সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, কবিতা ও কিছু কথা

সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি
সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি

“সার্থপর মানুষ” কেউ নয়, কারণ মানুষ সবাই সার্থপর। সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি, মানুষের প্রতি সমস্ত মানবিক সম্পদ এবং সম্মান প্রদর্শন করা উচিত। আমরা সকলেই একটি মানবিক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারি এবং একটি সার্থপর মানুষ হতে পারি যখন আমরা অন্যকে সম্মান করি, সহজেই উপকার করি এবং হঠাৎ কারও বিরুদ্ধে বলা এবং কাজ থেকে বিরত থাকি। সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য আমাদের একটি স্বচ্ছ মন এবং সমাধান করার দক্ষতা থাকা প্রয়োজন।

 

সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি

সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি
সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি

সার্থপর মানুষ নিয়ে ১০ টি উক্তি

আমার পক্ষ থেকে সার্থপর মানুষ সম্পর্কে ১০টি উক্তি হলঃ

সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য আমাদের একটি স্বচ্ছ মন এবং শুদ্ধ চরিত্র থাকা প্রয়োজন।

সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য প্রতিটি স্থানে সম্মান এবং সহজলভ্য হতে হবে।

সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য সমস্ত মানবিক সম্পদ এবং সম্মান প্রদর্শন করা উচিত।

সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর ও সমৃদ্ধ জীবন পরিবেশ প্রয়োজন।

সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি এবং নির্বিশেষ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

সার্থপর মানুষ হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ দায়িত্বশীলতা ও দরকার অনুসারে কর্তব্য নিবেদন করা প্রয়োজন।

 

স্বার্থপর মানুষ নিয়ে কিছু কথা

স্বার্থপর মানুষ হচ্ছে যে ব্যক্তি যা করবে সেটি শুধুমাত্র তার নিজস্ব সুখ-সুবিধা এবং লাভের জন্য করবে এবং অন্যকে ক্ষতি হংসত্বকর করতে উদ্যমশীল হবে। স্বার্থপর মানুষ সাধারণত নিজেদের সুখের জন্য কাজ করে এবং একটি নিজস্ব লক্ষ্য বা লক্ষ্যগুলির জন্য অন্যকে ক্ষতি করে না কেন।

স্বার্থপর মানুষদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সামাজিক দায়িত্বের পালন সমসাময়িক কার্যক্রমে অলস থাকেন এবং অন্যকে কিছু দিতে না পারলে তাদের সাহায্য করে না করেন।

স্বার্থপর মানুষ হওয়ার কারণে একটি সমস্যার সমাধান বা একটি কাজে সফলতা প্রাপ্ত হওয়ার পর তারা নিজের কাজে যথেষ্ট তৃপ্ত হয় এবং একটি নিজস্ব লাভ পান যা অন্যদের ক্ষতি না করে প্রাপ্ত হয়। তবে সামাজিক ক্ষেত্রে স্বার্থপর মানুষ অন্যদের সাহ

 

 

স্বার্থপর মানুষ নিয়ে হাদিস

ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে স্বার্থপর মানুষের চরিত্র সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস রয়েছে। একটি প্রসিদ্ধ হাদিস হল,

“সচ্ছ মুসলিম সে ব্যক্তি নয় যে নিজের ক্ষতির জন্য অন্যকে সমস্যা দেবে বা নিজে সুখ-সুবিধার জন্য অন্যকে ক্ষতি দেবে।”

এছাড়াও, প্রবীণ মুসলিম বলেছেন,

“সে ব্যক্তি অসংখ্য বিপদে পরিপূর্ণ হবে যিনি সমস্ত লোকদের সাহায্য না করে নিজেকে সাহায্য পাওয়ার কাজ করবে।”

এই হাদিসগুলি প্রমাণ করে যে, ইসলাম ধর্মে স্বার্থপরতার কোন পরিস্থিতি অনুমোদিত নয়। সঠিক মুসলিম হল সে যে নিজেকে অন্যকে ক্ষতি না করে দুইটির সঙ্গেই সন্তুষ্ট থাকে।

 

 

স্বার্থপর মানুষ নিয়ে কবিতা

একটি স্বার্থপর মানুষ নিয়ে কবিতা হল –

আমি আমার নিজের আঁচলে ছুটে দেব না,
অন্যের কাজে মনোরঞ্জন করে খুশি হব না।
জীবনের শক্তি তুমি আমার কাছে দেখাও না,
এমন স্বার্থপর মনের সাথে আমি জীবন কাটাব না।

কেউ হাসতে দেখলেই তার আমি খুশি হব না,
কেউ সমস্যা বললে সেটি নিয়ে মনোয়ান করব না।
চাইলে কর না সম্ভব হলে তোমার সাহায্য,
তবে স্বার্থপর হতে যাওয়ার নাম নেই আমার পথে।

কোনো কথা নেই আমার চেয়ে নিজের সুখে বেশি,
অন্যের কাজে দেখি না তোমার অহঙ্কার বেশি।
আমার এই প্রহরে যে সুখ তোমার আছে না,
কিন্তু আমার একটি চেষ্টা রয়ে গেছে সর্বদা।

এই স্বার্থপর মন থেকে মুক্তি পেতে যদি চাও তুমি,
তাহলে অন্যের সাহায্যে হবে সেই পথটি।
স্বার্থপরতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে হল

 

সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি
সার্থপর মানুষ নিয়ে উক্তি

স্বার্থপর মানুষ নিয়ে শেষ কথা

স্বার্থপর মানুষ সমাজে একটি অস্থির উপস্থিতি রাখে এবং অন্যকে ক্ষতি দেয়। তারা নিজের স্বল্পস্ব লাভ করার জন্য অন্যদের সাহায্য পেতে না পারে এবং দুর্ভিক্ষের সময় সহায়তা করতে না পারে। এই স্বার্থপর মানুষ বিশ্বের সামাজিক এবং আর্থিক উন্নয়নের উপর একটি ভারী অসামান্য প্রভাব ফেলে তুলে দেয়।

তাই সমাজে স্বার্থপর মানুষদের বিশ্বাস কম হয় এবং সামাজিক নীতিমালা তাদের বিরুদ্ধে হয়। এর বিপরীতে, দায়িত্বশীল মানুষ সমাজে প্রতিষ্ঠিত একটি আদর্শ প্রতিনিধিত্ব করে এবং সমাজের সম্পদ এবং সুখের উন্নয়নে অবদান রাখে। সুতরাং স্বার্থপর থেকে দায়িত্বশীলতা এবং সহযোগিতার দিকে মনোয়ন করা উচিত।