সহবাসের কতদিন পর বমি হয়,এ বিষয়ে ইসলাম কি বলে?

সহবাসের কতদিন পর বমি হয়,গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহের শরীরে একাধিক লক্ষণ প্রকাশ পায় । আপনার যদি পিরিয়ড মিস হওয়ার আগেই কিছু লক্ষণ দেখে গর্ভধারণের ইঙ্গিত পেতে পারেন । অনেক নারীরা রয়েছে যারা পিরিয়ড মিস না হওয়ার পর গর্ভবতী হয়েছে ।



মর্নিং সিকনেস 

স্তনে ব্যথা স্কুলে যাওয়া বা ভারী হওয়া

শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি

গর্ভধারনের প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড বন্ধ না থাকা

পিরিয়ডের তারিখ ছাড়া হঠাৎ ভার্জিনাল ব্লাডি হওয়া

মোট সুইং এবং মাথা ঘোরা

বার বার টয়লেটে যাওয়ার প্রবনতা

গর্ভধারণের প্রথম থেকেই মুখের স্বাদ পরিবর্তন হয়ে যায় ।

 

সহবাসের কতদিন পর বমি হয়


আপনার পিরিয়ড মিস করার পরে (Wait until after you’ve missed your period)

যেদিন আপনার পিরিয়ড শুরু হওয়ার কথা ছিল বা আপনি যখন বুঝতে পারেন যে এই চক্রটি লেট হয়ে গেছে সেই দিনটিই সহবাসের পরে গর্ভাবস্থার পরীক্ষা করার উপযুক্ত সময়। পরীক্ষাটি যদি এখনও বিভ্রান্তিকর ফলাফল দেখায়, আপনি ঠিক তার পরের দিন আবার পরীক্ষাটি করাতে পারেন।

 

এই পরীক্ষাটি করার জন্য সারাদিনের মধ্যে সবচেয়ে ভাল সময় হল আপনি সকালে ঘুম থেকে ওঠার ঠিক পরেই, কারণ তখন hCG হরমোন অত্যন্ত বেশি ঘনীভূত থাকে।



গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ



প্রেগন্যান্সি টেস্ট এর মাধ্যমে গর্ভধারন সম্পর্কে নিশ্চত হাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য একজন স্বাস্থ্যকর্মী বা সম্ভব হলে একজন গাইনি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে চেকআপ করে নিতে হবে । আর খুব সাধারণ একটি টেস্ট রয়েছে যেটি আমরা বাড়িতে করতে পারি সেটি হল ইউরিন টেস্ট ।


প্রথম প্রস্রাবের নমুনা দিয়ে পরীক্ষা (Perform with first urine)
দিনের প্রথম প্রস্রাবে সাধারণত hCG এর ঘনত্ব বেশি থাকে, তাই এই প্রস্রাবের নমুনা দিয়ে পরীক্ষা করলে পরীক্ষার নির্ভুলতা বাড়তে পারে।



বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ



আজকে আমরা আলোচনা করব একজন গর্ভবতী নারীর বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ নিয়ে ।একা একজন নারীর বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি সে বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করবো । লক্ষণ গু লোর নিচে আলোচনা করা হলো


শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি

মর্নিং সিকনেস

স্তনে ব্যথা হাওয়া বা ভারী হওয়া

গর্ভধারনের প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড বন্ধ না থাকা

পিরিয়ডের তারিখ ছাড়া হঠাৎ ভার্জিনাল ব্লাডি হওয়া

বার বার টয়লেটে যাওয়ার প্রবনতা

স্তনে ব্যথা হাওয়া বা ভারী হওয়া

মোট সুইং এবং মাথা ঘোরা

গর্ভধারণের প্রথম থেকেই মুখের স্বাদ পরিবর্তন হয়ে যায় ।



সঠিকভাবে পরীক্ষা পদ্ধতি অনুসরণ করুন (Follow the test procedure correctly)


নির্দেশাবলীতে বর্ণিত পরীক্ষা পদ্ধতিতে মনোযোগ দিন। নির্দেশিত হিসাবে প্রদত্ত টেস্ট স্ট্রিপ, ডিপস্টিক বা মিডস্ট্রিম পরীক্ষা ব্যবহার করুন। প্রস্রাবের স্রোতে পরীক্ষাটি ধরে রাখুন বা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সংগৃহীত প্রস্রাবে ডুবিয়ে রাখুন।


পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে

আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন প্রেগনেন্সি টেস্ট সহবাসের একদিন দুইদিন পাঁচ দিন পরে করলে কি হবে ? আসলে এমন কিছু না আপনি যদি তিনদিন পাঁচজন অথবা সাত দিনের টেস্ট করান তাহলে আপনার টেস্টিং নেগেটিভ দেখাবে । আপনার মাসিকের যখন ডেট পার হয়ে যাবে তখন যদি আপনি আপনার ইউরিন টেস্ট করেন তাহলে আপনি সঠিক ফলাফল পাবেন ।


সঠিকভাবে ফলাফল ব্যাখ্যা (Interpret the results correctly)


নির্দেশাবলীতে উল্লিখিত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষার ফলাফল পড়ুন। প্রস্তাবিত সময়ের পরে প্রাপ্ত ফলাফলগুলিকে উপেক্ষা করুন, কারণ সেগুলি সঠিক নাও হতে পারে৷

ইউরিন টেস্ট করার জন্য আপনাকে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে মেডিকেল কিট ব্যবহার করে ইউনিট টেস্ট করতে হবে । আর সেই টেস্টে যদি আপনার ফলাফল পজিটিভ দেখায় তাহলে আপনি বুঝবেন আপনি প্রেগন্যান্ট ।আপনার ইউরেন টেস্ট করার সময় ওই কিটে একটা দাগ আসলে বুঝবেন আপনি পেগনেন্ট না আর দুইটা দাগ আসলে বুঝবেন আপনি প্রেগন্যান্ট ।


মাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট


আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন চিন্তা করেন যে মাসিক বন্ধ হয়ে গেলে আপনি প্রেগন্যান্ট কি না এই বিষয় নিয়ে । আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে আমাদেরে এই আজকের আর্টিকেলটি ।আপনাদের প্রশ্নের উওর পেতে আজকের আর্টিকলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন । আমাদের জেনে রাখা উচিত যে গর্ভবতী হওয়া ছাড়াও পিরিয়ড বন্ধ হতে পারে ।



অনেকের মধ্যেই এই প্রশ্ন তৈরি হয় যে গর্ভবতী হওয়ার কত দিনের মধ্যে তা বোঝা যায় যে সে গর্ভবতী । সাধারণত মাসিক বন্ধ হওয়ার দুই সপ্তাহ পর বোঝা যায় গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ । অনেকের আবার এর আগেও বোঝা যেতে পারে ।

সাধারণভাবে প্রেগনেন্সি বোঝার জন্য ছয় থেকে আট সপ্তাহ সময় লেগে থাকে । গর্ভবতী হওয়ার আগে কিছু লক্ষণ দেখা যায় এর মধ্যে অন্যরকম লক্ষণ হল মর্নিং সিকনেস , এতে নারীরা খুব দুর্বল হয়ে থাকে এবং প্রচন্ড পরিমাণে মাথা ব্যথা করে।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)