সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় না,অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী

সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় না , সিস্ট (সিস্টেমিক লুপাস এরিথেমাটোসাস) একটি অস্থায়ী বা ক্রোনিক মানসিক এবং শারীরিক সমস্যা যা পূর্বে মেডিকেল জাগতে অন্যান্য রোগের ক্ষেত্রে অনুভব করা যায় না। সিস্ট একটি অটোইমিউন রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, অর্থাৎ এটি শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ সিস্টেমের প্রতি তারিত হয়ে পড়ে।

 

সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় না

 


সিস্ট (সিস্টেমিক লুপাস এরিথেমাটোসাস)


সিস্ট থাকলে কি বাচ্চা হতে সমস্যা হয়?




যেমনটি দেখা যায়, যৌন পল্যাসিরী (গর্ভাবস্থার পরিপাটি) করার সময় একজন মাতা যদি সিস্ট রোগী হয়ে থাকেন, তবে গর্ভধারণের জন্য কিছু মধ্যম সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে। কোন ক্ষেত্রে সিস্ট রোগের উপসাধারণ বা সাধারণ রোগগুলি যেমন ক্ষয়কাল, ক্ষয়জাত উবাষ্টিত ত্বক হওয়া, যন্ত্রণা ইত্যাদি গর্ভবতী মাতার জন্য পল্যাসিরী করার সময় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

ওভারি সিস্ট কি?


সাধারণত, ডিম্বাশয়ে পানিপূর্ণ থলেকে ওভারিয়ান সিস্ট বলা হয়। ওভারি থেকে ডিম না ফুটলে কিংবা ডিম ফোটার পরও ফলিকলগুলো চুপসে না গেলে সিস্ট সৃষ্টি হতে পারে। পেলভিক এলাকায় সংক্রমণ, হরমোনের সমস্যা এবং গর্ভাবস্থার জটিলতার কারণে এই ধরণের সিস্ট হয়ে থাকে।




এটি সাধারণত তেমন কোনো সমস্যা হয় না। পলিসিস্টিক সিস্ট ওভারিতে যে ছোট ছোট ফলিকল থাকে সেগুলো পূর্ণাঙ্গ না হলে পলিসিস্টিক সিস্ট হয়। এক্ষেত্রে রোগি অবিবাহিত হলে সমস্যা হতে পারে। অল্পবয়সী মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক হয়। বিবাহিত মহিলাদের অনিয়মিত মাসিক ও বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।

 


মাতা হওয়ার পর সিস্ট রোগী মাতার শিশুর জন্য সিস্ট রোগের ঝুঁকি থাকতে পারে। বাচ্চার জন্য জন্মের পর থেকে উপাদান পাঠানো হয়ে যায় এবং বিভিন্ন অঙ্গ বা অঙ্গগুলির বিকাশে সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে। মানসিক বা মানসিক প্রবণতা, শরীরের অংশগুলির পার্থক্য, মস্তিস্কের বিকাশে সমস্যা ইত্যাদি সিস্ট রোগী শিশুর জন্য সম্ভবতঃ সমস্যার উপাদান হতে পারে।

 


তবে, সিস্ট রোগে সংশ্লিষ্ট বাচ্চার স্বাভাবিক উপজাতির উপর ভিত্তি করে কেউ নিশ্চিতভাবে বলতে পারেন না। এটি প্রতিবিম্বিত বাচ্চার সাথে যৌক্তিকভাবে প্রভাবিত হতে পারে অথবা হতে পারে না। বাচ্চার উপজাতি ও অবস্থান ভাল থাকলে সাধারণত কোন সমস্যা হয় না।





সিস্ট কি টিউমার:



