সুস্থতা নিয়ে উক্তি সুস্থতা মানবকে শরীর ও মনের সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবান অবস্থার অর্থ। সুস্থতা অর্জন করার জন্য মানুষের প্রতিদিন নিয়মিত শারীরিক ও মানসিক কাজকর্ম করতে হয়। প্রতিদিন যথাযথ খাবার খেতে হয়, যথাযথ পানীয় গ্রহণ করতে হয় এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হয়।
সুস্থতা নিয়ে উক্তি
মনস্থম্বিত হলে মানসিক সুস্থতার জন্য মেডিটেশন এবং যোগাসনের মাধ্যমে প্রাণায়াম করা উচিত। সুস্থ থাকার জন্য পরিবেশ ও সমাজের ভূমিকা ও গুরুত্বপূর্ণ যেন কেউ অসুস্থ হলে তাদের সাথে সহায়তা করা হয়। তাছাড়াও, প্রতিদিনের জীবনের সাধারণ দাপ্তর থেকে মুক্তি পেতে সময় কাটানোর জন্য মানসিক স্বাস্থ্য কেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
সুস্থতা নিয়ে ১0 টি উক্তি
কিছু সুস্থতা নিয়ে উক্তি হলোঃ
১. স্বাস্থ্য সম্পর্কিত জ্ঞান সংগ্রহ করুন এবং প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর কাজকর্ম করুন।
২. প্রতিদিন যথাযথ পরিমানে খাবার ও পানীয় গ্রহণ করুন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
৩. নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত পরীক্ষা করতে যান এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
৪. নিয়মিত পরিমিত পানি পান করুন।
৫. শুকনো ফল ও শাকসবজি খেতে উত্সাহিত হন।
৬. ধূমপান এবং মাদকসহ কোনো নির্দিষ্ট খাবার বা পানীয় থেকে দূরে থাকুন।
৭. প্রতিদিন যথাযথ পরিমানে ঘুমানো উচিত।
৮. প্রতিদিন যথাযথ পরিমানে সূর্যাস্তে থাকুন।
৯. নিয়মিত মেডিটেশন ও যোগাসনের মাধ্যমে মানসিক সুস্থতা বজায় রাখুন।
১০. সুস্থতা বজায় রাখার জন্য পরিবেশ ও সমাজের ভূমিকা অনুসরণ করুন এব
অসুস্থতা নিয়ে ইসলামের ১০ টি উক্তি
কিছু অসুস্থতা নিয়ে ইসলামের ১০ টি উক্তি হলোঃ
১. আল্লাহ সুস্থতার জন্য দোয়া করা উচিত।
২. নিয়মিত সালাত পাঠ করা উচিত।
৩. পরিক্ষা এবং চিকিৎসা প্রয়োজনে করা উচিত।
৪. নিয়মিত পরিমিত খাদ্য ও পানি গ্রহণ করা উচিত।
৫. হালাল ও সুস্থ খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।
৬. বিশ্রাম এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।
৭. ধূমপান, মাদক ব্যবহার ও অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ থেকে দূরে থাকা উচিত।
৮. আযাব এবং অবহেলা থেকে দূরে থাকা উচিত।
৯. মানসিক শান্তি এবং সুস্থতার জন্য রেহাই পাওয়া উচিত।
১০. সবসময় ইহসান করা উচিত, অর্থাৎ সেবা করা উচিত।
সুস্থতা নিয়ে কিছু কথা
সুস্থতা মানে হল শারীরিক এবং মানসিক দুটি দিকে সম্পূর্ণ ভাবে সুস্থ থাকা। একটি সুস্থ মানুষ যখন শারীরিক দুর্বলতা ও রোগ থেকে মুক্ত থাকে তখন মানসিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়।
সুস্থতার জন্য নিম্নলিখিত কিছু কার্যক্রম পালন করা উচিত:
১. নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। এর মাধ্যমে শারীরিক দুর্বলতা ও রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২. পর্যাপ্ত খাদ্য ও পানি গ্রহণ করা উচিত। এটি শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩. নিয়মিত পরিমিত নিদ্রা পালন করা উচিত। এর মাধ্যমে মন ও শরীর উভয়ই সুস্থ থাকে।
৪. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা উচিত। এর মাধ্যমে শারীরিক এবং মানসিক সমস্যার পূর্ণ পরিচর্যা করা যায়।