হাত পা কামড়ানোর ঔষধের নাম , অনেক লোক তাদের নখ কামড়ায় বা মাঝে মাঝে নিজেকে একটি হ্যাংনেল চিবিয়ে দেখতে পায়, কিন্তু আপনি যদি দেখেন যে আপনি বাধ্য হয়ে আপনার হাত এবং আঙ্গুলের চামড়া কামড়াচ্ছেন এবং খাচ্ছেন, তাহলে আপনার ডার্মাটোফ্যাগিয়া হতে পারে ।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এটি এক ধরনের শরীর-কেন্দ্রিক পুনরাবৃত্তিমূলক আচরণ (BFRB)। এটি একটি অভ্যাস বা টিক নয়, বরং একটি ব্যাধি।
হাত পা কামড়ানোর ঔষধের নাম
তীব্র ব্যাথা হওয়া বা করা ইত্যাদি Mussel Pain বা মাংশাপেশির ব্যাথা হিসেবে বিবেচিত। এছাড়াও হাড়ের জয়েন্টসমুহ যেমনঃ হাটু, কোমর, হাতের কনুই ইত্যাদিতেও তীব্র বা মাঝারী ব্যাথা হয়ে থাকে। আবার চোট লাগা বা আঘাতজনিত কারণেও ব্যাথা হয়ে থাকে।
হঠাৎ পরিশ্রম বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণেও অনেক সময় শরীর ব্যাথা করে থাকে। এসকল ব্যাথা থেকে সমাধান পেতে আপনি হয়তো অনেক রকম ঔষধ সেবন করেও ভালো উপকার পাচ্ছেন না। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং তা হলে আপনার জন্য পারফেক্ট ঔষধ হচ্ছে Arthodex ক্যাপসুল।
সকালে ও রাতে খাবার পরে ১টি ক্যাপসুল সেবন করুন এবং উপভোগ করুন ব্যাথামুক্ত জীবন। তবে খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে একটি Digedex ক্যাপসুল অবশযই খেয়ে নিবেন।
ডিক্লোমল ট্যাবলেট (Diclomol Tablet) একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ (NSAID) বা স্টেরয়েড নয় এমন একটি প্রদাহ-বিরোধী ওষুধ যা ব্যথা, প্রদাহ, কঠিনতা, জয়েন্ট বা গাঁটে ব্যথা এবং ফোলা থেকে মুক্তি দেয়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এই ওষুধ আঘাতের কারণে সৃষ্ট পেশী ব্যথা, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, বেদনাদায়ক ঋতুস্রাব, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, অ্যাঙ্কাইলুজিং স্পনডিলাইটিস এবং মাইগ্রেনের মতো অবস্থার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
ওষুধটি সাইক্লো-অক্সিজিনেস উত্পাদনকে বন্ধ করে কাজ করে যা প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন নামক যৌগ সংশ্লেষের জন্য দায়ী। শরীরে এই যৌগের সংশ্লেষণ হলে প্রদাহ, ফোলাভাব, জ্বর এবং ব্যথা সৃষ্টি হয়। ওষুধটি ব্যাকটেরিয়া ডিএনএ / DNA উৎপাদনেও বাধা প্রদান করে।
ভুল ভঙ্গিতে ঘুমালে
পা কামড়ানোর জন্য দায়ী হতে পারে আপনার ভুল ভঙ্গিতে ঘুমানোর অভ্যাসও। ঘুমানোর ভঙ্গির কারণে পায়ের পাতা ও উপরের দিকে পেশিতে টান পড়তে পারে। পা দীর্ঘ সময়ের জন্য এভাবে থাকলে এই সমস্যা বাড়ে। এমনকি অল্প নড়াচড়াও ক্র্যাম্প সৃষ্টি করতে পারে। তাই পা স্বাভাবিক পজিশনে রেখে ঘুমান। একেবেঁকে ঘুমাবেন না।
ঋতু পরিবর্তন
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের সময় পা কামড়ানোর সমস্যা খুবই স্বাভাবিক। বিশেষ করে গরমে এবং শীতের আগে আগে এটি বেশি হতে পারে। যদিও এটি সবার ক্ষেত্রে ঘটে না তবে ভুক্তভোগীর সংখ্যা কম নয়। এ ধরনের ক্র্যাম্প নার্ভে সমস্যার কারণে হতে পারে, পেশিতে সমস্যার কারণে নয়।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)