স্বামীকে রোমান্টিক করার উপায় , আপনি যদি একটু বেশি কষ্ট অনুভব করেন, তাহলে আপনি সবসময় আপনার স্বামীকে কীভাবে আপনাকে প্ররোচিত করবেন সে সম্পর্কে ধারণা দিতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং একসাথে রোমান্টিক সিনেমা দেখুন বা তারিখ শুরু করুন ।
আপনি আপনার স্বামীকে স্পষ্টভাবে বলতে সক্ষম হবেন যে আপনি তার কাছ থেকে কিছু স্নেহ অনুভব করতে চেয়েছিলেন।
স্বামীকে রোমান্টিক করার উপায়
মাঝে মাঝে তাকে তার পছন্দের জিনিস উপহার দিয়ে তাকে চমকে দিন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং জেনে নিন তার প্রিয় স্ন্যাকস, খাবার এবং পানীয়ের রেসিপি। যখন তিনি অফিস থেকে ফিরে আসবেন তখন তার জন্য তাদের প্রস্তুত রাখুন। তার পছন্দ, অপছন্দ এবং মেজাজের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন।
স্বামী ও স্ত্রীর মধ্য়ে সম্পর্ক (Husband Wife Relationship) সত্যিই খুব সুন্দর। টক,ঝাল, মিষ্টি মিশিয়েই। তাই ঝগড়া যেমন হবে, আবার রোম্যান্সও থাকবে ভরপুর। আপনার সঙ্গীকে যদি আপনি সবসময় সাপোর্ট করেন ও তাঁর পাশে থাকেন, তাহলে তাঁরও ভালো লাগবে।
তিনি মনে করবেন যে তিনি ভালোবাসায় আছেন। স্ত্রী তাঁর প্রতি ভালোবাসায় কোনও কমতি রাখেন না। আপনার জীবনে তিনি কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বুঝতে পারবেন। আর আপনার স্বামীকে ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখতে পারলেই, আপনার স্বামী আপনার দিকটিও বুঝবেন। তাঁরও ভালো লাগবে। জেনে নিন কীভাবে স্বামীকে সবসময় ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখবেন।
প্রেমিকার মত রোমান্টিক থাকতে গেলে প্রেমিকারই মত আচরণ করতে হবে। তার জন্য ছোট্ট ছোট্ট উপহার দিতে পারেন। একটা ফুল হলেও চলবে। বেশী আবদার বা অভিযোগ করা চলবে না। ভূল বোঝাবুঝি হলে বুঝিয়ে বলতে হবে। আর স্বামীকে বশে রাখতে হলে তাঁর মা বাবার এমন আদর যত্ন নিতে হবে যেন তারা আপনারই সন্তান। পুরুষের মন গলতে সময় লাগে না।
আপনি আমাকে তুমি তুমি করে বলছেন কেনো? আমার সাথে আপনার কিন্তু এখনো বিয়ে হয়নি। আর আমিতো আপনাকে তুমি ডাকার পারমিশন দেইনি! দয়া করে আপনি করে বলুন।” তুলির বলা এ কথাগুলো সিরিয়াস না ফান বুঝতে পারলাম না। তবে এই মুহূর্তে বিয়ে ভাঙ্গলে আমার মান ইজ্জতের কি হবে সেই ভাবনাতেই গা হিম হয়ে আসতে লাগলো!
আচ্ছা ঠিক আছে আপনি করেই বলছি।
আপনি বিয়ে ভাঙ্গতে চাচ্ছেন কেনো? আমাকে একটু খুলে বলবেন কি। যদি গুরুতর কোন কারণ থাকে, কথা দিলাম এ বিয়ে ভেঙ্গে দিবো। নিজ দ্বায়িত্বেই।” কথাগুলো বলার সময় নিজেকে বাংলা সিনেমার স্যাক্রিফাইসিং তৃতীয় নায়কের একজন বলেই মনে হচ্ছিলো। এই শেষ মুহূর্তে এসে এই বিপদটায় নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। হাত পা কাঁপতে লাগলো।
“আপনাকে বিয়ে ভেঙ্গে দিতে বলছি তাই বলে এটা ভাববেন না যে আমার কারো সাথে এফেয়ার আছে। কিংবা কোন শারীরিক বা মানসিক সমস্যার মধ্যে আছি। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং বরঞ্চ আমি বিয়ের জন্য অনেকদিন আগে থেকেই সম্পূর্ণ প্রস্তুত আছি। এমনকি আপনি যেদিন আমাকে যমুনা ফিউচার পার্কে দেখলেন, সেদিন থেকেও কিন্তু আপনাকে ঘিরেই আমার বিয়ের ভাবনা।” কথাগুলো বলেই তুলির দীর্ঘশ্বাসে আমার নিজের মধ্যেও একটা খারাপ লাগা অনুভব।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)