সিস্ট মানেই টিউমর কিন্তু টিউমর মানেই ক্যানসার নয়।
সিস্ট হল ১টি থলি যা বাতাস, তরল বা অন্যান্য উপাদান দিয়ে পূর্ণ হতে পারে। অঙ্গ, হাড় এবং নরম টিস্যু সহ শরীরের যে কোনও জায়গায় সিস্ট হতে পারে। টিউমার হল টিস্যুর অস্বাভাবিক ভর কিংবা ফুলে যাওয়া। সিস্টের মতো, টিউমারও শরীরের যে কোনও জায়গায় হতে পারে। সিস্ট বা টিউমার ম্যালিগন্যান্ট বা সৌম্য হতে পারে তা নির্ধারণ করার জন্য সর্বোত্তম পরীক্ষা হল একটি বায়োপসি। তবে, সিস্ট ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই ক্যানসারহীন হয়ে থাকে।


যৌন পল্যাসিরী (গর্ভাবস্থার পরিপাটি) করার সময় একজন মাতা যদি সিস্ট রোগী হয়ে থাকেন, তবে গর্ভধারণের জন্য কিছু মধ্যম সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে। কোন ক্ষেত্রে সিস্ট রোগের উপসাধারণ বা সাধারণ রোগগুলি যেমন ক্ষয়কাল, ক্ষয়জাত উবাষ্টিত ত্বক হওয়া, যন্ত্রণা ইত্যাদি গর্ভবতী মাতার জন্য পল্যাসিরী করার সময় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।



সিস্ট এর লক্ষণ:



অনিয়মিত ঋতুস্রাব
মাসিকের সময় প্রচণ্ড ব্যথা
তলপেট ফুলে যাওয়া
বেদনাদায়ক প্রস্রাব
বমিভাব বা বমি হওয়া
সিস্ট ইনফেকশন
হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি পাওয়া (তবে, ক্যান্সার দেখা দিলে ওজন কমে যাবে)
ডায়রিয়া অথবা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে।


এছাড়াও সিস্ট হলে যে সমস্যা হয়, বুকজ্বালা করে, পেট ফাঁপা, পিঠে চাপ ও ব্যথা অনুভব হয় এবং কেউ কেউ থাই ব্যথা অনুভব করেন।

মাতা হওয়ার পর সিস্ট রোগী মাতার শিশুর জন্য সিস্ট রোগের ঝুঁকি থাকতে পারে। বাচ্চার জন্য জন্মের পর থেকে উপাদান পাঠানো হয়ে যায় এবং বিভিন্ন অঙ্গ বা অঙ্গগুলির বিকাশে সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে। মানসিক বা মানসিক প্রবণতা, শরীরের অংশগুলির পার্থক্য, মস্তিস্কের বিকাশে সমস্যা ইত্যাদি সিস্ট রোগী শিশুর জন্য সম্ভবতঃ সমস্যার উপাদান হতে পারে।



সিস্ট থাকলে কি বাচ্চা নেওয়া যায়?


সিস্ট থাকলে বাচ্চা নেওয়া যায়, এক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। ওভারিয়ান সিস্ট ডিম্বস্ফোটনের সমস্যা সৃষ্টি করে। ফলে, গর্ভধারণ কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু তারও চিকিৎসা আছে তাই আবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন।


সিস্ট রোগে সংশ্লিষ্ট বাচ্চার স্বাভাবিক উপজাতির উপর ভিত্তি করে কেউ নিশ্চিতভাবে বলতে পারেন না। এটি প্রতিবিম্বিত বাচ্চার সাথে যৌক্তিকভাবে প্রভাবিত হতে পারে অথবা হতে পারে না। বাচ্চার উপজাতি ও অবস্থান ভাল থাকলে সাধারণত কোন সমস্যা হয় না।



গর্ভাবস্থায় সিস্ট হলে সিস্টটি যদি পাক খেয়ে ঘুরে না যায়, তাহলে সিস্টকে কিছুই করা হয় না। গর্ভাবস্থার ১৪-২০ সপ্তাহের মধ্যে সিস্ট সার্জারি করা যেতে পারে। তবে, ১৪ সপ্তাহের আগে বা ২০-২৪ সপ্তাহের পরে সার্জারি করা যাবে না। পাঁচ সেন্টিমিটারের নিচে সিস্টের অপসারণের প্রয়োজন নেই। এর চেয়ে বড় সিস্টগুলি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করা হয়।



(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)