জিয়াউর রহমান হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।জিয়াউর রহমানের উক্তি, তিনি বাংলাদেশের একজন গণতান্ত্রিক নেতা হিসেবে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উক্তি গুলির মধ্যে তার নীতিবাচক ও মতামত ব্যক্ত করা বেশ কিছুটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
এই উক্তির মধ্যে কিছু প্রসিদ্ধ বক্তব্য গুলি হতে পারে:
“গণতন্ত্র নিয়ে আমাদের কার্য শুরু করা উচিৎ। প্রতিটি নাগরিকের অধিকার এবং মতামতের সম্মান করা আমাদের প্রথম দায়িত্ব।”
“গণতন্ত্র ছাড়া বাংলাদেশের উন্নতি সম্ভব নয়। এটি রাষ্ট্রের সামর্থ্য এবং জনগণের জ্ঞান ও প্রতিবাদের একটি অগোচর শক্তি।”
“গণতন্ত্রের মাধ্যমে রাজনৈতিক স্থায়িত্ব এবং সমগ্র উন্নতি সম্পন্ন করা সম্ভব। একটি প্রশাসনিক বিজ্ঞান এবং সুশাসনের ভিত্তিতে দৃঢ প্রতিষ্ঠান গঠন করা আমাদের লক্ষ্য।”
“শিক্ষা এবং তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে গণতন্ত্রের প্রক্রিয়া এবং নীতি কর্মীদের উন্নতি সম্ভব। এটি সক্ষম নেতৃত্ব ও প্রতিবাদের সাথে সম্পর্কিত।”
উক্তি গুলি জিয়াউর রহমানের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার, লেখা এবং প্রকাশিত বই থেকে উদ্ধৃত করা হয়েছে। তিনি গণতান্ত্রিক উন্নতি এবং মানবাধিকারের প্রচারণায় অবদান রাখেন।
জিয়াউর রহমানের ১০ টি উক্তি
জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। তাঁর অনেক উক্তি রয়েছে, তবে আমি কিছু প্রসিদ্ধ উক্তি এইখানে উদ্ধৃত করতে পারি:
১. “গণতন্ত্রের কাছে শক্তি থাকা উচিৎ নয়, শক্তি নিয়ে থাকা উচিৎ।”
২. “গণতন্ত্রের বৃদ্ধির জন্য নিরপরাধের মধ্যে জনগণের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা প্রয়োজন।”
৩. “গণতন্ত্র ছাড়া বিচার করা আত্ম-প্রত্যাশার সাথে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়।”
৪. “একটি ক্ষুদ্র গণতন্ত্র বা নির্বচন নয়, এটি অসংখ্য জনগণের আত্মগণ্য প্রতিবাদের সংগ্রহ।”
৫. “গণতন্ত্র একটি বাহ্যিক প্রক্রিয়া নয়, এটি মানবিক স্বাধীনতার একটি প্রতীক।”
৬. “শিক্ষা সম্প্রদায় এবং কর্মসূচি পরিবর্তনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের প্রক্রিয়া উন্নত করা সম্ভব।”
৭. “প্রত্যাশা এবং নির্ভরশীলতা ছাড়া কোনও গণতান্ত্রিক সমাজ উন্নত করা সম্ভব নয়।”
৮. “গণতন্ত্র মৌলিকভাবে ন্যায়বিচার ও বিচারপ্রণালীর উন্নতি সাধন করে।”
৯. “গণতন্ত্র সামাজিক ন্যায়, ভারতীয় সংবিধান ও মানবিক অধিকারের মতো মৌলিক মূল্যের উপর নির্ভর করে।”
১০. “গণতন্ত্র একটি দীর্ঘমেয়াদী সংগ্রাম, যা নিয়ন্ত্রণ ও দক্ষতা সাথে সংগঠিত জনগণের প্রতি নির্ভর করে।”
