লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান হোমিও , যেসকল মেডিকেশন বা ওষুধের মাধ্যমে লিঙ্গ উত্থান ঘটতে পারে সেগুলো মূলত পুরুষত্বহীনতার মূল ডায়াগনোসিস বা কারণে ওপর নির্ভর করে। রক্তসংবহনতন্ত্র বা ভাসকুলার,হরমোনাল স্নায়ুতন্ত্র সম্পর্কীয় বা সাইকোলজিক্যাল (মনোগত কারণ) যে কারণে লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা হয় এদের প্রত্যেকটিরই খুব ভালো চিকিত্সা ব্যবস্থাপনা রয়েছে।
লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান হোমিও
১. যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ার) জাগ্রত হওয়া, ২. লিঙ্গোত্থান (ইরেকশন) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়, ৩. পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ-প্রাকৃতিক, বিশুদ্ধ ও নিরাপদ চিকিৎসা পদ্ধতি হচ্ছে হোমিওপ্যাথি।
হোমিওপ্যাথিতে যৌন সমস্যা সম্পূর্ন ভাল হয়।যৌন সমস্যার বিভিন্ন স্তরে লক্ষন সাদৃশ্যে বিভিন্ন ঔষধ আসতে পারে।পর্যাক্রম:-
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমূহ:-
Caladium Seg
Lycopodium
Agnus Castus
Acid Phos
Avana Sat
Medorrhinum
Moschus
Salix Nig
Titanium
Nuphar Lut
Turnera
Selenium
Merc Sol
Canabis Sat
যৌন জীবনে সুখী হতে যে বিষয়গুলো আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে:
জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, সামাজিক-সংস্কৃতিসহ সকল গবেষণা তথ্য থেকেই জানা যায়, যৌনতা মানবজীবন ও মনের ওপর প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, মানুষের মনোজগতের ওপরেও রয়েছে যৌনাচরণের ব্যাপক ভূমিকা।
নারী এবং পুরুষের যৌন-উদ্দীপনা একই সাথে শুরু হয় না। নারীর উদ্দীপনা পুরুষের চেয়ে লঘু এবং ধীরগতিতে সৃষ্টি হয়ে পরবর্তী সময়ে সেটা অতিরিক্ত সময় স্থায়ী হতে পারে। অর্থাৎ নারীর যৌন সাড়া সৃষ্টি হলে সেটার স্থায়িত্ব পুরুষের উদ্দীপনা ও স্থায়িত্বের চেয়ে বেশি স্থায়ী হয়।]
নীচের তালিকায় কিছু সাধারণ উপাদানের উল্লেখ আছে যেগুলি লিঙ্গের আকার বৃদ্ধিতে ওষুধ হিসেবে কাজ করে। নীচের উল্লিখিত উপাদান ব্যবহার করার করার অনেক সূত্র আছে। এগুলি প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে এবং এদের নাম যথাযথ ফলাফল দেওয়ার জন্য খ্যাত।
এপিমিডিয়াম – এগুলি স্থানীয়ভাবে ‘শৃঙ্গাকার ছাগল আগাছা’ নামে পরিচিত। এটি লিঙ্গতে রক্ত সঞ্চালন এর পরিমাণ বৃদ্ধি করে যার ফলে লিঙ্গের আরোহন ক্ষমতা এবং যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। এটি টেষ্টোস্টেরন ক্ষরণকে প্রভাবিত করে যা যৌন কামনা এবং আরোহণের জন্য প্রয়োজনীয়।
স্ব-পালমেট্টো- এটি রক্ত প্রবাহ উন্নত এবং প্রস্রাব সংক্রমণের চিকিৎসা ছাড়াও হরমোন ভারসাম্য রক্ষা করে যা যৌন কর্মক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
জিঙ্কগো বিলোবা – এটি রক্ত সঞ্চালন এবং অক্সিজেনেশনে সাহায্য করে , যা লিঙ্গের দীর্ঘস্থায়ীত্বের জন্য জরুরী।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন নানান শারীরিক কারণেও ঘটতে পারে:
উচ্চ কোলেস্টেরল এবং স্থূলতা
পার্কিনসন রোগ এবং স্ক্লেরোসিসের একাধিক ক্ষেত্রে
ধূমপান, অতিরিক্ত মদ খাওয়া এবং পদার্থ অপব্যবহার
শরীরে লিঙ্গের অবস্থান বা গঠনের মধ্যে অসাধারনতা
অস্ত্রোপচারে জটিলতা
বেশ কয়েকটি নির্ধারিত ওষুধেরপ্রতিক্রিয়া এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির কারণে ইরেক্টাইল ডিসফাংকশন হতে পারে।
(সূত্র:ইন্টারনেট)