রুচির সিরাপ এর নাম,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

রুচির সিরাপ এর নাম , দুগ্ধজাত খাবার, যেমন: পনির, দই ইত্যাদি রুচি বাড়ায়। রুচি বাড়াতে কাঁচা আমলকী বা শুকনো আমলকীর গুঁড়ো পানিতে মিশিয়ে,ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে আদাকুচি বা আদার রস গরম পানি বা চায়ের সঙ্গে, পুদিনাপাতা, এলাচিগুঁড়া বা চিনি দিয়ে খেতে পারেন। ডালিমের রস, কমলা বা মালটা, লেবু রুচি বাড়ায়। খাদ্যে ব্রকলি, টমেটো, ধনেপাতা যোগ করুন।

 

রুচির সিরাপ এর নাম




খিদে পায় না, কিছু খেতে ইচ্ছে করে না বা খাবার রুচি নেই। মাঝেমধ্যে অনেকেই এমন সমস্যার কথা বলেন।
কখনও সাধারণ জ্বর, সংক্রমণ, গ্যাস্ট্রিক আলসার বা ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় খাবারের রুচি কমে যায়।
আপাত এই ছোট সমস্যাটি হতে পারে বড় মারাত্মক কোনো রোগের লক্ষণ। সাধারণ ভাইরাস জ্বরেও খাদ্যে রুচি কমে যায়।



হঠাৎ ক্ষুধা লাগছে কেন


অন্য যে কারণে আপনি ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া লক্ষ্য করতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে মানসিক খাওয়া, হাইপোথাইরয়েডিজমের মতো শারীরিক স্বাস্থ্যের অবস্থা বা ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশনের মতো মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা। আপনি যদি হঠাৎ ক্ষুধা বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বিগ্ন হন তবে আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করুন।


কোন ভিটামিন শরীর মোটা করে না। আর রুচির ব্যাপারে ভিটামিন বি ও জিংক কিছুটা রুচি বাড়াতে পারে।

Tab Lysivin বা syp Xinc-B খেয়ে দেখতে পারেন।



তবে বাজারে অনুমোদনহীন কিছু সিরাপ আছে যা আপনাকে মোটা করতে পারে ও রুচিও বাড়াতে পারে। সেসব থেকে সাবধান! কারন সেখানে Steroid মেশানো থাকে। অপ্রয়োজনীয় Steroid খাওয়া শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। ভাল থাকুন। Quora-র সাথে থাকুন।



মোটা হবার জন্য সব থেকে ভাল উপায় হল বাদাম ও কিসমিস।

আপনি প্রতিদিন রাতে কাজুবাদাম ও কিসমিস একত্রে ভিজিয়ে রাখুন।

সকাল বেলা সেটি খেয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এটি খাবেন।

সকালের নাস্তার পর কিংবা রাতের খাবারের পর প্রতিদিন এক চামচ মধু খাবেন।

পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন।

সপ্তাহে দুইদিন রিচ ফুড বা ফাস্টফুড খেতে পারেন।

আপনি মোটা হবার জন্য প্রতিদিন পান্তাভাত খেতে পারেন।

ভাত রান্নার সময় মাড় ফেলবেন না, এমনভাবে জল দিবেন যেন মাড় ফেলতে না হয়।ভাতের ফ্যান মোটা হতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন একটি করে কলা খাবেন।

প্রতিদিন এককাপ করে ছোলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।

ঘুমাতে দেরি হলে মিল্ক সেক, দুধ-সেমাই/ফিরনি/হালুয়া খেতে পারেন


হালিম, ডিম-পরোটা, নুডলস, কেক, মিষ্টি, পিঠা, ফলের রস, ফল খাবেন।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)