বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের উদ্ধেশ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ উক্তি করেছেন। এই শিশুদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি গুলি শিশুদের জীবনশৈলী, শিক্ষা, সামাজিক ভাবনা এবং দেশপ্রেমের বিষয়ে একটি সমৃদ্ধ মানসিকতা উজ্জ্বল করার লক্ষ্যে অন্যতম ছিল। এখানে কিছু বঙ্গবন্ধুর বাণী উদ্ধৃত করা হল।
“আমি তোমাদের একটি মাত্র কাজ দেখতে চাই। সেটি হলো, তোমাদের শিক্ষা এবং তোমাদের কাছে ভালো মানুষ হতে হবে।”
“স্বাধীনতার জন্য যে বহু সংগ্রাম হয়েছে, সেগুলো তোমাদের পরিচিত করে দাও। তোমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করো।”
“তোমাদের যদি প্রতিষ্ঠানে না যেতে পারো, তাহলে তোমাদের নিজেই সৃষ্টি করো।”
“বাংলাদেশ দেশটি তৈরি হলো যাতে একটি সুন্দর ও সম্পূর্ণ মানসিকতা বজায় রাখা হয়।
অবশ্যই! এখানে দিচ্ছি ১০টি বঙ্গবন্ধুর শিশুদের নিয়ে উক্তি:
“শিশুর হাসি আমার প্রিয় সম্পদ।”
“শিশুর মধ্যেই নবম দিবস বস্ত্র পরে যায়।”
“শিশুদের মনের জানালা থেকে আমার দেখা যায় আমার আশা ও দেশের আশা।”
“আমরা শিশুদের বুদ্ধিমান হওয়ার ব্যাপারে কোন সীমা স্থাপন করতে পারবে না।”
“শিশুর মনে যেন একটি শিশুতে পরিবর্তন ঘটানোর ক্ষমতা থাকে।”
“শিশু তখন শিক্ষার্থী যখন তিনি বিচার করতে পারে সবকিছুই।”
“শিশু আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ, আমাদের ভবিষ্যৎ।”
“শিশুদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে এবং সেগুলো জানার জন্য আমাদের সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে।”
“শিশুদের বিশ্বাস বৃদ্ধি করো এবং তাদের দিকে শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদান করো।”
শিশুদের নিয়ে কিছু কথা
শিশুদের নিয়ে কথা বলতে গেলে একটি কৃতিত্ব এবং সম্পূর্ণ সহানুভূতির মনে রাখতে হয়। শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য তাদের পাশে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বৃদ্ধি, শিক্ষা, সুরক্ষা, সামাজিক ও মানসিক সম্পদের জন্য কিছু কথা এইভাবে বলা যায়:
শিশুদের বিশ্বাস এবং সম্মান করুন। তাদের মতামত শ্রদ্ধা দেওয়া ও শুনা উচিত।
শিশুদের উদ্দেশ্য ও আশা পরিবর্তন করার জন্য সুযোগ দিন। তাদের জন্য আশা পূরণ করার পথ উদ্ধার করুন।
শিশুদের সুরক্ষার জন্য উপযুক্ত পরিসর ও সমাজ ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন। অপরাধ ও সংসারের বিপর্যয় থেকে তাদের রক্ষা করুন।
শিশুদের শিক্ষায় প্রাথমিক গুরুত্ব দিন। সুখ-দুঃখ বোধগম্য হওয়ার জন্য উপযোগী শিক্ষামূলক পদার্থ উন
শিশুদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি
অবশ্যই! এখানে দিচ্ছি ১০টি শিশুদের নিয়ে কথা:
শিশুর স্বপ্নগুলি অসীম করো এবং তাদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রশ্ন করো, “তোমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন কী?”
শিশুদের সাথে আমন্ত্রণ করো খেলার ওয়াদা নিয়ে। তাদের জন্য বিভিন্ন খেলনা এবং মনোরম উপহার সম্পর্কে চিন্তা করো।
শিশুদের পরিবেশ সৃজন করার জন্য প্রয়োজনীয় সময় উপযোগী করো। তাদের জন্য সুরক্ষিত ও কর্মঠ একটি বাস্তব পরিবেশ তৈরি করো।
শিশুদের জীবনে বিশ্বাস ও স্বতন্ত্র চিন্তাভাবনা প্রবর্তন করার জন্য তাদের উদাহরণ দাও। তোমার ব্যক্তিত্ব ও আদর্শগুলি দিয়ে তাদের প্রভাবিত করো।
শিশুদের উপহার দিয়ে তাদের ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শন করো। মনোরম উপহার নিয়ে তাদের হাসি উপহাস করো।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন বাংলাদেশে বিশেষ আনন্দে পালন করা হয়। তিনি ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। এই দিনটি বাংলাদেশে “জাতীয় শিশু দিবস” হিসাবে পালন করা হয়, যা শিশুদের উন্নতি ও সুরক্ষার উপর গুরুত্ব বিবেচনা করে।
বঙ্গবন্ধু জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসের সময়ে বাংলাদেশে বিভিন্ন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনে বিদ্যালয়ে শিশুদের জন্য উপহার, প্রশিক্ষণ ও শিক্ষামূলক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। শিশুদের সমাজের সাথে যোগাযোগ এবং তাদের মতামত শ্রদ্ধা দেওয়া হয়। এই দিনে বিভিন্ন সাংগঠনিক ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় যাতে শিশুরা নিজেদের কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করতে পারেন এবং নিজেদের প্রতিভা প্রদর্শন করতে পারেন।
শেষ কথা
শিশুদের উন্নতি এবং সুরক্ষা প্রসঙ্গে একটি শেষ কথা হলো আমরা সবাইকে একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুরক্ষিত পরিবেশ দেয়ার দায়িত্ব রাখি। তাদের ভালবাসা, পরামর্শ এবং উৎসাহ দিতে হবে যাতে তারা আত্মবিশ্বাস ও সামরিক বিকাশ করতে পারেন।
সমাজের পরিস্কার চিন্তা, সম্পূর্ণ শিক্ষা ও বিনোদনের সুযোগ প্রদান করে তাদের নির্মাণ করতে হবে। আমাদের দায়িত্ব হলো তাদের স্বপ্নগুলির সাথে থাকা, তাদের সমর্থন করা এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত উপহার দেওয়া। তাই, চিন্তা করুন শিশুদের প্রতি সম্পূর্ণ সহানুভূতি এবং সমর্থন প্রদান করতে এবং তাদের বিকাশে অবিচলিত এবং স্থিতিশীল হোন।