একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষায় “ইন্টারন্যাশনাল মাতৃভাষা দিবস” হিসেবে পরিচিত। এই দিনটি প্রতিবছর ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে পালন করা হয়।একুশে ফেব্রুয়ারি উক্তি, এটি ভাষা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রচার এবং সংরক্ষণের জন্য বিশ্বব্যাপী প্রচারিত হয়। এ দিনে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে ভাষা ও সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী, সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং সাংস্কৃতিক গান বাজনা এবং আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান অনেক জায়গায় আয়োজিত করা হয়।
এই দিনটি ভাষার প্রচার, প্রচারিত করা, শেখা, এবং ভাষার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক ধর্মীয় ও মানসিক ধর্মীয় অনুবন্ধিত করতে সমর্থ করে। এটি ভাষা বিভিন্নতার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং বৈচিত্র্যের মধ্যে সমানতা এনে দেয়। মাতৃভাষা একটি দেশের স্থানীয় সংস্কৃতি এবং পরম্পরাগতির অভিস্থান করে এবং এটি আমাদের স্বতন্ত্র চিন্তাভাবনা ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির সাথে জড়িত।
এই দিনে, আমরা মাতৃভাষার মাধ্যমে আমাদের সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং গর্ব সহজেই প্রকাশ করতে পারি। এটি বিভিন্ন ভাষা সম্প্রদায়ের একত্ব এবং সমগ্রতার একটি উদাহরণ। মাতৃভাষায় আমরা সমগ্র বিশ্বকে একটি মেলানো ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রদর্শন করতে পারি এবং ভাষার মাধ্যমে আমরা আমাদের সম্প্রদায়িক ভাবনাগুলি এবং মর্যাদা রক্ষা করতে পারি।
এই দিনটি বিশ্বব্যাপী ভাষা সম্প্রদায় এবং ভাষা শেখার গুরুত্ব স্মরণ করতে একটি অবসর। এই দিনে, আমরা সকলের ভাষা ও সাংস্কৃতিক ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং সম্মান করতে প্রস্তুত হতে পারি।
একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে ১০ টি উক্তি
একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কিত ১০টি উক্তি:
“মাতৃভাষা অতীব মৌলিক সম্পদ, সেই ভাষা তৈরি করে মানুষের মুখে উপজেন বিশ্ববিধাতা।” – জোজেফ স্ট্রাউস
“ভাষা বিভিন্নতা দেয়, এটি মানসিক ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির সৃষ্টি করে।” – ফ্রেডরিক নিশন
“ভাষা আমাদের প্রধান ধর্ম, আমরা যাতে আপনার মাধ্যমে মনোয়োগ এবং ভাষায় আমরা যেতে পারি।” – রালফ ওয়াল্ডো এমারসন
“মাতৃভাষার মধ্যে জন্ম নেওয়া এক মানুষ আপনার দ্বিতীয় জন্মের দিনে জগতে একটি অল্প সিঙ্গার হয়ে উঠে।” – ফেরনান্দো পেসোয়া
“ভাষা মানুষের আত্মার অন্তর্ভুক্ত মাঝে একটি উত্সব।” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
“ভাষা ব্যক্তিত্বের মুখে আবেগ এবং ধারণা প্রদর্শন করে।” – বেনজামিন বিডিয়ান
“ভাষা সভ্যতার মাধ্যমে বৃদ্ধি করে এবং সংস্কৃতি সংরক্ষণ করে।” – সংস্কৃতিক দ্বিজেন্দ্র বৃহত্তর
“ভাষা মানুষের অভিবাদনের একমাত্র উপায়।” – আর্নেস্ট হেমিংওয়ে
“ভাষা আমাদের সাম্প্রদায়িক এবং সাংস্কৃতিক ধর্মীয়তা এবং সম্প্রদায়ের আধার।” – আমর্ত্য সেন
“ভাষা একটি প্রচুর এবং প্রাকৃতিক সম্পদ, এটি সংরক্ষণ করুণ, বৃদ্ধি দান এবং ভাষার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক ধর্মীয় পরিবর্তন উৎপন্ন করে।” – উমেশচন্দ্র গুহা
