বাংলাদেশ কোন গোলার্ধে অবস্থিত

বাংলাদেশ কোন গোলার্ধে অবস্থিত , বাংলাদেশ পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত এবং দক্ষিণ-মধ্য এশিয়ায় ভারতীয় উপমহাদেশে অবস্থিত।  বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগর, এবং  ভারত ও বার্মা (মিয়ানমার) দেশগুলির দ্বারা সীমাবদ্ধ।

বাংলাদেশ কোন গোলার্ধে অবস্থিত






বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। [১] বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে আছে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে আছে মায়ানমার, আর দক্ষিণ উপকূলের দিকে আছে বঙ্গোপসাগর।

বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের উপরে অবস্থিত আছে। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাঙালি জাতিগত ও বাংলা-ভাষীগত অঞ্চল গঠন করে যার নাম “বঙ্গ” বা “বাংলা”।

বঙ্গের পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক একটি আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়




উত্তর গোলার্ধ বেশি ঠান্ডা” বিষয়টা ঠিক সেরকম নয়। পার্থক্য যেটুকু আছে সেটা হলো এরকম-



উত্তরের দিকে ভূমির পরিমান বেশি, পানির পরিমান কম। পানির তাপধারন ক্ষমতা বেশি বলে সমুদ্র ঠান্ডা হতেও সময় বেশি লাগে, গরম হতেও সময় বেশি লাগে। তাই ঋতুভেদে তাপমাত্রার যে পরিবর্তন তা দক্ষিনে কম অনুভূত হয়।


আন্তমহাসাগর স্রোতের প্রভাবেও নাকি উত্তর-দক্ষিনে কিছুটা হেরফের হয়। কিন্তু এটার বিস্তারিত আমার জানা নেই।


তবে সামগ্রিকভাবে দক্ষিনে তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি ধীরে হলেও, দক্ষিনে অ্যান্টার্কটিকা কিন্তু আবার উত্তর মেরু অঞ্চলের থেকে ঠান্ডা বেশি। কারণ উত্তর মেরু অঞ্চল সমুদ্রের মধ্যে বলে উষ্ণ জলের স্রোত থেকে সে অপেক্ষাকৃত গরম থাকতে পারে।



তবে একটা ব্যাপার নিশ্চিত যে, সৌর অয়নবৃত্তীয় তল বা পৃথিবীর কক্ষপথের অবস্থান যে তলে, তার সাথে ২৩.৫ ডিগ্রী হেলে থাকার কারণে যে ঋতু পরিবর্তন হচ্ছে, সেই হেলে থাকার প্রভাব উত্তর দক্ষিনে একেবারেই সমান। একান্তই হেলে থাকার কারণে উত্তর-দক্ষিনে জলবায়ুর কোন প্রকার ব্যবধান হয় না।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)