ইফতার নিয়ে উক্তি,ইসলামিক বাণী ও বিখ্যাত কিছু কথা

ইফতার নিয়ে উক্তি ()
ইফতার নিয়ে উক্তি ()

ইফতার একটি বিশেষ মুসলিম আনন্দোৎসব, যা রমজান মাসের রোজার পর সূর্যাস্তে ব্রেক করার সময় হয়।ইফতার নিয়ে উক্তি, রমজান মাস ইসলামী ক্যালেন্ডারের নবম মাস এবং এটি একটি পবিত্র মাস যখন মুসলিম ভাই ও বোনরা রোজা রেখে আল্লাহর প্রতি তাদের পবিত্র আবেগ উত্সর্গ করেন।

ইফতার সময়ে অনেক বিশেষ খাবার এবং পানীয় প্রস্তুত করা হয়, যা রোজা ভঙ্গ করার পর খাওয়া হয়। ইফতারে খাবারে সাধারণভাবে খিচুরি, সমোসা, পাকোড়া, রোজা পাক, ফল, মিষ্টি, দুধ এবং পানীয় সম্পর্কিত বিভিন্ন পদার্থ থাকতে পারে। মুসলিম সাধারণভাবে প্রয়োজনীয় খাদ্য পদার্থ দান করার প্রয়োজনীয়তা মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন যাতে দানের পক্ষ থেকে দান করা আনন্দ প্রাপ্ত করতে পারেন।

ইফতারে একটি বিশেষ দু’আ পড়া হয়, যার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে শুভেচ্ছা জানানো হয়। এটি অর্থ করে:

“আল্লাহর নামে শুরু করছি, মহান আল্লাহর কাছে ইফতার করছি।”

এটি মুসলিমদের অনুভূতি দেওয়ার জন্য একটি স্পেশাল মুহুর্ত। পুনরায় ইফতারের সময় রোজা করা শুরু হয় এবং এই সময়ে মুসলিম ভাই ও বোনরা অনেক আনন্দের সাথে খাবার খেয়ে মোমবাতি করে এবং পান্নীয় পান করে।

ইফতার একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে মানুষ পবিত্রতা, ধৈর্য, সহিষ্ণুতা এবং দানের প্রকৃতির মতো উন্নত গুণ উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি একটি মুসলিম সামাজিক অনুবাদের জন্য অদ্ভুত সময়, যা পাবলিক আনন্দ এবং সামাজিক একতা উদ্বোধন করে।

ইফতার নিয়ে উক্তি
ইফতার নিয়ে উক্তি

 

ইফতার নিয়ে ১০ টি উক্তি

অনুগ্রহপূর্বক, এই নিম্নলিখিত দশটি উক্তি ইফতার সময়ে মুসলিম ভাই বোনরা এবং সম্পর্কিত ব্যক্তিদের উপর ভালো প্রভাব ফেলার জন্য সহায়ক হতে পারে:

১. “আল্লাহু আকবার” – ইফতারে রোজা ভঙ্গ করার সময়, রোজাদাররা অল্লাহু আকবার কাহার নামে ধ্বনি করতে পারে।

২. ভুল করার ক্ষমতা – ইফতারে রোজাদাররা ভুল করার ক্ষমতা দেবেন এবং ভুলের জন্য মাফী চাওয়া হলে মাফ করতে পারেন।

৩. শুভ ইচ্ছা – ইফতারে মুসলিম ভাই বোনরা এক অপরকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন এবং পরস্পরকে আল্লাহর অনুগ্রহ ও বরকতের প্রার্থনা করতে পারেন।

৪. আদায় ও দান – ইফতারে রোজাদাররা আদায় করতে পারেন এবং দান করতে পারেন, সাথে বিশেষ করে প্রয়োজনীয় বন্ধু, আত্মীয় এবং দারিদ্র মানুষদের উপর প্রকাশ্য করতে পারেন।

৫. ধ্বনির সহজ পড়ুন – ইফতারে কয়েকটি দুআ পড়া হয়, এগুলি সহজভাষায় পড়া হয় যাতে সবাই বুঝতে পারে এবং প্রত্যুত্থানের মুহুর্ত সম্পর্কে অবগত হতে পারে।

৬. পরিশ্রম প্রত্যুত্থান – ইফতারে রোজা ভঙ্গ করার পর, মুসলিম ভাই ও বোনরা আল্লাহর কাছে ধন্যবাদ জানাতে পারে এবং তাদের ব্যক্তিগত ইবাদত উন্নত করতে পারে।

৭. সংযম – ইফতারে কিছু সময় পর সামান্য তৈরি খাবার খেয়ে নিতে পারেন যাতে প্রায় পূর্ণ অনুভূতি উত্থাপিত না হয়।

৮. পর্য়াপ্ত পানি – ইফতারে পর্য়াপ্ত পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে রোজাদাররা শুষ্কতা এবং জলোচ্ছ্বাস থেকে বাঁচতে পারেন।

৯. ইবাদত ও দোয়া – ইফতারে মুসলিম ভাই ও বোনরা ইবাদত করতে পারেন এবং অবশেষে দোয়া করতে পারেন এব

