মেহ রোগের ঔষধের নাম,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

মেহ রোগের ঔষধের নাম , মেহ রোগ হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে যোনিপথের ইনফেকশন বা জীবাণু দূষণ।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এটাকে অনেকেই যৌন সংক্রান্ত রোগ হিসেবে চিনে থাকেন কেননা, ভাইরাস সংক্রমনে অবাধে মেলামেশার কারণে একজনের থাকলে অন্যজনের হয়ে যায়।তাছাড়া পুরুষেরা যদি অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে থাকেন তাহলে মেহ রোগ তাদেরও হতে পারে।

মেহ রোগের ঔষধের নাম




অনিয়মিত মাসিক বা সাদাস্রাব এর কারনে মেহু প্রমেহ রোগের ক্ষেত্রে এক কাপ কাঁচা হলুদের রস বা সমপরিমাণ আতপ চাল ধোয়া পানির সঙ্গে এক চা চামচ কালো জিরার তেল মিশিয়ে দৈনিক তিনবার করে নিয়মিত কিছুদিন সেবন করার মাধ্যমে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই মেহ রোগ ভালো হয়ে যায়।



প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ী হয়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ খাওয়া উচিত।

এতে ভালো ফল পাবেন।যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।তবে যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপদ জনক।



মেহ রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসা


মেহু রোগের ঘরোয়া কিছু চিকিৎসা রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করলে অনেক ক্ষেত্রে এই রোগটি থেকে নিজেকে দূরে রাখা সম্ভব।



রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে।রাতে শুবার সময় ইসুপগুলের ভুসি পানি দিয়ে খাবেন ৭ দিন খান ফলাফল নিজেই পাবেন।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  কথায় আছে দাদা খেলে দাদি খুশি নানা খেলে নানি খুশি এরেই নাম ইসুপগুলের ভুসি।নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেলে এমনিতেই পুরুষের বীর্য ঘন হয়ে থাকে।

যেমন প্রতিদিন দুধ, ডিম, মধু গ্রহণ করলে সাধারণত আর কোনো কিছুরই দরকার পড়ে না। অনেকে আবার সরাসরি বিভিন্ন ধরনের এলোপ্যাথিক ওয়ান টাইম পার্শপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ক্যাপসুল,ট্যাবলেট ঔষধ খাওয়া শুরু করে দেন।কিন্তু আসলে তারা জানে না এই ধরনের ঔষধ দীর্ঘদিন সেবন করলে আপনার যৌনশক্তি একেবারেই চিরদিনের জন্য ধ্বংশ হয়ে যাবে।তখন আর কোন কবিরাজি বা ডাক্তারি কোন ঔষধের মাধ্যমে আপনি স্থায়ীভাবে আপনার যৌনশক্তি ফিরে পেতে পারবেন না।



পাথরকুচি পাতার রস খেতে হবে


মেহ রোগ দূর করতে হলে পাথরকুচি পাতার রস এক চামচ করে প্রতিদিন সকাল বিকাল খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। এভাবে একটানা এক সপ্তাহ খেতে হবে তাহলে নিজেরাই তফাৎটা বুঝতে পারবেন।



রাম তুলসীর শুকনা মঞ্জুরী খেতে হবে


রাম তুলসীর শুকনা মঞ্জুরি আগের দিন ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে পরেরদিন ওই পানিতে চিনি মিশিয়ে সকালে খেলে মেহরোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।

এছাড়া অল্প বয়সে যৌনতা বিষয়ক অধিক বেশী চিন্তা করা, অধিক বেশী পর্ণ দেখা, অতিরিক্ত বেশী যৌন মিলন করা সহ অনিয়ন্ত্রিত এবং অনিরাপদ যৌনাচার উক্ত রোগসমূহ পুরুষ মানবদেহে সৃষ্টির অন্যতম কারন হিসাবে বিবেচিত।

পাশাপাশি অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ, অতিরিক্ত মানুষিক দুঃশ্চিন্তা, হজমের গন্ডগোল, শারীরিক পুষ্টির অভাব সহ অন্যান্য আরো নানবিধ কারনে উক্ত সমস্যাসমূহ পুরুষ মানবদেহে সৃষ্টি হতে পারে।সন্মানিত প্রশ্ন কর্তা!বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  মেহ এমন একটি রোগ যা সম্পুর্ন নির্মুল হলেও কিছু কারন ভেদে রোগটি আবারও হয়ে থাকে,,, যেমন একটি প্রবাদ কথা আছে,,,, (যার আছে দেহ, তার হবেই মেহ,,,,! )





জামের ফুল খেতে হবে


জামের ২৪ গ্রাম ফুল ২৫০ মিলিমিটার পানিতে ভিজিয়ে কিছুক্ষণ পর তুলে পিষে নিতে হবে। তারপরে মিহি কাপড় দিয়ে ছেকে দ্বিগুণ পরিমাণ মিছরি দিয়ে শরবত তৈরি করে বোতলে ভরে রাখতে হবে। তারপরে এই শরবত সকাল ও বিকাল 3 চামচ করে সেবন করতে হবে। এভাবে একটানা দুই সপ্তাহ এমন করতে হবে তাহলে মেহ রোগ থেকে অনেকটা আরোগ্য পাওয়া যাবে।





মেহ রোগের ঔষধের নাম


অনেকেই মেহ রোগের জন্য এলোপ্যাথিক ঔষধ কোনটি সেবন করতে হবে এই নিয়ে প্রশ্ন করে থাকেন।মেহ রোগের জন্য Lycopodium clavatum এই ওষুধটি সেবন করতে পারেন। আর যারা meh রোগের হোমিও চিকিৎসা রোগের হোমিও ঔষধের নাম জানতে চান তারা চাইলে সরাসরি মেডরিনাম হোমিওপ্যাথি ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই এই ক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে।


(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)