রসুন দিয়ে জ্বর আনার উপায় , সবচেয়ে কমন হলো ঠাণ্ডা লেগে জ্বর হওয়া বা সর্দি-কাশির কারণে জ্বর অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী এর বাইরে শরীরের ভেতরে কোনো কারণে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের আক্রমণ হলে, অর্থাৎ ইনফেকশন হলে জ্বর হতে পারে। প্রোটোজোয়া বা ফাঙ্গাস ইনফেকশনের কারণেও জ্বর হতে পারে। যেকোনো ধরনের ম্যালিগনেন্সি বা ক্যান্সারের কারণেও জ্বর হতে পারে
রসুন দিয়ে জ্বর আনার উপায়
জ্বর হলে খাওয়ার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন, বিশেষ করে পানি। জ্বর হলে শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায়। তাই জ্বর হলে প্রচুর তরল পান করা জরুরি।
হালকা খাবার খান। জ্বর হলে পেট খারাপ হতে পারে। তাই জ্বর হলে হালকা খাবার খান, যেমন- ভাত, ডাল, মাছ, মাংস, ফল, শাকসবজি ইত্যাদি।
জ্বর শরীরের একধরণের নিরাপত্তা মূলক প্রতিক্রিয়া।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস এর দ্বারা শরীর আক্রান্ত হলে শরীরের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে কার্যকর করতে জ্বরের উচ্চমাত্রার তাপ বিশেষ ভুমিকা রাখে, এতে জীবাণু র সংক্রমণ কমে আসে কিন্তু উচ্চতাপমাত্রা আবার নিজেই শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
বগল শরীরের বাতাস শোষিত করে এবং বগল হলো তাপমাত্রা পরিমাণ করার একটি সাধারণ অংশ।যখন বগলে রসুন রাখা হবে তখন রসুনের গন্ধ অ্যান্টিসেপসিস অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী প্রভাবের কারণে বগলের পাতলা ঝিল্লির মাধ্যমে তাড়াতাড়ি রক্তপ্রবাহে প্রবেশ করে। তারপর তাপমাত্রা বেড়ে যায়।অর্থাৎ জ্বর চলে আসে।
বগলের নিচে রসুন রাখলে জ্বর আসার কারণ নিয়ে বিভিন্ন তত্ত্ব রয়েছে। এখানে কিছু দিচ্ছি_
বগল হলো শরীরে বাতাস শোষিত হওয়ার সর্বোত্তম জায়গা এবং তাপমাত্রা পরিমাপ করার সবচেয়ে সাধারণ অংশ। যখন বগলে রসুন রাখা হয়; অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী এর গন্ধ এটির(রসুনের) অ্যান্টিসেপসিস প্রভাবের ফলে বগলের পাতলা ঝিল্লির মাধ্যমে দ্রুত রক্তপ্রবাহে প্রবেশ করে। এরপর তাপমাত্রা বেড়ে যায়। মানে জ্বর চলে আসে।
যখন বগলের নিচে রসুন রাখা হয় তখন এটি ভাইরাস এবং অণুজীবকে আকর্ষণ করে। এর ফলে, অণুজীবের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের প্রতিরক্ষা প্রক্রিয়াকে ট্রিগার করে। এর পরে শরীর সম্ভাব্য হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে যা। যখন শরীরের সিস্টেম লড়াই করতে ব্যস্ত থাকে, তখন শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং জ্বরের লক্ষণ দেখা দেয়।
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন
