রক্তে এলার্জি বেশি হলে কি হয়,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

রক্তে এলার্জি বেশি হলে কি হয়, এলার্জির লক্ষণসমূহ , চামড়ায় চুলকানি, র‍্যাশ বা ফুসকুড়ি হওয়া
শরীরের কিছু অংশ চাকা চাকা হয়ে যাওয়া বা ফুলে যাওয়া, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  ফোস্কা পড়া ও চামড়া ঝরে যাওয়া ঠোঁট, জিহ্বা, চোখ ও মুখ ফুলে যাওয়া , চোখে চুলকানি, চোখ থেকে পানি পড়া, লাল হওয়া ও ফুলে যাওয়া
শুকনো কাশি, হাঁচি, নাকে ও গলায় চুলকানি ও নাক বন্ধ হওয়া

রক্তে এলার্জি বেশি হলে কি হয়




একটি অ্যালার্জি রক্ত ​​​​পরীক্ষা আপনার রক্তে ইমিউনোগ্লোবুলিন ই (আইজিই) অ্যান্টিবডিগুলির বর্ধিত মাত্রার জন্য পরীক্ষা করে। পরীক্ষাটি খাবার, পোষা প্রাণী, পরাগ বা অন্যান্য বিরক্তিকর পদার্থের অ্যালার্জি সনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে । অ্যালার্জি রক্ত ​​​​পরীক্ষা অর্ধেকেরও বেশি সময় মিথ্যা ইতিবাচক ফলাফল প্রদান করতে পারে।



রক্তে এলার্জি কমানোর উপায়



রক্তে এলার্জি কমানোর উপায় নিয়ে এই পার্ট এ আমরা আলোচনা করবো। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  কিন্তু এর আগে আমাদের জানতে হবে আমাদের এলার্জি আসলেও আছে কি না।

তো ঘরের মধ্যে ঘরে জমা ধুলো বালি পরিষ্কার করছেন হঠাৎ করে হাঁচি শুরু হলো এবং পরে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিংবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস খাচ্ছেন , চিংড়ি মাছ খাচ্ছেন , ইলিশ মাছ ও গরুর দুধ খাচ্ছেন হঠাৎ ই শুরু হলো গা চুলকানি অথবা চামড়ায় লাল লাল চাকা বর্ণ হয়ে ফুলে উঠেছে, এগুলো হলেই ধরে নিতে হবে যে আপনার এলার্জি রয়েছে।



রক্তে এলার্জি কমানোর উপায় হলো যে কারণে আপনার এলার্জি হচ্ছে সেই কারণ গুলো শনাক্ত করে তা থেকে এড়িয়ে চলা। রক্তে এলার্জি কমানোর জন্য এলার্জি হতে পারে এমন জিনিস থেকে এড়িয়ে চলা এবং ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি এলার্জি এর ভ্যাকসিন ও এলার্জি জনিত রোগীদের সুস্থ থাকার জন্য অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি।




এ পদ্ধতি ব্যাবহারের ফলে কর্টি‌‌কো‌‌ষ্টের‌‌য়েড‌‌ের ব্যাবহার অনেকটা কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  যার ফলে কর্টিকো‌‌ষ্টে‌‌রয়ে‌‌ডের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। বিশ্বের অধিকাংশ দেশ এ, বিশেষ করে উন্নত দেশ গুলো তে এ পদ্ধতিতেই চিকিৎসা দেয়া হয়। বর্তমান এ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও এই ভ্যাকসিন পদ্ধতি এর চিকিৎসাকে রক্তে এলার্জি জনিত রোগিদের দীর্ঘ মেয়াদি সুস্থ থাকার একটি মাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি বলে আক্ষায়িত করেছে

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)