স্বপ্নদোষ কতদিন পর পর হয় , ১৫ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.৩৬ বার থেকে শুরু করে ৪০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৮ বার স্বপ্নদোষ হয়।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে , বিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.২৩ বার থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৫ বার হয়।
স্বপ্নদোষ কতদিন পর পর হয়
]মাসে যদি স্বপ্নদোষ একবার বা দু’বার হয়, তবে তা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। সাধারণত বিয়ের পরই স্বপ্নদোষের রোগ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু যদি তা চলতে থাকে তবে তার চিকিৎসা করা দরকার হয়ে পড়ে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবেযদি মাসে দু’বারের চেয়ে বেশি স্বপ্নদোষ হয় তবে তার কারণ কি হতে পারে জেনে নিন।
ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
প্নদোষ আসলে কোন রোগ নয় বা দোষ নয় এটি বয়সন্ধিকালের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। বীর্যথলির ধারণ ক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর ঘুমন্ত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে যখন বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ হয় তাকে স্বপ্নদোষ বলে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
তবে স্বপ্নদোষের সময় অনেকেই অবচেতন ভাবে যৌন কর্মকাণ্ডের মতো কাজ করে থাকেন। তবে যৌন কর্মকাণ্ড মুলক স্বপ্ন ছাড়াও স্বপ্নদোষ হয় । একে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে মানুষ বলে থাকে যেমন ভেজাস্বপ্ন , নিদ্রারত, যৌন স্বপ্ন ইত্যাদি নামে বলে থাকে।
প্রথমত আপনাকে জানতে হবে যে , স্বপ্নের কোনো দোষ নেই।দোষটা আমাদের তাই আমরা এই রকম একটা বিষয়কে স্বপ্ন দোষ বলে নামকরণ করেছি।
যাইহোক,,,
স্বপ্ন দোষ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত উৎপাদিত হওয়া শুক্রাণুর মধ্যে পুরোনো শুক্রাণু শরীর থেকে বের করে দেয়।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
আপনি যদি শরীর থেকে অন্য কোন উপায়ে শুক্রাণু বের না করেন তাহলে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বের হবে এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এবং এটা নিশ্চিত হয় যে, আপনার শরীরে ক্রমাগত শুক্রাণু উৎপাদিত হচ্ছে
এখন কথা হলো এটা কি স্বাভাবিক না অস্বাভাবিক ?
যদি স্বাভাবিক হয় তাহলে আপনার এ বিষয়ে কোনো প্রকার চিন্তা করার দরকারই নেই।
‼‼আর যদি অস্বাভাবিক বা অধিক মাত্রায় বলে মনে হয় তাহলে কিছু করণীয়:
সারাক্ষণ অশ্লীল চিন্তা করা বাদ দিন, অশ্লীল কথা বার্তার আড্ডা যথাসম্ভব পরিহার করা।
ঘুমানোর পূর্বে মোবাইলে অশালীন গান , মুভি দেখা পরিহার করা।
কাম বাসনা জাগায় এমন কাজ না করা ।
উপুড় হয়ে ঘুমানো পরিহার করা।
ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
মুসলিম হলে ঘুমানোর পূর্বে আয়াতুল কুরসি পড়ে শরীর বন্ধ করে ঘুমানো।
মুসলিম হলে ঘুমানোর পূর্বে দোয়া এবং দুরুদ শরীফ পাঠ করে ঘুমানো।
ধর্মীয় শিষ্টাচার মেনে চলুন , মুসলিম হলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ।
সমস্যা গুরুতর মনে হলে একজন ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন।
একজন পুরুষের স্বপ্নদোষের মাত্রা বেড়ে যায় যদি তিনি টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করেন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কিছুসংখ্যক বালক টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়ানোর ফলে তাদের স্বপ্নদোষের মাত্রাও মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ শতাংশে।
বয়ঃসন্ধিকালে ১৩ শতাংশ পুরুষের প্রথম বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা ঘটে স্বপ্নদোষ হিসেবে। তবে অনেকেই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
স্বাভাবিকভাবে বীর্যপাতের পরে পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। তবে স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে, বীর্যপাতের পরও পুরুষাঙ্গ শক্ত থাকে।
যদিও স্বপ্নদোষ প্রতিরোধ করতে কিংবা বন্ধ করতে বেশকিছু চিকিৎসা রয়েছে, তবে অনেকেই সেই চিকিৎসার মধ্যে যান না। হিক্কার মতো স্বপ্নদোষেরও অনেক ধরনের ঘরোয়া প্রতিষেধক রয়েছে, তবে তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তা ছাড়া স্বপ্নদোষ কোনো শারীরিক ক্ষতি করে না বলে এবং কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে না করে বলে সাধারণত চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয় না।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)