হাদিসে জিবরাইল কাকে বলে , সুন্নি ইসলামে, জিব্রাইল (‘হাদিস জিব্রিল’ নামেও পরিচিত) এর হাদিস হল ইসলামের নবী মুহাম্মদের (ইসলামের শেষ নবী) একটি হাদিস যা ইসলাম ধর্মকে সংক্ষিপ্তভাবে প্রকাশ করে।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এতে ইসলাম ধর্মের মূল বিষয়গুলির একটি সারাংশ রয়েছে, তা হল: ইসলাম (إسلام), যা “ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ” সহ বর্ণনা করা হয়েছে।
হাদিসে জিবরাইল কাকে বলে
তিনি নবী করীম (সা:) -এর নিকটে এসে বসলেন। অত:পর হুজুরের দু’জানুর সাথে নিজের দু’জানু মিশিয়ে এবং নিজের দু’হাত তাঁর দুই উরূর উপর রেখে বললেন; ‘হে মোহাম্মদ! আমাকে বলুন ইসলাম সম্বন্ধে, (ইসলাম কি?)
হুজুর উত্তরে বললেন; ‘আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং মোহাম্মদ (সা:) তাঁর রসূল, এ ঘোষণা করবে, নামাজ কায়েম করবে, যাকাত দেবে, রমজানের রোজা রাখবে এবং বায়তুল্লাহর হজ্জ্ব করবে- যদি তুমি সেখানে পৌঁছতে সমর্থ হও, এটাই হল ইসলাম’। তিনি বললেন; ‘ঠিক বলেছেন’। তাঁর প্রশ্নোত্তরে আমরা আশ্চর্য বোধ করলাম।
ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং বিখ্যাত হাদিস হল জিবরীল (আ.)-এর হাদিস, যাতে জিবরীল (আ.) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইসলাম, ঈমান, কেয়ামত এবং এর আলামত সম্পর্কে প্রশ্ন করতে আসেন।
ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান । এটি জীবনের সকল ক্ষেত্রে ঐক্য নিয়ে আসে। আমাদের অবশ্যই কুরআন এবং মুহাম্মদ (সা.)-এর শিক্ষাকে তাদের সামগ্রিকভাবে গ্রহণ করতে হবে, যদি তা না করা হয়; এই শিক্ষাগুলো তাদের গুরুত্ব ও মূল্য হারাবে।
হযরত উমর বিন খাত্তাব (রা:) বলেন, “একদিন আমরা রসূলুল্লাহ (সা:) -এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, এমন সময় সাদা ধবধবে কাপড় ও মিশমিশে কালো কেশধারী একজন লোক আমাদের নিকট হাজির হলেন। তাঁর মধ্যে (আগন্তুকের ন্যায়) ভ্রমণের কোন চিহ্নও দেখা যাচ্ছিল না। অথচ আমাদের মধ্যে কেউ তাকে চিনতেও পারলো না। স্থানীয় হলে আমরা তাকে নিশ্চই চিনতাম।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)