শায়ান নামের অর্থ কি,অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী

শায়ান নামের অর্থ কি, শায়ান নামের আরবি অর্থ কি  , শায়ান নামটি আরবি শব্দ। শায়ান নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে | শায়ান নামটি একটি সুন্দর ও মিষ্টি নাম। শায়ান নামটি বর্তমানে বিশ্বে খুবই পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি নাম। অনেক সময় এটি অন্যান্য ধর্মেও ব্যক্তিরাও ব্যবহার করে তবে খুবই কম | ধর্মীয় দৃষ্টিতেও শায়ান নামটি রাখার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।


শায়ান নামের ইংরেজি বানান
শায়ান নামের সঠিক ইংরেজি বানান হলো Shayan.

 


শায়ান নামের ছেলেরা কেমন হয়


এক কথায় শায়ান নামের ছেলেরা এক একটা হীরার টুকরা। শায়ান নামের ছেলেরা অধিকাংশ সময়ই সত্যবাদী হয়, আধুনিক যুগের টিভি কিংবা পত্রিকায়ও এই নামের কোনো বাজে মানুষ দেখা যায়না।

 

শায়ান নামের অর্থ কি



সায়ান নামটি একটি ইসলামিক নাম। এই নামটির পারিভাষিক অর্থ মূল্যবান বা হৃদয়বান। ছেলে শিশুদের জন্য এই নামটি উপযুক্ত। এই নামটি হিন্দু ও মুসলিম উভয় ধর্মের লোকেরা শিশুদের নাম রাখার ক্ষেত্রে ব্যবহার করেন।



বাংলাদেশে সায়ান নামটি ছেলে শিশুর নাম রাখা হয়। সায়ান নামটি খুবি সুন্দর। সায়ান নামের অর্থ হচ্ছে বন্ধু, দয়ালু।

শায়ান নামের অর্থ

প্রথম নামটির অর্থ শায়ান প্রথম নাম শায়ান কি কি? প্রথম নামটির প্রকৃত অর্থ শায়ান বিনামূল্যে।

শায়ান শব্দটির অর্থ কী?

শায়ান সেরা নাম অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ, আধুনিক, মনোযোগী, সক্রিয়, উদার

শায়ান এর শ্রেষ্ঠ অর্থ, চার্ট

সক্রিয়

আধুনিক

উদার

বন্ধুত্বপূর্ণ

মনোযোগী

পাওয়া


সায়ান নামের আরবি অর্থ হচ্ছে সুযোগ্য, অর্হ, যোগ্য। সায়ান নামটি একাধিক অর্থ সহ সুন্দর একটি তিন অক্ষরের একটি ইসলামিক নাম। পার্শি ভাষায় সায়ান শব্দটিকে “সুযোগ্য, অর্হ, যোগ্য” হিসেবে প্রকাশ করা হয়।

 

মধ্যপ্রাচ্ছের দেশ সমূহে সায়ান নামটির ব্যাবহার বেশি। সায়ান মুসলিম ছেলে শিশুর নাম রাখা হয়। উৎপত্তিস্থল পার্শি ভাষা হলেও এখন বাংলাদেশের অনেক ছেলে শিশুর নাম সায়ান রাখা হচ্ছে নামের অর্থের সন্দুরতায় মুগ্ধ হয়ে।

সায়ান নাম বাংলায় অর্থ, জনপ্রিয়তা এবং রাশি ফলের গননা অনুসারে সায়ান নামটির র‌্যাঙ্কিং ৫২ এবং রাফিয়ার ভাগ্যবান সংখ্যা ৫.

 



শায়ান নামের ইসলামিক অর্থ কি


শায়ান নামটি ইসলামিক নাম | ইতিমধ্যে আমরা শায়ান নামের অর্থ উপরের প্রথম ও দ্বিতীয় অংশগুলোতে আলোচনা করেছি | আশা করি উপরের অংশ গুলো দেখে নিয়েছেন | মানবজীবনে নাম ও নামের অর্থ খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ।

 

সন্তান জন্মের ৭ দিনের মাথায় আকিকা দিয়ে সন্তানের নাম রাখার ব্যাপারে তাগিদ দেয়া হয়েছে ।হাদিসে এসেছে আল্লাহ তা’আলা বলেছেন কেয়ামতের দিন তোমাদেরকে তোমাদের নাম এবং তোমাদের পিতার নাম ধরে ডাকা হবে তাই তোমরা তোমাদের নামগুলোকে সুন্দর ও অর্থবহ করে রাখো |