স্বপ্নদোষের এলোপ্যাথিক ঔষধ , মাসে ৪/৫ বার স্বপ্নদোষ হলে স্বাভাবিক বলে বিবেচিত হবে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং আর আপনার উক্ত ঔষধ গুলো সেবন শরীর দুর্বল হয়ে পরবেন শারীরিক অবস্থা ঠিক থাকবে না যা ক্ষতিকর শরীরের জন্য। তাই আমি বলবো আপনি একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন
স্বপ্নদোষের এলোপ্যাথিক ঔষধ
শিয়াল বা কুকুর কামড়ালে ধুতুরার মূল (কাঁচা) দেড় গ্রাম, পূনর্নভার (Boerhaavia repens) কাঁচা মূল ৫ গ্রাম একসঙ্গে বেটে, শীতল দুগ্ধ বা জলের সাথে পান করার কথা বলা হয়েছে। পাতার রস ২/৩ ফোঁটা করে দুধের সঙ্গে খেলে কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং ধুতুরা পাতার রসের সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে গরম কালে মালিশ করলে বাতের ব্যাথা কমে যায়। এছাড়াও ধুতুরা বীজ মস্তিষ্কের ওপর কাজ করে।
নিজের ওপর আস্থা বাড়াতে, স্নায়ুবিক নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে ধুতুরা বীজের ভূমিকা অনেক।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং বাবলা গদঃ বাবলা অতি পরিচিত একটি উদ্ভিদ। বাবলা গদ বা বাবলা গাছের আঠার উপকারীতা অনেক, বীর্য ঘন করতে বিভিন্ন ঔষধে বাবলা গদ ব্যবহার করা হয়।
২ – ১ সময় স্বপ্নদোষ সাভাবিক হলেও অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ মূলত একটা রোগ। সাধারনত অশ্লীল চিন্তা বা স্বপ্ন, বা রাতে চিন্তা করে ঘুমালে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। এই ধরনের সমস্যায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অত্যন্ত কার্যকরী।
স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষ মানুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাত ঘটে থাকে। তাহাকে স্বপ্ন দোষ বল বলা হয়। গবেষনায় দেখা গেছে কিশোর বয়সে শারীরের হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারনে স্বপ্নদোষের সমস্যাটি দেখা যায়। কিন্তু ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ সাধারণ একটা ব্যাপার।
স্বপ্নদোষের হওয়ার সাথে যৌন উত্তেজক কোনো স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে। অনেক সময় পুরুষদের লিঙ্গ উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ ঘটে যেতে পারে। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং যদিও স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক ঘটনা, কিন্তু এটি যখন অতিরিক্ত পরিমানে হতে থাকে তখন বুঝতে হবে রোগেরই পূর্বাবাস দেয়। আর স্বপ্নদোষের কারনে পুরুষের নানা প্রকার শারীরিক এবং মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।