শরীরে স্যালাইন দেওয়ার নিয়ম , দুর্বলতার চিকিৎসা হিসেবে স্যালাইন খাওয়া বা শিরাপথে স্যালাইন নেওয়ার ধারণাটি একেবারেই ভিত্তিহীন। বরং শিরাপথে স্যালাইন নেওয়া কিডনি রোগী,বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী হৃদ্রোগীসহ অন্য অনেকের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। তাই ডায়রিয়ার বাইরে স্যালাইন নেওয়ার সিদ্ধান্ত অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত।
শরীরে স্যালাইন দেওয়ার নিয়ম
রোগী হাসপাতালে এলেই তাকে স্যালাইন পুশ করা হয়। এই প্রবণতা অনেক সময় হিতে বিপরীত প্রতিক্রিয়া তৈরি করছে। এমনকি মাল্টি অর্গান ফেইলুর হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছে রোগীরা।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সমস্যা সমাধানে বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যারা ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার আছেন তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের পরামর্শ দেন তিনি।
ক্রিটিক্যাল ক্যায়ার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেসব ডেঙ্গু রোগী মুখে পর্যাপ্ত ফ্লুইড গ্রহণ করতে পারছে তাদের শিরা পথে অতিরিক্ত স্যালাইন দেওয়ার প্রয়োজন নেই।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী এতে করে শরীরে অতিরিক্ত পানি জমলে রোগী জটিল অবস্থায় পড়বে।
বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও মেডিসিন টিপস
হাতে বানানো স্যালাইনের ক্ষেত্রে পানি ১ লিটারের চাইতে সামান্য বেশি ব্যবহার করলেও সমস্যা নেই। আরেকটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে,বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী বাজারে অনেক ধরনের ফ্লেভার মিশ্রিত স্যালাইন পাওয়া যায়–তবে ডায়রিয়া রোগীর চিকিৎসায় এসব ফ্লেভার মিশ্রিত স্যালাইন বরং ক্ষতিই বেশি করতে পারে।
পর্যাপ্ত তরল খেতে থাকলে, কোনো ওষুধ ছাড়াই ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে ডায়রিয়া ভালো হয়ে যায়। না হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
মনীর মধ্যে যখন এয়ার ঢুকে যায় তখন এই এয়ার ধমনীতে সঠিকভাবে কাজ করতে ব্যর্থ করে এবং রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটায়…
অল্প পরিমাণে বায়ু যদি শিরায় প্রবেশ করে তাহলে আপনার হালকা কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ দেখাই যায়না…
কিন্তু বেশি পরিমাণে বায়ু সীরাতে প্রবেশ করলে ফুসফুসের সমস্যা
শিরা নীল হয়ে যাওয়া
মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে
পেশী এবং জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে
সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হতে পারে সেটা হল শ্বাসপ্রশ্বাসের প্রবলেম
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন