সিজারের কত দিন পর সহবাস করা যাবে,মেডিসিন টিপস

সিজারের কত দিন পর সহবাস করা যাবে , চিকিৎসা বিজ্ঞান মতে নরমালে বাচ্চা হলে ৪০দিন পর থেকে মাসিকচক্র শুরু হয় ফলে সেই সময় থেকে সহবাস করা যায়। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং  তবে সিজার এর ক্ষেত্রে আরও একটু বেশি সময় নিতে হবে।

 

এখানে দেখতে হবে পেটের ঘা শুকিয়েছে কিনা,মাসিকচক্র ,মানসিকভাবে,শারীরিক ভাবে আপনি প্রস্তুত কিনা।তারপর যদি সকল কিছু পারফেক্ট হয় তবে সেক্স করা যথার্থ হবে।

সিজারের কত দিন পর সহবাস করা যাবে




বিয়ের পর অন্যসব ছেলেদের মতো শ্বশুর শ্বাশুড়িকে বাবা-মা/আব্বু-আম্মু ডাকতে একদমই সমস্যা হয় না এদের। এরা দিনের মধ্যে হাসপাতালে অসংখ্য বার অসংখ্য রোগীকে বাবা-মা ডাকে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে সুতরাং, নতুন করে আবার কাউকে বাবা মা ডাকতে এদের খারাপ লাগে না, বরং নতুন কাউকে পেয়ে এরা খুশিই হয়।



সন্তান জন্মদানের পর ঠিক কখন থেকে সহবাস করতে হবে এর কোনো ধরা বাঁধা নিয়ম নেই। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং  তবে সাধারণত ডেলিভারির পর ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত সহবাস থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।[১] অধিকাংশ দম্পতি ডেলিভারির আট সপ্তাহের মধ্যে পুনরায় সহবাস শুরু করেন।[২] তবে আপনি চাইলে চার থেকে ছয় সপ্তাহ পর পরই সহবাস শুরু করতে পারেন।



এদের সারাজীবন পরীক্ষা থাকায় রাত জাগতে জাগতে অভ্যস্ত। গভীর রাতে বাচ্চা কান্নাকাটি করে যখন ঘুমাতে দিবে না তখন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে আপনার স্বামী । যেহেতু এদের রাত জেগে জেগে অভ্যাস, এরা বাচ্চা নিয়ে বসে থেকে আপনাকে ঘুমানোর সুবর্ণ সুযোগ করে দিবে যা অন্যান্য ক্ষেত্রে খুবই দুর্লভ।


এদের মধ্যে বেশিরভাগেরই চোখের নিচে কালি, মুখে ব্রণ, টাক সমস্যা, টেবিল চেয়ারে বসে থাকতে থাকতে দুইশো স্তরের ভুড়িজনিত সমস্যা দেখা যায়। মোটকথা, যত্নের অভাবে সৌন্দর্যের দিক থেকে এরা একটু পিছিয়ে থাকে। আর পুরুষ মানুষ মাত্রই সুন্দরের পূজারী। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং  তাই আপনি এদের কাউকে বিয়ে করলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন, কারণ অন্য কারো আপনার স্বামীকে ছিনিয়ে নেওয়ার ভয় থাকবে না।


সন্তান জন্মদানের পর নবজাতকের যত্ন করতে গিয়ে অনেক মা সঠিকভাবে ঘুমানো এবং বিশ্রামের সুযোগ পান না। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং  এতে করে ক্লান্তি থেকে আপনার দুর্বল লাগতে পারে এবং এটি আপনার যৌন ইচ্ছাকেও প্রভাবিত করতে পারে।



এদের নাক গন্ধপ্রুফ। সারাদিন হাসপাতালের দুর্গন্ধে থাকতে থাকতে এদের কাছে দুর্গন্ধ ব্যাপারটাই স্বাভাবিক হয়ে যায়। যার ফলে, আপনার ঘাম কিংবা বাতকর্মের দুর্গন্ধ কোনোটাই তাকে প্রভাবিত করবে না। আপনিও পেয়ে যাবেন একটি ঝামেলা বিহীন শান্তিপূর্ণ জীবন যা অন্য কোথাও নিঃসন্দেহে দুর্লভ।