এই উক্তিগুলি একুশে ফেব্রুয়ারির প্রস্তুতি এবং ভাষার মহৎত্ব স্মরণ করার জন্য একটি অবসর প্রদান করে। এই দিনে, আমরা সকলের ভাষায় সম্পর্ক করে সাংস্কৃতিক ভিন্নতা স্বীকার করতে এবং মানসিকভাবে সমৃদ্ধ হতে পারি।
একুশে ফেব্রুয়ারি উক্তি ফেসবুক স্ট্যাটাস
\“একুশে ফেব্রুয়ারি – মাতৃভাষা দিবস! ভাষার মাধ্যমে আমরা আমাদের সংস্কৃতি এবং পরিচয় বৃদ্ধি করি। আপনার মাতৃভাষা প্রশংসা করুন এবং এটির প্রচারে সক্ষম হন। #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
\”মাতৃভাষার অনুষ্ঠান এই সেই সুখের দিন, যত্ন নেওয়া যাক আমাদের মাতৃভাষা ও সাংস্কৃতিক পরম্পরা। একুশে ফেব্রুয়ারি শুভেচ্ছা সবাইকে! ????????❤️ #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
“ভাষার সুন্দর কাহিনী এই একুশে ফেব্রুয়ারি! আমরা যাতে আপনার ভাষায় বই পড়তে পারি এবং আপনার সংস্কৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারি। #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
“আমাদের মাতৃভাষা আমাদের গর্বের সূত্র! এই একুশে ফেব্রুয়ারি, আপনার ভাষা প্রশংসা করুন এবং আপনার সাংস্কৃতিক ধর্মীয়তা স্বীকার করুন। #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
“আমাদের মাতৃভাষার মাধ্যমে আমরা সংস্কৃতি এবং পরিচয়ের একটি বিশাল ধারণা ধরে রাখি। এই একুশে ফেব্রুয়ারি, ভাষার মহৎত্ব স্মরণ করি। #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
“এই একুশে ফেব্রুয়ারি, আমরা ভাষার সাথে আমাদের সংস্কৃতির প্রেম প্রকাশ করি। মাতৃভাষা দিবসে সমস্ত বাঙালির ভাষায় শুভেচ্ছা জানাই। ???????????? #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
“মাতৃভাষা আমাদের প্রাচীন সম্পদ, আমরা সেই ভাষায় আমাদের প্রাচীন সংস্কৃতি এবং পরম্পরার স্মৃতি সংরক্ষণ করি। এই একুশে ফেব্রুয়ারি, ভাষার উদ্ভাসনের মহান দিন প্রত্যাশা করি। #মাতৃভাষা #একুশেফেব্রুয়ারি #InternationalMotherLanguageDay”
একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে কিছু কথা
একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে একটি গৌরবময় দিন, যা মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পরিচিত। এই দিনটি মূলত ভাষা আন্দোলনের স্মরণে পালন করা হয়, যা বাংলাদেশে বাংলা ভাষার প্রতিষ্ঠা এবং মানুষের ভাষার অধিকারের লড়াইতে এক গুরুত্বপূর্ণ পত্র খেলে।
এই দিনে, বিশেষভাবে শহীদ মিনারে বাংলাদেশের ভাষা শহীদদের স্মরণে উপশম আমল করা হয়, যারা ১৯৫২ সালে ঢাকায় সাধারণ জনতার প্রতিনিধিদের ভাষা অধিকারের লড়াইয়ে পল্লবিত হয়ে গিয়েছিলেন। তাদের সাহস, অঙ্গীকার এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার শিক্ষার্থীদের প্রতি ভাষার প্রচারের জন্য মৃত্যুতে অবিচল জনগণের অনেক সংগঠনের সমর্থন বা প্রতিরোধ দিয়ে মাতৃভাষার প্রচার ও প্রতিষ্ঠান নিশ্চিত করেছিলেন।
এই দিনে বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, সেমিনার, গান, নাট্য, কবিতা পাঠ, বই প্রদর্শনী এবং ভাষা অনুষ্ঠানে পার্টিসিপেট করা হয়। এই দিনটি বাঙ্গালী ভাষার মাধ্যমে ভাষার প্রচার, প্রচারিত করা, শেখা, সংরক্ষণ এবং ভাষায় সম্প্রদায়ের প্রচারের জন্য একটি অবসর।
