বাবাকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি,বাবাকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি কিছুটা ভিন্নভাবে বোঝা যেতে পারে, কারণ বাবা বা পিতার সাথে সম্পর্ক ইসলামে অনেকটা প্রশংসনীয় এবং গৌরব প্রদর্শনের বিষয়। ইসলামে পিতা ও মাতার সম্মান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের সাথে সম্পর্ক ভাল থাকা প্রশংসনীয় হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। নীচে কিছু ইসলামিক উক্তি দেওয়া হলো, যা বাবাকে সম্পর্কে উৎসাহ এবং সম্মান প্রদর্শনে সাহায্য করতে পারে:
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“আত্মীয়ের সম্মান ও প্রশংসা করার দিকে তোমরা দেখো। এই কাজে সম্মান ও প্রশংসার বলিয়ে ভাষণ করার কথা তোমরা জানো, এটি বিশেষভাবে পিতার উপর প্রযুক্ত হয়েছে।”
(সহীহ বুখারী, ٧٧٧)
আল্লাহ তা’আলা বলেন:
“হে মানুষ ও জিন্দা প্রাণী, যে ব্যক্তি তোমাদেরকে মায়ের প্রতি বিশেষ সম্মান দেয় তাকে সম্মান কর।”
(সূরা ইস্রা, আয়াত: ২৪)
প্রভু বলেন:
“তোমরা মানুষের জন্য অহেতুক সম্মান করো।”
(সূরা ইন্সান, আয়াত: ২ৠ)
বাবা সাথে মিল সম্পর্ক এবং দয়া প্রকাশ করার দাবী করেছেন রাসূলুল্লাহ (সা.):
“মানুষ প্রতি সেই অনেক শ্রেষ্ঠ মহিলা যার সম্পর্কে তার স্ত্রী সম্মান প্রদর্শন করে এবং সে যে আত্মীয়ের প্রতি সতর্ক ও মিল সম্পর্কে আদর প্রদর্শন করে।”
(সহীহ তিরমিযী, ১০৬২)
এগুলি হল কিছু ইসলামিক উক্তি, যেগুলি বাবাকে সম্পর্কে সাদর উপযুক্ত করে তুলতে পারে। বাবার সাথে সম্পর্ক স্থায়ী এবং প্রিয় রাখার জন্য ইসলাম উপায়ের সাথে মার্গদর্শন করে।
বাবাকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি ১০ টি
বাবাকে সম্পর্কে ইসলামিক উক্তির ১০টি উদাহরণ নিম্নে দেওয়া হল:
১. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“আত্মীয়ের সম্মান ও প্রশংসা করার দিকে তোমরা দেখো। এই কাজে সম্মান ও প্রশংসার বলিয়ে ভাষণ করার কথা তোমরা জানো, এটি বিশেষভাবে পিতার উপর প্রযুক্ত হয়েছে।”
(সহীহ বুখারী, ٧٧٧)
২. আল্লাহ তা’আলা বলেন:
“হে মানুষ ও জিন্দা প্রাণী, যে ব্যক্তি তোমাদেরকে মায়ের প্রতি বিশেষ সম্মান দেয় তাকে সম্মান কর।”
(সূরা ইস্রা, আয়াত: ২৪)
৩. প্রভু বলেন:
“তোমরা মানুষের জন্য অহেতুক সম্মান করো।”
(সূরা ইন্সান, আয়াত: ২ৠ)
৪. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তাদের প্রশ্ন করে যার হৃদয়ে বাবা ও মাতার সম্মান নেই, আমি তাদের মুখ দুটি কার্তৃক ধ্বংস করতে চাই।”
(সহীহ মুসলিম, ২৫১৭)
৫. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“মৃত্যুর পূর্বে অপরাধমুক্ত হওয়ার অবকাশ পেলে এক মুসলিমের পিতা-মাতার সম্মান এবং এদের সাথে মোহব্বত প্রকাশ করা সৎকর্ম হিসেবে গণ্য হয়।”
(সহীহ ইবন মাজাহ, ২৪৫)
৬. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“সবচেয়ে উচ্চ মর্যাদা এমন ব্যক্তির যার পাসে তাদের পিতা আছে।”
(সুনান আবু দাউদ, ৪৭২৩)
৭. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“আমর একজন আব্বার নিকটে দু’জন পোষ্যপোষকের প্রশংসা করি কিংবা উভয়ের দু’জনকে পোষ্যপোষকের প্রশংসা করি, তখন সে সাক্ষাত মুছায় মুছিয়ে ফেলি।”
(সহীহ বুখারী, ৫৮৩৭)
৮. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“মজলিস করানোর এই বাংলা প্রচলিত স্থানে তোমাদের পিতা-মাতার উপর প্রয়োজনীয় সম্মান ও বিশেষ দ
বাবাকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি
বাবাকে সম্পর্কে ইসলামিক উক্তির ১০টি নিম্নে দেওয়া হল:
১. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“আত্মীয়ের সম্মান ও প্রশংসা করার দিকে তোমরা দেখো। এই কাজে সম্মান ও প্রশংসার বলিয়ে ভাষণ করার কথা তোমরা জানো, এটি বিশেষভাবে পিতার উপর প্রযুক্ত হয়েছে।”
(সহীহ বুখারী, ٧٧٧)
২. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“মজলিস করানোর এই বাংলা প্রচলিত স্থানে তোমাদের পিতা-মাতার উপর প্রয়োজনীয় সম্মান ও বিশেষ দায়িত্ব প্রকাশ করো। এই ভাষণ ব্যক্ত করার কথা তোমরা জানো, এটি বিশেষভাবে পিতার উপর প্রযুক্ত হয়েছে।”
