মেয়েদের সোনা কত বড় হতে পারে , নারীদের শরীরের তারতম্য অনুযায়ী অনুত্তেজিত যৌনির গভীরতা সামনে দিক থেকে ২.৫ ইঞ্চি থেকে ৩ ইঞ্চি। পিছনের দিক থেকে যৌনির দৈর্ঘ্য ৩.৫ ইঞ্চি। উত্তেজিত অবস্থায় যোনীপথের পরিধি এবং গভীরতা উভয় বৃদ্ধি পায়। উত্তেজিত নারীর সারভিক্স পিছনের দিকে চলে যায় এবং যোনীপথের গভীরতা গড়ে ৪ ইঞ্চি বৃদ্ধি হয়। প্রকৃতপক্ষে লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নারীর চরম সুখ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়।
স্বাভাবিকের চাইতে বড় আকৃতির লিঙ্গ জরায়ুমুখে আঘাত করতে পারে। যা প্রায়ইশ অপ্রীতিকর বেদনাদায়ক। যোনীপথে পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্যের চেয়ে প্রস্থ ও পরিধি অনেক গুরুত্বপূর্ণ নারীর কাছে। মেয়েরা মোটা লিঙ্গ এবং সহবাসের স্থায়িত্ব বেশি পছন্দ করে। যোনীপথ পুরো মোটা লিঙ্গটিকে সামঞ্জস্য করতে প্রসারিত হতে পারে।
বেশির ভাগ নারী তাদের যোনীপথ পুরুষাঙ্গ দিয়ে পরিপূর্ন হয়ে যাওয়াকে পছন্দ করে। কারণ এগুলো নারীদের জি স্পটে আঘাত করার সম্ভবনাও বেশি। পুরুষাঙ্গের আকৃতি বড় হলে যৌনিপথের গভীরে প্রবেশ করে। এতে যোনীতে খুব বেশি নারীর অনুভূতি হয় না। যৌনিপথের উপরিভাগ থেকে গভীরতার ৫ সেন্টিমিটারের পরেই জি-স্পট আছে।
যেখানে পুরুষাঙ্গ দিয়ে ভাইব্রেট করলে নারীরা চরম আনন্দ উপভোগ করে। কিছু নারীরা তীব্র সুখ অনুভব করেন জ্বি স্পট উত্তেজিত হলে।
দেশ অনুসারে পুরুষাঙ্গের মধ্যে আকারের পার্থক্য রয়েছে। উত্তেজিত অবস্থায় এটি ৫-৭ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে। কারো কারো ক্ষেত্রে এর থেকে বেশীও হয়ে থাকে।আর মহিলাদের যৌনাঙ্গ রাবারের মত। তাই তাতে যেকোন আকারের পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করানো যায়।
মেয়েদের সোনা কত বড় হতে পারে
মেয়েদের সোনা কত বড় হতে পারে পুরুষ হারমোন অনুপাত অনুযায়ী মেয়েদের যোনীর আকার পরিবর্তন হয়ে থাকে।
যেমন মেয়েদের সোনা কত বড় হতে পারে, যদি কোনও মেয়ে পুরুষ হারমোন প্রাপ্ত না করে তাহলে যোনীর আকার সাধারণত ছোট হয়ে থাকে।
মোটামুটি বলতে গিয়ে মেয়েদের যোনীর আকারের মধ্যে বড় ও ছোট পাওয়া যায় এবং এটি ব্যক্তির শারীরিক বৈশিষ্ট্য মেয়েদের সোনা কত বড় হতে পারে, জীবনযাপন ও স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত।
যদি আপনি বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে গাইনেকোলজিস্ট বা স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে পরার্ম্যই পরামর্শ করা যাবে।
যারা অল্প বয়সের নারী রয়েছে তারা বেশি বড় পেনিস সহ্য করতে পারবে না আবার যারা দীর্ঘদিন সহবাসে অভ্যস্তা রয়েছে তারা অনেক বড় পেনিস তার যোনিপথে প্রবেশ করাতে পারবে তাই এটা নির্ভর করে বয়সভেদে অথবা শরীরের কন্ডিশন এর উপর তাই এই বিষয়টি মাথায় রেখেই সহবাস বা যৌন মিলন করা উচিত
