হালুয়া ঔষধ বানানোর নিয়ম ,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং আমি সব যৌন শক্তি বর্ধক খাবার
যেমনঃ- (১) মধু (২) রসুন (৩) অর্জুন গাছের ছাল (৪) কাঁচা পেয়াজ (৫) খেজুর (৬) দুধ (৭) খাঁটি সরিষার তৈল (৮) কাঁচা ছোলা ও কাঁচা বাদাম এক রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে (৯) কিশমিশ (১০) আঙ্গুর (১১) কলা (১৩) জলপাই(যাইতুন) এসব যদি এক সাথে হামান দিস্তা দিয়ে পিষে । হালুয়া বানিয়ে খাই
হালুয়া ঔষধ বানানোর নিয়ম
ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন সম্পর্কে আমাদের অনেকের মনে একটি সহজ-সরল ধারণা প্রচলিত আছে। ধারণাটি এরকম, ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন নিরাপদ এবং এসব ওষুধের কোনো ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং অনেকে বলেন, ভেষজ ওষুধের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর সহজলভ্যতা, দামে সস্তা এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই আজ বিশ্বব্যাপী স্লোগান উঠেছে- ফিরে চলো প্রকৃতির কাছে।
ভেষজ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই-
এ কথাটি আমার বোধগম্য নয়। আমি বহু বছর ধরে ভেষজ উদ্ভিদ ও ওষুধের ওপর গবেষণা করে আসছি। বিভিন্ন ঔষধি গাছ থেকে প্রায় দু’শ নতুন রাসায়নিক যৌগ আইসোলেট করে অনেক ঔষধি গুণাগুণের ওপর প্রচুর কাজ করেছি
প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে কিছুটা ঘন করে নিতে হবে।
গ্রেট করা গাজর দুধের মধ্যে দিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন। মধ্যম আঁচে চুলায় নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না গাজর নরম হয়। এবার চিনি, এলাচ, দারচিনি দিয়ে আস্তে আস্তে নাড়ুন।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং দুধ শুকিয়ে আসা পর্যন্ত মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন। দুধ শুকিয়ে আসলে অল্প আঁচে ঘি দিয়ে একবার নেড়ে দিন।
হালুয়া পাত্রের সাইডে যখন আর লাগবেনা আর সোনালি বাদামি রং হবে তখন নামিয়ে নিয়ে কাজু বাদাম কুচি দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
এ ধরনের একটি ওষুধের গায়ে লেখা কার্যকারিতার মধ্যে রয়েছে- ‘সাধারণ দুর্বলতা, স্নায়ুবিক দুর্বলতা, মানসিক উদ্বেগ, স্মরণশক্তির দুর্বলতা, অরুচি, পাকস্থলীর গোলযোগ, মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং অ্যালকোহলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মনোযোগের অভাব, অস্থিরতা ও ভাইরাস সংক্রমণ’। এসব ওষুধের গায়ে কোনো সতর্কবার্তা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা উল্লেখ নেই।
এ জাতীয় ওষুধ বা ওষুধ নামধারী বস্তু কতটুকু নিরাপদ বা কার্যকর তা বলা সহজসাধ্য নয়। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং তবে এসব সেবনে প্রচণ্ড ঝুঁকি আছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এসব ওষুধের ওপর আমার একটি সাক্ষাৎকার এক টেলিভিশন চ্যানেলে বিস্তৃত আকারে প্রচারিত হয়েছিল।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)