ধূসর হয়ে যেতে পারে বা তাদের ত্বক মটল হয়ে যেতে পারে। তাদের মস্তিষ্কে অক্সিজেন হারানোর সাথে, তারা অস্পষ্ট এবং ঘুমন্ত হয়ে উঠতে পারে। কিছু লোকের হ্যালুসিনেশন আছে এবং যারা সেখানে নেই তাদের সাথে কথা বলে।
মহাদেব শিব রচিত একটি ধর্মগ্রন্থ রয়েছে যেখানে মৃত্যুর লক্ষণ সমূহ বর্ণনা করা আছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং কোন ব্যক্তি তার স্বাভাবিক মৃত্যুর ছয় মাস আগে থেকে বিভিন্ন লক্ষণ এর মাধ্যমে বুঝতে পারেন যে তার মৃত্যু আসন্ন। মহাদেব এই লক্ষণগুলো বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ওই বইতে।
দেবাদিদেব মহাদেবের মতে প্রত্যেক মানুষের মৃত্যুর লক্ষণ সম্পর্কে অবগত হওয়া প্রয়োজন। কারণ, তাহলে তার ইহ জগতের যে সমস্ত কাজ বাকি রয়ে গেছে সেগুলো সে সম্পূর্ন করতে পারবে এবং নিশ্চিন্তে মৃত্যুকে গ্রহণ করতে সক্ষম হবে। গোটা বইটা আমার মুখস্ত নেই। তাই সব লক্ষণগুলি বলতে পারছিনা। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং তবে কিছু কিছু লক্ষণ এর কথা মনে পড়ছে তাই সেগুলো বলছি।
ত্বকের রঙের পরিবর্তন: একজন মানুষের যদি দেহের ত্বক হঠাৎ করে রঙ পরিবর্তন করে তাহলে তার ছয় মাসের মধ্যে মৃত্যু আসন্ন। রং পরিবর্তন বলতে, ত্বকের রং হলুদ বর্ণের, ফ্যাকাসে বর্ণের অথবা অতিরিক্ত লালচে হয়ে যাওয়াকে বোঝাচ্ছে।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)