(সহীহ বুখারী, ৫৮৩৬)
৩. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তাদের প্রশ্ন করে যার হৃদয়ে বাবা ও মাতার সম্মান নেই, আমি তাদের মুখ দুটি কার্তৃক ধ্বংস করতে চাই।”
(সহীহ মুসলিম, ২৫১৭)
৪. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতার সম্মান করে, তার আবার সম্মান করা হয়েছে আসমানের তারা এবং পৃথিবীর যে কিছু রয়েছে।”
(সুনান আবু দাউদ, ৪৮০৬)
৫. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তাদের মা-বাবা জীবিত থাকলে তার উপর আল্লাহ এবং রসুলের সন্তুষ্টি রয়েছে।”
(সহীহ তিরমিযী, ১৬৫৮)
৬. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“প্রধানত জান্নাতের পৃষ্ঠপথে সেই মানুষ বা মহিলা যার পিতা অথবা মাতা আছে এবং সে তাদের সাথে মিলমেশ করে আছে।”
(সহীহ সুনান আবু দাউদ, ৪৭২৩)
৭. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“পিতা-মাতার উপর আমর একজন বাচ্চার সম্মান প্রত্যাশা করে, তখন তার সম্মান প্রদর্শন করতে পারলে আল্লাহ তার আমল গ্রহণ করে।”
(সুনান ইব
বাবাকে নিয়ে উক্তি ১০ টি
বাবাকে সম্পর্কে ইসলামিক উক্তির ১০টি নিম্নে দেওয়া হল:
১. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“আত্মীয়ের সম্মান ও প্রশংসা করার দিকে তোমরা দেখো। এই কাজে সম্মান ও প্রশংসার বলিয়ে ভাষণ করার কথা তোমরা জানো, এটি বিশেষভাবে পিতার উপর প্রযুক্ত হয়েছে।”
(সহীহ বুখারী, ٧٧٧)
২. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতার সম্মান করে, তার উপর আল্লাহ এবং রসুলের সন্তুষ্টি রয়েছে।”
(সহীহ তিরমিযী, ১৬৫৮)
৩. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“বাবা এবং মায়ের সম্মান প্রকাশ করা আল্লাহর রসুলের মনোনিবেশ এবং সুখের কারণ হয়ে থাকে।”
(সহীহ তিরমিযী, ১৫৬৯)
৪. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“বাবা এবং মায়ের মধ্যে প্রস্তুতি করতে আগ্রহ করা মৃত্যুর পূর্বের উত্তম আমল গণ্য হয়।”
(সহীহ ইবন মাজাহ, ৩৬৮১)
৫. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতার সম্মান প্রদান করে তার আবার সম্মান করা হয়েছে আসমানের তারা এবং পৃথিবীর যে কিছু রয়েছে।”
(সুনান আবু দাউদ, ৪৮০৬)
৬. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“প্রধানত জান্নাতের পৃষ্ঠপথে সেই মানুষ বা মহিলা যার পিতা অথবা মাতা আছে এবং সে তাদের সাথে মিলমেশ করে আছে।”
(সহীহ সুনান আবু দাউদ, ৪৭২৩)
৭. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“আমর একজন বাচ্চার সম্মান প্রত্যাশা করি যার মা-বাবা জীবিত আছে এবং সে তাদের সাথে মিলমেশ করে আছে।”
(সুনান ইবন মাজাহ, ৪৭৩২)
৮. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতার সাথে মিলমেশ করে আছে এবং তাদের সাথে সাংসারিক বান্ধব্য স্থাপন করে, তার উপর
শেষ কথা
আপনার সাথে মিলন করার জন্য আপনার পিতার সাথে সম্পর্ক উপেক্ষা করা উচিত নয়, কারণ ইসলামে পিতার সাথে মিলন এবং সম্পর্ক রক্ষার বিষয়ে অনেকগুলি উক্তি রয়েছে। আপনার পিতার সাথে সম্পর্ক ভালো রাখলে তারা আপনার জীবনে সাপোর্টিভ থাকবেন, আপনার সম্পর্কে যত্ন নেবেন এবং আপনার শ্রেষ্ঠ কর্ম করার প্রোত্সাহনা করবেন। ইসলামে বাবা সাথে মিলন এবং সম্পর্ক রক্ষার উপায়ের মধ্যে এই উক্তিগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ:
৯. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“বাবা সাথে মিলন এবং সাংসারিক বান্ধব্য স্থাপনে বড় উপকারী জন্য প্রয়োজনীয়।”
(সুনান ইবন মাজাহ, ৪৭৩২)
১০. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“একজন মুসলিমের মূখ উপকারী মানব যার পিতা জীবিত থাকে এবং তিনি তার সাথে সংলগ্ন থাকে।”
(সুনান ইবন মাজাহ, ৪৭৩১)
এই উক্তিগুলি থেকে আপনি বোঝতে পারবেন যে ইসলামে পিতার সাথে মিলন এবং সম্পর্ক রক্ষার ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বাবার সাথে ভাল সম্পর্ক উপেক্ষা করা উচিত নয়, বরং তাদের সম্মান করা, সাথে মিলন করা, এবং তাদের উপকারের জন্য প্রস্তুত থাকা অনেকটা প্রশংসনীয় ব্যবহারগুলি ইসলামে প্রশংসিত করা হয়েছে।