২৬ শে মার্চ এর উক্তি ,স্বাধীনতা নিয়ে বিখ্যাতদের সেরা ‍কিছু উক্তি

২৬ শে মার্চ এর উক্তি ()
২৬ শে মার্চ এর উক্তি ()

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ২৬ শে মার্চ এর উক্তি, এই দিনটি বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি গৌরবময় এবং ঐতিহাসিক দিন হিসাবে পরিচিত। এই দিনটি দেশের স্বাধীনতা চেতনা ও গণতন্ত্রের প্রচার-প্রসারে মৌলিক ভূমিকা পালন করে।

এই দিবসে সার্বিক উৎসাহে ভরে উঠে, মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তিবাধ্যতা প্রতি প্রকাশ পায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ২৬ শে মার্চ এর উক্তি মানুষের স্বাধীনতা ও আজাদি প্রবৃদ্ধির উপলক্ষে ব্যক্ত করা হয়। এই দিনে সারা দেশে বিভিন্ন প্রকারের সাংবাদিক কর্মী, সংস্থা, সরকারী অধিকারী, প্রাধিকরণ, এবং সাধারণ মানুষ মিলিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয় যাতে এই দিনটি সঠিকভাবে উদযাপন করা যায়।

এই দিনে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের উজ্জ্বল আশা, গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অনুভূতি, বিশ্বে একমত প্রতীক হিসেবে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি এমন দিন যা স্বাধীনতা, মুক্তি এবং জাতীয় গর্বের মূল উৎসব হিসাবে প্রতীতি করে।

২৬ শে মার্চ এর উক্তি

“২৬ শে মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। এই দিনটি আমাদের মাটির উপকারক, আমাদের মানুষের উদ্দীপনা, স্বাধীনতা এবং মুক্তির স্বপ্নের প্রতীক। এই দিনে আমরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সমর্পণ করি, যারা অপরাজিত মনে রইলেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা দিবসে সকল বাংলাদেশী একজন হতে একজন মমতাজাদের বিরুদ্ধে লড়াই করলে এই দেশের স্বাধীনতা অবিচ্ছিন্ন রয়েছে।

স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের প্রজাতন্ত্রের শক্তি সমর্থন করি এবং ভবিষ্যতে আরও উন্নতির পথে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ প্রতিজ্ঞা করি। স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্যকে স্মরণ করি এবং একটি সমৃদ্ধ এবং সমগ্র বাংলাদেশের চেতনা জাগ্রত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাই।

স্বাধীনতা দিবসে আমরা একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব এবং বিশ্বাস গড়ে তুলি এবং এই প্রতিজ্ঞা করি যে আমরা সবসময় আমাদের দেশকে মানুষের কাছে উত্তরাধিকারী দেশ হিসেবে উচ্চ মান স্থানে তুলবো। স্বাধীনতা দিবসে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তি এবং শান্তির প্রতীক হিসেবে আমাদের জাতীয় পতাকা উড়িয়ে তুলি।

স্বাধীনতা দিবসে আমরা এই সত্য স্বীকার করি যে, কোনও বিপ্লব বিনাশকারী বা গড়বে না, যত্ন এবং প্রগতি সমস্ত মানুষের উদ্দেশ্যে নেওয়া প্রয়োজন। স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের বিচারে আমাদের কাজের মাধ্যমে এই বিশ্বাস করি যে এই বিশ্ব একদিন একটি মানবিক উত্থানের অনুষ্ঠানে সেদিন আসবে।”

২৬ শে মার্চ এর উক্তি
২৬ শে মার্চ এর উক্তি

২৬ শে মার্চ এর ১০টি উক্তি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ উপলক্ষে অনেক গুরুত্বপূর্ণ উক্তি করা হয়ে থাকে। এই দিনের মহানতা এবং স্মরণীয়তা বর্ধিত করার জন্য একে অপরের সম্মানে সংক্রান্ত কিছু উক্তি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

“বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সমর্পণ করি, যারা অপরাজিত মনে রইলেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধা।”

“স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্যকে স্মরণ করি এবং একটি সমৃদ্ধ এবং সমগ্র বাংলাদেশের চেতনা জাগ্রত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাই।”

“স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের উজ্জ্বল আশা, গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অনুভূতি, বিশ্বে একমত প্রতীক হিসেবে প্রকাশিত হয়।”

“স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তি এবং শান্তির প্রতীক হিসেবে আমাদের জাতীয় পতাকা উড়িয়ে তুলি।”

“স্বাধীনতা দিবসে আমরা একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব এবং বিশ্বাস গড়ে তুলবো।”

“স্বাধীনতা দিবসে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা অবিচ্ছিন্ন রয়েছে এবং এই দেশের স্বাধীনতা, মুক্তি এবং জাতীয় গর্বের মূল উৎসব হিসাবে প্রতীতি করে।”

“স্বাধীনতা দিবসে আমরা সকল বাংলাদেশী একজন হতে একজন মমতাজাদের বিরুদ্ধে লড়াই করলে এই দেশের স্বাধীনতা অবিচ্ছিন্ন রয়েছে।”

“স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের প্রজাতন্ত্রের শক্তি সমর্থন করি এবং ভবিষ্যতে আরও উন্নতির পথে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ প্রতিজ্ঞা করি।”

“স্বাধীনতা দিবসে আমরা সবসময় আমাদের দেশকে মানুষের কাছে উত্তরাধিকারী দেশ হিসেবে উচ্চ মান স্থানে তুলবো

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ২৬ শে মার্চ এর কিছু কথা

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ, দেশের ইতিহাসে একটি মুক্তির এবং গর্বের দিন। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা লড়াইর এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির প্রতীক। মার্চ ২৬, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ জাতি স্বাধীনতা পেতে মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ হয়, যার ফলে দেশটি পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হয়ে জন্মগ্রহণ করে।

এই দিনে মানুষের মুক্তি ও স্বাধীনতা প্রবৃদ্ধির উপলক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন ও অনুষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উড়িয়ে তুলা হয়। পূর্বে পাকিস্তানের একটি অঙ্গ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ছিল বাংলাদেশ, কিন্তু পাকিস্তানের নির্দেশ ও অত্যাচারের প্রতি মানুষের অস্বীকার এবং বাংলাদেশের মুক্তির প্রবণতা নেয়া অবগত করিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশের জনগণ।

মুক্তিযুদ্ধের জন্য বাংলাদেশের মানুষ অনেক বলিষ্ঠ ও প্রতীক্ষাপূর্ণ অবদান রেখেছেন, যা স্বাধীনতা দিবসে স্বতন্ত্রভাবে জাতীয় পতাকা উড়িয়ে তুলে এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির জন্য উপলব্ধি করা হয়। এই উদযাপনের দিনে বাংলাদেশের প্রধান শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ, জাতীয় মেমোরিয়াল কমপ্লেক্স এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থানে অনুষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই দিনে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মিলন সমাবেশ এবং র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়, যাতে এই গৌরবময় দিনের প্রতীক্ষা সম্মান করা হয়।