হাতিশুঁড় গাছের উপকারিতা ,গাছটি আকারে এক থেকে দেড় ফুট বা দুই ফুট উঁচ্চতা হয়ে থাকে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং আর এই গাছটি আমাদের বাসার আশে পাশেই ঝুরঝাপ বা খালি স্থানে হয়ে থাকে।
হাতিশুঁড় গাছের উপকারিতা
এই গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল অনেকটা হাতির শুঁড় মতই দেখতে হয়।আবার অনেকের কাছে হাতিশুঁড়ি, হাতিশুণ্ডি, হস্তীশুণ্ডী, শ্রীহস্তিনী, মহাশুণ্ডী ইত্যাদি স্থানীয় নামেও পরিচিত।যাই হোক আসুন আমরা এখন এর গুণ সম্পকে কিছু তথ্য জেনে নেই।
ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং
যেসব কাজে লাগে হাতিশুর গাছ
✓ বিষাক্ত কোনো পোকার কামড়ে শরীরের কোনো স্থান ফুলে গেলে এবং সে স্থানে জ্বালাপোড়া হলে এ উদ্ভিদের পাতা বেটে এর রস লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
✓ আঘাতজনিত ফোলায়- পাতা বেটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যথা কমে যায়।
✓ ঠান্ডা লেগে হাতে পায়ের গাঁট ফুলে গেলে বা বাগী ফোলা অর্থাৎ উরু ও তলপেটের মাঝখানে, কুচকির ডান ও বাম দিকে যেকোনো দিক ফুলে গেলে এ গাছের পাতা বেটে হালকা গরম করে আক্রান্ত জায়গায় লাগালে ফোলা ও ব্যথা কমে যায়।
আঘাতজনিত ফোলায় পাতা বেটে অল্প গরম করে লাগালে অনেক সময় ফোলা ও ব্যথা কমে যায় অনেক উপশম পাওয়া যায়।ঠান্ডা লেগে হাতে পায়ের গাঁট ফুলে গেলে বা বাগী ফোলা অর্থাৎ উরু এবং তলপেটের মাঝখানে, কুচকির ডান ও বাম দিকে যেকোনো দিক ফুলে গেলে এই গাছের পাতা বেটে হালকা গরম করে আক্রান্ত জায়গায় লাগালে ফোলা এবং ব্যথা কমে যায়।
দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
✓ কোন কারনে চোখ টকটকে লাল হলে, কড় কড় করছে- মনে হচ্ছে বালি পড়েছে। এমনটা হলে হাতিশুঁড় গাছের পাতার রস অব্যর্থ ওষুধ।
✓ সর্দি লাগলে এই হাতিশুড়ের পাতা ছেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেলে সর্দি ভাল হবে।
✓ একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিলে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।
✓ টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।
দেহের ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এই পাতার রস ব্যবহার করা হয়।কোন কারনে চোখ টকটকে লাল হলে কড় কড় করছে মনে হচ্ছে বালি পড়েছে, এমনটা হলে হাতিশুঁড় গাছের পাতার রস অব্যর্থ ওষুধ।সর্দি লাগলে এই হাতিশুড় গাছের পাতা ছেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেলে সর্দি
ভাল হবে।
দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
✓ দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।
✓ ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিলে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবার ১০০% সম্ভবনা রয়েছে।টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে অনেক কার্যকরী একটি সমাধান, এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
আপনার যৌন রোগের জন্য খেয়ে থাকেন তাহলে আমি বলব আপনাকে প্রতিদিন সকালে উঠে আড়াইশো গ্রাম পানি খাবেন তারপরে হাতির সুর গাছের মূল অর্থাৎ শিকড় দুই কর পরিমাণ অথবা 2 ইঞ্চি মধুর সাথে মিক্স করে চিবিয়ে রস খেয়ে ফেলবেন আপনার অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে খাবার আগে সকালে শুধু ২৫০ গ্রাম পানি খাবেন তারপরই
এটি খাবেন খাবার এক ঘন্টার ভিতরে কিছুই খাবেন না অবশ্যই আপনাকে সকালে খাওয়ার কথা বলেছি কারন আছে এটি খালি পেটে খেতে হয় যদি মধু না থাকে তাহলে শুধু ২ ইঞ্চি শিকড় আপনি চিবিয়ে রস খেয়ে ছাবা ফেলে দিবেন অবশ্যই এটি আপনাকে খালি পেটে সেবন করতে হবে ধন্যবাদ ইনশাআল্লাহ আপনার যৌবন বৃদ্ধি পাবে এবং ভালো হয়ে যাবে
ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।হাতির শুঁড় গাছের শিকড় বা মূল যদি কোনও ব্যাক্তি মধুর সাথে মিশ্রন করে সকালে খালি পেটে আর রাতে ঘুমানোর আগে টাণা
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)