তবে মেয়েদের যোনিপথ এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে সেটা সম্পূর্ণ একটি রাবারের মতো সেখানে যত বড় পেনিস প্রবেশ করাবে সেটাই তারা নিতে পারবে কিন্তু অবশ্যই শরীরের সাথে মিশে পেনিস এর আকার পারফেক্ট হবে সেই পেনিস ধারা সহবাস করলে পরিপূর্ণ তৃপ্তি পাবে কিন্তু তার থেকে বড় পেনিস তারা সহবাস করলে সেটা ব্যথা অনুভব হতে পারে
বাংলাদেশের যে সকল মেয়ে রয়েছে তারা সাধারণত পাঁচ থেকে সাত ইঞ্চি পর্যন্ত পেনিস সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে এর থেকে বড় পেনিস হয়ে গেলে সেটি তারা সহ্য করতে পারে না অথবা সহ্য করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে তবে অন্যান্য অনেক দেশ রয়েছে যেখানে এর থেকে বড় পেনিসের পুরুষ রয়েছে এবং তা সে দেশের নারীরা সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে
প্রায় পুরোটাই নির্ভর করে দেশ জাতিভেদে এবং শরীরের কন্ডিশন এর উপর বা বয়সের উপরে যে নারীর যত সেক্সুয়াল বিষয়ে পারদর্শী বা সহবাসে অভ্যস্তা রয়েছে তারা ততো বড় পেনিস সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে তা নির্ভর করে নারীদের বয়স কারণ 18 বছরের একটি মেয়ের যতটা সহ্য করতে পারবে তার থেকে 40 + বয়সের একটি মেয়ে বেশি সহ্য করতে পারবে
সেক্স করলে কি মেয়েদের যোনী বাড়ে?
নতুন জ্ঞানের আলোকে, যৌন সঙ্গম বা সেক্স করলে মেয়েদের যোনীর আকার বৃদ্ধি পায় না।
সেক্স করলে মেয়েদের যোনী আকারে পরিবর্তন হয় না।
যৌন সঙ্গমের ফলে কেবলমাত্র কিছুটা সামগ্রিক পরিবর্তন ঘটতে পারে, যেমন যৌন উত্তেজনা, শরীরে প্রাকৃতিক রক্তচাপের পরিবর্তন ইত্যাদি।
তবে, মেয়েদের যোনীর আকার ব্যক্তির বয়স, শারীরিক ধর্ম, স্বাস্থ্যগত অবস্থা, হারমোনাল পরিবর্তন ইত্যাদির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।
সেক্স করলে মেয়েদের যোনীতে প্রাকৃতিক স্মেগ্মা বা ভিজ্ঞতা বা ভেজাল বা ভিজাল আরোপিত হতে পারে।
এইগুলি স্বাস্থ্যকর বলা যায় এবং ব্যক্তির স্বাস্থ্যবিষয়ক যদিও চিন্তা করা উচিত।
সেক্সের পরবর্তীতে মেয়েদের পার্টনারদের সাথে পরামর্শ করা উচিত যাতে কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা না ঘটে।
স্ত্রীর যোনিতে কতক্ষণ পুরুষাঙ্গ রাখলে স্ত্রী চরম তৃপ্তি পাবে?
স্ত্রীর যোনি পুরুষাঙ্গ রাখা একটি সাধারণ বিষয় নয় এবং স্ত্রীদের চরম তৃপ্তি পাওয়ার কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। স্ত্রীর যোনি একটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ব্যক্তি ভিন্নতা উপস্থিত থাকতে পারে।
কিন্তু সাধারণত বলা হয় যে, যখন পুরুষ তার যোনি স্ত্রীর যোনি এলাকায় রাখে তখন স্ত্রী চরম তৃপ্তি পায়। কিন্তু এটি স্থির নয় এবং স্ত্রীদের পরিমাণ এবং সময়সীমা বিভিন্ন হতে পারে।
একটি গবেষণার প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, সাধারণত পুরুষ স্ত্রীর যোনি এলাকায় ২-৩ মিনিট ধরে রাখলে স্ত্রী তৃপ্তি পাবেন। তবে এটি কেবলমাত্র একটি প্রাথমিক সুপারিশ, একজন স্ত্রীর পরিমাণ এবং সময়সীমা ভিন্ন হতে পারে এবং একটি মানদণ্ড নয়।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)
