মেয়েদের ডিম্বাণু কতদিন জীবিত থাকে,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

মেয়েদের ডিম্বাণু কতদিন জীবিত থাকে, ডিম্বাণু তৈরি হওয়া পর ২৪ ঘন্টার মত বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু একই সময়ে যদি শুক্রাণু তৈরি হয় তাহলে তা মেয়েদের শরীরে তিন থেকে চার দিন বেঁচে থাকতে পারে ।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে 

 

মেয়েদের ডিম্বাণু কতদিন জীবিত থাকে

 

তাই একটি সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয় । সেগুলো না জানলে অবশ্যই আপনার ভুলবশত কোন সন্তান এসে যাবে আপনি বুঝতেই পারবেন না ।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং  তখনি শুরু হয়ে যাবে বিভিন্ন রকমের ঝামেলা ।


গর্ভধারণ করলে চাইলে এই সময়ে নিয়মিত সহবাস করা জরুরি। এখানে উল্লেখযোগ্য, ডিম্বাণুর আয়ু ২৪ ঘণ্টা হলেও শুক্রাণু মহিলার দেহে ৩ থেকে ৬ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তাই ওভাম নিঃসরণের ৪-৫ দিন আগেও প্রোটেকশন ছাড়া শারীরিক ভাবে মিলিত হলে কনসিভ করার সম্ভাবনা বাড়ে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি ওভাম নিষিক্ত না হলে সেটি নষ্ট হয়ে যায়।



তবে সবার ক্ষেত্রে যে এই সব লক্ষণ একই রকম হবে, এমন কিন্তু কোনও কথা নেই। মহিলাদের শরীর অনুযায়ী সব উপসর্গের ধরন ও প্রাবল্য আলাদা হয়। অনেকেই এই সময় সবকিছুতে বেশি গন্ধ পান। নাক যেন ওভ্যুলেশনের সময় অতি সক্রিয় হয়ে পড়ে। এছাড়া ওভুলেশনের সময় মহিলাদের ব্রেস্ট ও নিপল সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। হরমোনের কারণেই এমন হয়ে থাকে। ব্রেস্ট-এ সামান্য ব্যথাও হতে পারে। কোনও কোনও মহিলার এই সময় শারীরিক চাহিদাও বেড় যায়।


ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে 



আপনার পরবর্তী মাসিক শুরুর সম্ভাব্য দিন থেকে ১৪ দিন পেছনে গুনুন।



এই দিন ও তার পরবর্তী পাঁচ দিন হল আপনার ওভুলেশনের সময়। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, যদি মাসের ১ তারিখ হয় আপনার মাসিক শুরুর দিন, তাহলে ২৮ তারিখ হল আপনার পরবর্তী পিরিয়ডের সম্ভাব্য দিন। তা হলে আপনি মোটামুটি মাসের ৯ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত Fertile থাকবেন।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)