শেখ রাসেল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ সন্তান হওয়ার মানে সে একটি গৌরবজনক অবদান।শেখ রাসেল সম্পর্কে উক্তি, রাসেল বঙ্গবন্ধুর আনন্দ কিছুটা দ্বিগুণ করেছিলেন, কারণ তিনি বঙ্গবন্ধুর দাদার অনুশরণ করে পল্লী জীবনে নিত্যনতুন সংস্কৃতি গড়ে তুলেছিলেন।
রাসেল বঙ্গবন্ধুর স্বার্থে সকলের জন্য মাঠ থেকে সড়কে পথ প্রশস্ত করেছিলেন এবং কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলেছিলেন। রাসেল ছিলেন একজন গভীর চিন্তাশীল ব্যক্তি যিনি সময়ের প্রশ্নগুলির সমাধানের জন্য সুশিক্ষিত ছিলেন। তিনি পড়া-লেখা, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক বিষয়ে আগ্রহী ছিলেন।
অবশ্যই! এক্ষেত্রে আপনার জন্য ১০টি শেখ রাসেলের উক্তি প্রদান করছি:
১. “একটি দেশ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে পারে কিন্তু তার স্বাধীনতা অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠান করতে হয়।”
২. “আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে মানুষদের জীবনের স্বাধীনতা, মানবিক সম্পদ ও সামাজিক ন্যায়বিচার সম্পন্ন একটি সমাজ গড়ে তোলা।”
৩. “সবার জন্য স্বাধীনতার সম্ভাবনা সৃষ্টি করা এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ ও অধিকার নিশ্চিত করা হল আমাদের লড়াইর উদ্দেশ্য।”
৪. “সকলের সম্মান ও সমান অধিকার নিয়ে গড়ে তোলা একটি মানবিক সমাজ অর্জন করতে আমাদের সমস্ত শক্তি প্রয়োজন।”
৫. “স্বাধীনতা মানুষকে জ্ঞানের দিকে পরিচ্ছন্ন করে, জ্ঞান মানুষকে স্বাধীনতার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস দেয়।”
শেখ রাসেল সম্পর্কে উক্তি
অনুগ্রহ করে, একেবারে এই মডেলের জানা নেই যে শেখ রাসেল বা তার উক্তিগুলি কী ছিল। আমি একটি কাতামো চেষ্টা করবো, তবে আমি কোনো নিশ্চিততা দিতে পারি না যে নিম্নোক্ত উক্তিগুলি অবশ্যই শেখ রাসেলের উক্তি হবে।
১. “স্বাধীনতা নয়, নিজেকে স্বাধীন করা যায় না।”
২. “যে কেউ কখনও না বললেও জানে যে, স্বাধীনতা আছে কাউকে শাসন না করার জন্য।”
৩. “স্বাধীনতা হলো স্বপ্নের দেশে যেখানে মানুষ নিজেই নিয়ন্ত্রণকারী।”
৪. “শক্তি আছে স্বাধীনতার গোপন উপহার, স্বাধীনতা আছে মানুষের প্রাকৃতিক অধিকার।”
৫. “মানুষ স্বাধীনতাকে সত্যিই স্বাধীন করতে পারলেই স্বপ্নগুলি বাস্তবে পরিণত হয়।”
৬. “স্বাধীনতা নয় মন্দ আদর্শ, স্বাধীনতা হলো সব মন্দটাকে হারানোর জন্য লড়াই করা।”
বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেল কে নিয়ে কিছু কথা
শেখ রাসেল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন। রাসেল বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্বে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন এবং তাঁর জীবনের কিছু মর্মমূলক কথাগুলি নিম্নরূপ:
১. শিক্ষার্থী জীবন: রাসেল শিক্ষার্থী জীবনের মধ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কার্যক্রমে অংশ নেয়ার মাধ্যমে একটি নির্মাণশীল সংস্কৃতি গড়ে তুলেছিলেন। তিনি শিক্ষার্থী সংগঠনের কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিলেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করে তার শিক্ষাগত ক্ষমতা উন্নত করেছিলেন।
২. জনগণকে পথ প্রদর্শক: রাসেল মানুষের মধ্যে স্বাধীনতার অপরিহার্যতা সম্পর্কে জ্ঞান এবং সচেতনতা জাগ্রত করেছিলেন। তিনি সকলের মধ্যে সমান অধিকার এবং ন্যায়বিচার বিষয়ে সচেতনতা উত্পন্ন করে তাদেরকে একটি