 

 

ইফতার নিয়ে উক্তি ১০ টি ইসলামিক 

এই নিম্নলিখিত দশটি ইসলামিক উক্তি ইফতারের সময়ে ব্যবহার করা যেতে পারে:

১. “বিসমিল্লাহ” – ইফতারে ভোজনের সময় সূরা শুরু করতে সময় এই দু’টি শব্দ ব্যবহার করা সুন্নত। এটি অর্থ করে, “আল্লাহর নামে”।

২. “আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু উয়া বিকা আমনতু উয়া আলায়াকা ফতুহ়ু” – এই দু’টি বাক্য অর্থ করে, “হে আল্লাহ, তোমার জন্য আমি রোজা রেখেছি এবং তোমার মধ্যে ইফতার করব।”

৩. “আল্লাহু আকবার” – ইফতারে রোজা ভঙ্গ করার সময়, এই দু’টি শব্দ ব্যবহার করা সুন্নত। এটি অর্থ করে, “আল্লাহু মহান।”

৪. “ইন্নি লিল্লাহি উয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন” – যখন একজন মুসলিম কে ইফতার করতে যাওয়া দরকার হয় এবং প্রত্যুত্থানের সময় এই দু’টি বাক্য পড়া হয়। এর অর্থ করে, “আমি আল্লাহর কাছের পক্ষ থেকে এসেছি এবং প্রত্যুত্থানের কাছে ফেরাচ্ছি।”

৫. “ইলাহি অন্তা সাল্লিতু উয়া সাল্লাম” – এই বাক্যের মাধ্যমে মুসলিম রোজার প্রকাশের জন্য প্রশংসা ধন্যবাদ প্রকাশ করতে পারে। এর অর্থ করে, “হে আল্লাহ, তুমি প্রশংসিত ও দান করা যাক।”

৬. “আল্লাহুম্মা ইন্নি অসালুকা আলাইহ হক্কা ইফতারি ফীহিস সুমতি উয়া বিকা আমনতু উয়া আলায়াকা ফতুহ়ু” – এই দু’টি বাক্য অর্থ করে, “হে আল্লাহ, আমি ইফতারে তোমার উপাস্যতা চাই এবং তোমার মধ্যে ইফতার করতে চাই।”

৭. “আল্লাহুম্মা আন্তা সাল্লি উয়া সাল্লিম” – ইফতারে রোজাদাররা এই বাক্য ব্যবহার করতে পারেন, যা অর্থ করে, “হে আল্লাহ, তুমি প্রশংসিত এবং দান করা যাক।”

 

ইফতার নিয়ে কিছু কথা

ইফতার একটি মুসলিম উৎসব, যা রমজান মাসের রোজার পর সূর্যাস্তে খাবার খাওয়ার সময় হয়। এটি ইসলামী ক্যালেন্ডারের নবম মাস রমজানের প্রত্যাবর্তী অনুষ্ঠান। রমজান মাস মুসলিম ভাই ও বোনরা রোজা অবলম্বন করে আল্লাহর প্রতি পবিত্র আবেগ উত্সর্গ করতে। রোজা মানে উপবাস, যার মাধ্যমে মুসলিমরা নির্বিঘ্নে আল্লাহর কাছের প্রশংসা, দোয়া ও আত্মনির্ভরতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

ইফতারের সময়ে রোজাদাররা পরিবার এবং সম্পর্কিত ব্যক্তিদের সঙ্গে বিশেষ সময় পাস করেন। প্রায়ই ইফতারে খিচুরি, পাকোড়া, সমোসা, ফল, মিষ্টি, লাস্ট সুপার, চাটপাটি, সালাদ, রোজা পাক এবং পানীয় সম্পর্কিত বিভিন্ন পদার্থ সেবন করা হয়। সেই সাথে কিছু ধর্মীয় বিশেষ খাবার প্রস্তুত করা হয় যার মাধ্যমে রোজা খোলা হয়।

ইফতারের সময়ে রোজাদাররা একটি বিশেষ দু’আ পড়তে পারেন, যার মাধ্যমে তারা আল্লাহর কাছে আবেগ প্রকাশ করতে পারেন এবং দুয়া করতে পারেন উত্সর্গের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে। ইফতারের সময়ে রোজাদাররা অনেক সময় জামাতে নামাজ পড়ে, অল-কোরআন পড়ে এবং সামাজিক সেবা দেওয়ার চেষ্টা করে।

ইফতার মাস মুসলিম সামাজিক অনুবাদের একটি প্রধান অনুষ্ঠান, যা পাবলিক আনন্দ এবং সামাজিক একতা উদ্বোধন করে। এটি একটি মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য মহান উৎসব, যা সংসারের এবং সামাজিক সংস্থানের মধ্যে দৃঢ়ভাবে জড়িত। ইফতারে রোজা ভঙ্গ করার পর, মুসলিম ভাই ও বোনরা অনেক আনন্দের সাথে খাবার খেয়ে মোমবাতি করে এবং পান্নীয় পান করে।