উপরে উল্লেখিত উক্তি গুলি জিয়াউর রহমানের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার, লেখা এবং প্রকাশিত বই থেকে উদ্ধৃত করা হয়েছে। তিনি গণতান্ত্রিক উন্নতি এবং মানবাধিকারের প্রচারণায় অবদান রাখেন।
জিয়াউর রহমানের উক্তি, স্লোগান
জিয়াউর রহমানের নিয়ে স্লোগান গুলির মধ্যে কিছু প্রসিদ্ধ স্লোগান নিম্নলিখিত হতে পারে:
“গণতন্ত্র ছাড়া সমৃদ্ধি, ন্যায়বিচার ছাড়া স্বাধীনতা।”
“জনগণের শক্তি, গণতন্ত্রের বিজয়।”
“গণতন্ত্রের কাছে প্রত্যাশা, বিচারপ্রণালীর কাছে ন্যায়।”
“গণতন্ত্র মানবিক মূল্যের সম্পর্কে, সামাজিক ন্যায়ে আধারিত।”
“গণতন্ত্রের প্রয়াসে এককতা, বিকাশে জনগণের শক্তি।”
“গণতন্ত্র সকলের অধিকার, সমগ্র উন্নতির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।”
“গণতন্ত্রের বৃদ্ধির পথে জনগণের সমর্থন ও সহানুভূতি।”
“গণতন্ত্রে একতা এবং সমরসতা, সমাজে শান্তি এবং উন্নতি।”
এই স্লোগান গুলি জিয়াউর রহমানের গণতান্ত্রিক মূল্য ও বিচারধারার প্রচারণায় ব্যবহৃত হয়েছে। তাঁর উক্তি এবং স্লোগানগুলি একটি মহৎ এবং সুসংক্ষেপ মাধ্যমে সমাজে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং গণতন্ত্রের মৌলিক মূল্যগুলি সমর্থন করে।
শেষ কথা
গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রচারণায় জিয়াউর রহমানের বিশেষ ভূমিকা ছিল। তিনি বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সংক্রান্ত বিষয়ে সক্রিয় ছিলেন এবং জনগণের জাগরুকতা বৃদ্ধির প্রচারণা করতে অনেক যোগদান করেছেন। তাঁর বিচারে গণতন্ত্র ছাড়া একটি সামর্থ্যশূন্য সমাজ গঠিত করা অসম্ভব, এবং মানবিক মূল্যের উপর নির্ভর করা উচিত।
তাঁর সক্রিয়তা, ব্যক্তিগত যোগদান এবং সামাজিক সংক্রান্ত উপকারী উক্তি এবং স্লোগানগুলি বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনা জাগ্রত করেছে এবং সক্রিয় সাংস্কৃতিক ও রাজনীতিক সংকটে জনগণের প্রতিক্রিয়া ও সম্মান প্রকাশে অবদান রাখেছে।
জিয়াউর রহমানের বৃদ্ধি, শিক্ষা, এবং বৃদ্ধির দিকে তাঁর গণতান্ত্রিক সমর্থন এবং সমর্থিত জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের একটি প্রতীকভাবী রাজনীতিক নেতা হিসেবে উভয়ভাবে প্রস্তুতি করেছেন। তাঁর মন্ত্রণা ছিল বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মূল্যগুলি উন্নত করতে এবং সমাজে ন্যায় এবং সমরসতা স্থাপন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।
একজন বিশেষভাবে গণতান্ত্রিক নেতা হিসেবে, জিয়াউর রহমান দ্বারা প্রদর্শিত ভূমিকা এবং তাঁর সক্রিয় কার্যকলাপ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মানদণ্ড এবং মানবাধিকারের প্রচারণার উন্নতির জন্য অন্যত্র সারমর্ম্ম উদাহরণ হিসেবে সেবা করে। এই দক্ষতা এবং উদ্দীপনা বাংলাদেশের জনগণের মাঝে একটি অমূল্য সম্পদ হিসেবে প্রচুর প্রতিক্রিয়া উত্পাদিত করে।