সুতা কৃমি দূর করার উপায় , চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ানোর পাশাপাশি সন্তানদের কৃমি থেকে মুক্তিলাভের জন্য ঘরোয়া কিছু টিপস মানতে হবে। কাঁচা পেঁপে খাওয়াতে হবে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী
এতে পাপাইন নামে এনজাইম রয়েছে যা কৃমিনাশক হিসেবে বেশ ভালো কাজ করে। রসুন খাওয়া যেতে পারে। রসুন হচ্ছে প্রাকৃতিক কৃমিনাশক এজেন্ট এবং পরজীবী কৃমি নাশের জন্য কার্যকর একটি উপাদান।
সুতা কৃমি দূর করার উপায়
ক্রিমির ওষুধের জন্য শীত বা গ্রীষ্ম কোনো ব্যাপার নয়। যেকোনো সময়ই খাওয়ানো যায়, এতে শিশুর কোনো ক্ষতি হয় না। জেনে রাখা ভালো, বিভিন্ন জাতের কৃমি শিশুদের শরীরে নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুদের কৃমির লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে-খাওয়ার অরুচি, অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী আয়রনের ঘাটতি ও রক্তশূন্যতার জন্য দুর্বলতা, বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া এবং অপুষ্টিতে ভোগা, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া। কৃমির কারণে অ্যালার্জি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, কফ-কাশি হতে পারে।
দুই বছরের পর থেকে সবার জন্য কৃমির ওষুধের ডোজ একই। তাই আপনি যে পরিমাণ ওষুধ খাবেন আপনার আড়াই বছরের শিশুও একই পরিমাণ ওষুধ খাবে।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী
সুস্থ মানুষ বা শিশু চার থেকে পাঁচ মাস পরপর কৃমির ওষুধ খেলেও কোনো ক্ষতি হয় না।
শিশু সুতা কৃমি
অন্য কৃমিতে আক্রান্ত হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রামের একটি বড়ি ১২ ঘণ্টা পরপর তিন দিন বা অ্যালবেনডাজল ৪০০ মিলিগ্রাম একটা বড়ি বা পিপেরাজিন ৪ গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী সুতা কৃমি হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রাম বা অ্যালবেনডাজল ৪০ মিলিগ্রাম বা পিপেরাজিন ৪ গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। এর দুই সপ্তাহ পর আরও একটি বড়ি খাওয়াতে হবে।
. ডাক্তারের পরামর্শে শিশু সুতা কৃমি বাদে অন্য কৃমিতে আক্রান্ত হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রামের একটি বড়ি ১২ ঘণ্টা পরপর তিন দিন বা অ্যালবেনডাজল ৪০০ মিলিগ্রাম একটা বড়ি বা পিপেরাজিন চার গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে।
সুতা কৃমি হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রাম বা অ্যালবেনডাজল ৪০ মিলিগ্রাম বা পিপেরাজিন চার গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। এর দুই সপ্তাহ পর আরও একটি কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে।
কাঁচা হলুদের আছে হাজারও উপকারিতা। কৃমি তাড়াতে খালি পেটে এক টুকরো কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খেতে পারেন। কাঁচা হলুদে থাকা জীবানুনাশক ও প্রদাহবিরোধী উপাদান এক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
নিমপাতাও কৃমি দূর করে। এজন্য সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানি আধা চা চামচ নিমপাতা বাটা মিশিয়ে পান করুন। নিয়মিত খেলে কৃমির সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাবেন।
তথ্যসূত্র: হেলথলাইন